রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভূমিকা।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস কোনটি।

 


রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভূমিকা।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শ্রেষ্ঠ উপন্যাস কোনটি।






সচিপত্র:

ক) সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন(Type-1) প্রশমান-২

খ) সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (Type-2) প্রশ্নমান-৩

গ) রচনাধর্মী বা বর্ণনাধর্মী প্রশ্নোত্তর। প্রশ্নমান-৫


বাংলা সাহিত্যের উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের  অবদান নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হল: একাদশ শ্রেণির বাংলা- দ্বিতীয় সেমিস্টার।



ক) সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন(Type-1) প্রশমান-২


১) রবীন্দ্রনাথের প্রথম উপন্যাসের নাম কী? কত খ্রিস্টাব্দে এটি প্রকাশিত হয়?

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের প্রথম উপন্যাসের নাম -'বউ ঠাকুরানীর হাট'। 'বউ ঠাকুরানীর হাট' প্রকাশিত হয় ১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে ।


২) রবীন্দ্রনাথের ঐতিহাসিক উপন্যাস গুলির নাম করো।

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের ঐতিহাসিক উপন্যাস গুলি হল- 'বৌ ঠাকুরানীর হাট'১৮৮৩ খ্রিস্টাব্দে- 'রাজর্ষি' ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে রচিত হয়।


৩) মহাকাব্যিক উপন্যাস বলা হয় রবীন্দ্রনাথের কোন উপন্যাস কে? একটি প্রকাশকাল উল্লেখ করো।

উত্তর: রবীন্দ্রনাথের 'গোরা' উপন্যাস হলো মহাকাব্যিক উপন্যাস। এই উপন্যাসটির প্রকাশকাল ১৯১০ খ্রিস্টাব্দে।

৪) রবীন্দ্রনাথের মনস্তত্ত্বমূলক উপন্যাস কী? এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম কী?

উত্তর: রবীন্দ্রনাথের মনস্তত্ত্ব মূলক উপন্যাস হল- চোখের বালি (১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে) 

*এই উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্রের নাম বিনোদিনী। 


৫) রবীন্দ্রনাথের 'শেষের কবিতা' কেন উল্লেখযোগ্য? এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলির নাম উল্লেখ কর।

উত্তর:'শেষের কবিতা'উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ মানবিক প্রেমসম্পর্ককে এক অতুলনীয় রূপ দিয়েছেন।

*এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্রগুলি হল- অমিত ও লাবণ্য।


৬) রবীন্দ্রনাথের দুটি রোমান্টিক উপন্যাসের নাম করো।

উত্তর: রবীন্দ্রনাথের দুটি রোমান্টিক উপন্যাস হলো- 'চতুরঙ্গ' (১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে) 'শেষের কবিতা' (১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে) ।


৭) সন্ত্রাসবাদের পটভূমিতে রচিত রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসটির নাম কী? এটির প্রকাশকাল উল্লেখ করো।

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের সন্ত্রাসবাদের পটভূমিকায় লেখা উপন্যাস হলো 'চার অধ্যায়'।এই উপন্যাসটির প্রকাশকাল হলো ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে।


৮) রবীন্দ্রনাথের শেষ জীবনের শেষ উপন্যাসটির নাম কী? উপন্যাসটির প্রকাশকাল উল্লেখ করো।

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের শেষ জীবনের শেষ উপন্যাসটি হল -'শেষের কবিতা'।এই উপন্যাসটির প্রকাশকাল ১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে।


৯) রবীন্দ্রনাথের এমন একখানি উপন্যাসের নাম বলো, যা ত্রিপুরার ইতিহাস অবলম্বনে রচিত? 

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের রচিত 'রাজর্ষি'১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে উপন্যাসটি ত্রিপুরার ইতিহাস অবলম্বনে রচিত।


১০) সমাজ ও দেশের নিরিখে ফুটে উঠেছে রবীন্দ্রনাথের এরকম দুটি উপন্যাসের নাম লেখো ।উপন্যাস দুটি প্রকাশকাল উল্লেখ করো। 

উত্তর: সমাজ ও দেশের পরিপেক্ষিতে ফুটে উঠেছে রবীন্দ্রনাথের দুটি উপন্যাস হল- 'ঘরে বাহিরে' এবং 'চার অধ্যায়'।

*'ঘরে বাইরে' এবং 'চার অধ্যায়' -উপন্যাস দুটির প্রকাশকাল যথাক্রমে -১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে এবং ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে।


খ) সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন (Type-2) প্রশ্নমান-৩

১) ইতিহাসনির্ভর উপন্যাসগুলির পরিচয় দাও:

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের এই পর্যায়ের দুটি উপন্যাস হল- বৌঠাকুরাণীর হাট(১৮৮৩ খ্রি.)ও রাজর্ষি (১৮৮৭খ্রি.)। ত্রিপুরা রাজবংশের এক বিশেষ সমস্যা নিয়ে রচিত হয়েছে রাজর্ষি আর বাংলাদেশের ধুপঘাটের রাজা প্রতাপাদিত্যের কাহিনি নিয়ে রচিত হয়েছে বৌঠাকুরাণীর হাট উপন্যাসটি।


২)সামাজিক উপন্যাস গুলির পরিচয় দাও।

চোখের বালি (১৯০৩ খ্রি.),নৌকাডুবি (১৯০৬ খ্রি.), যোগাযোগ (১৯২৯ খ্রি.) হল রবীন্দ্রনাথের তিনটি সামাজিক উপন্যাস। চোখের বালি উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ মানুষের মনস্তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন। যোগাযোগ উপন্যাসে দুটি মানুষ তথা পরিবারের বিপরীত রুচি, শিক্ষা,দীক্ষা,ক্ষমতা ও অহংকারের স্বরূপ প্রকাশিত হয়েছে।


৩)স্বদেশচেতনামূলক উপন্যাস গুলি নিয়ে আলোচনা করো:

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের স্বদেশচেতনামূলক উপন্যাসগুলি হল-গোরা (১৯১০ খ্রি.),ঘরে বাইরে (১৯১৬ খ্রি.),চার অধ্যায় (১৯৩৪ খ্রি.)। মহাকাব্যধর্মী উপন্যাস গোড়ায়  ভারতজিজ্ঞাসা আসলে রবীন্দ্রনাথের স্বদেশসন্ধান। ঘরে বাইরে উপন্যাসটি রচিত হয়েছে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে।চার অধ্যায় উপন্যাসে সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথের মতাদর্শ খুঁজে পাওয়া যায়।


৪)রোমান্টিক উপন্যাস গুলি আলোচনা করো:

চতুরঙ্গ -১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে,শেষের কবিতা -১৯২৯ খ্রিস্টাব্দে,দুই বোন-১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে, মালঞ্চ-১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে। রবীন্দ্রনাথের লেখা কয়েকটি রোমান্টিক উপন্যাস। চতুরঙ্গ উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ অনেক রূপক  ব্যবহার করেছেন।


৫)বিষয়ভেদ অনুযায়ী রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসগুলিকে ভাগ করো।

উত্তর:রবীন্দ্রনাথের প্রথম উপন্যাস 'করুণা'। উপন্যাসটি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়েছিল ‘ভারতী’ পত্রিকায় ১৮৭৭-১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে, কবির বয়স তখন মাত্র ষোলো-সতেরো। কিশোর বয়সের রোমান্টিক উপন্যাসের সংখ্যা আবেগের প্রাধান্য ও অপরিপক্বতার ছাপ ছিল উপন্যাসটির সর্বাঙ্গে, সেজন্য গ্রন্থাকারে প্রকাশের অনুমতি দেননি রবীন্দ্রনাথ। তাঁর গ্রন্থাকারে প্রকাশিত উপন্যাসের সংখ্যা ১২টি।'দুইবোন' ও ‘মালঞ্চ'-এর মতো যেমন, ছোটো চেহারার উপন্যাস আছে, তেমনি আছে মহাকাব্যিক বিশাল চেহারার উপন্যাস 'গোরা'। দুয়ের মাঝামাঝি চেহারার উপন্যাসের সংখ্যাই বেশি।

বিষয়ভেদে উপন্যাসের ভাগগুলি হল—

১) ইতিহাসাশ্রয়ী রোমান্স : বউঠাকুরাণীর হাট' (১৮৮৩) ও ‘রাজর্ষি’ (১৮৮৭),

২)দ্বন্দ্বমূলক:'চোখের বালি'(১৯০৩), নৌকাডুবি, (১৯০৬),যোগাযোগ,(১৯২৯)

৩)বহুবিধ সমস্যামূলক:গোরা' (১৯১০), 'ঘরে বাইরে' (১৯১৬)

৪)রোমান্টিক ; 'চার অধ্যায়' (১৯৩৪), 'শেষের কবিতা' (১৯২৯)

৫-খণ্ডোপন্যাস :‘দুই বোন' (১৯৩৩), ‘মালঞ্চ' (১৯৩৪)।


৬) রবীন্দ্রনাথের দ্বন্দ্বমূলক উপন্যাস সম্পর্কে লেখো।

উ: 'রাজর্ষি' রচনার দীর্ঘ ষোলো বছর পরে প্রকাশিত হয় 'চোখের বালি'। রবীন্দ্রনাথের অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস। বঙ্কিমচন্দ্র পারিবারিক উপন্যাস 'বিষবৃক্ষ’, ‘কৃষ্ণকান্তের উইল' ও 'রজনী'-তে মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বের যে সূচনা করেন, চোখের বালিতে রবীন্দ্রনাথ তাকে আরও বাস্তবসম্মত, আরও গভীর ও ব্যাপকভাবে বিশ্লেষণ করে বাংলা সাহিত্যে যুগান্তকারী উপন্যাস সৃষ্টির মাধ্যমে পরবর্তী উপন্যাস রচয়িতাদের কাছে দ্বন্দ্বমূলক উপন্যাসের বৃহত্তর পথ দেন খুলে। মহেন্দ্ৰ, আশা,বিহারী ও বালবিধবা বিনোদিনীর প্রেমকেন্দ্রিক মানসিক দ্বন্দ্ব দ্বন্দ্বমূলক  উপন্যাসের পটভূমি। ‘চোখের বালি'-র তিন বছর পরে প্রকাশিত হয় ‘নৌকাডুবি’ উপন্যাস। ‘চোখের বালির তুলনায় নৌকাডুবি নিম্নমানের উপন্যাস।  সূক্ষ্ম মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্বের সুযোগ থাকলেও তা যথাযথ রূপায়িত হয়নি। ‘যোগাযোগ' রবীন্দ্রনাথের আটষট্টি বছর বয়সের রচনা। তিনি তখন পরিণত, কিন্তু উপন্যাসখানিতে পরিপক্বতার ছাপ, মনস্তাত্ত্বিক দ্বন্দ্ব কিংবা চরিত্র-চিত্রণের ক্ষেত্রে দক্ষতা সর্বত্র লক্ষিত হয় না। মধুসূদন ও কুমুদিনীর দাম্পত্য জীবনকে ঘিরে দ্বন্দ্বের পটভূমি রচিত হলেও প্রকৃতপক্ষে কুমুদিনীকেন্দ্রিক একতরফা দ্বন্দ্ব শেষ অনবদ্য হয়ে উঠতে পারেনি।


৭) রবীন্দ্রনাথের সমস্যামূলক উপন্যাসগুলি সম্পর্কে আলোচনা করো।

উত্তর:এই বিভাগের প্রথম উপন্যাস 'গোরা'। চেহারায়, কাহিনির বিশালতায়,-আদর্শে সমগ্র ভারতীয় জাতির মানসিক সংকটের বিশ্লেষণে ‘গোরা' পাশ্চাত্যধর্মী মহাকাব্যিক উপন্যাস (Epic Novel)-এর সঙ্গে তুলনীয়। বাংলা সাহিত্যে কেন সমগ্র ভারতীয় সাহিত্যে 'গোরা' একটি যুগান্তকারী উপন্যাস। গোরা জন্মসূত্রে অভারতীয় ও অহিন্দু, অথচ ভারতের প্রতি অখণ্ড শ্রদ্ধায় সে যেন ভারতের প্রতিভূ। হিন্দুর আচার- আচরণ সে গভীর নিষ্ঠাভরে পালন করে। নাটকীয় মুহূর্তে তার প্রকৃত পরিচয় যখন উদ্ঘাটিত হয়, সে তখন মানসিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে শান্ত সংযতভাবে মানবিক ভাব-চেতনায় হয় উদ্‌বুদ্ধ। এই বিভাগের দ্বিতীয় উপন্যাস ‘ঘরে বাইরে’। স্বদেশি আন্দোলনের পটভূমিতে ‘ঘরে বাইরে' উপন্যাস রচিত। উগ্র জাতীয়তাবাদের পরিণাম কী হতে পারে লেখক তা দেখিয়েছেন। সমাজে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার সপক্ষে রবীন্দ্রনাথ প্রগতিশীল দৃষ্টিভঙ্গির পরিচয় রেখেছেন। নরনারীর নিজস্ব অস্তিত্ব ও স্বরূপ, উগ্র জাতীয়তাবাদ ও সন্ত্রাসবাদের শিকার হয়ে কী শোকাবহ পরিণামে পর্যবসিত হতে পারে, তারই লেখচিত্র হল 'চার অধ্যায়'।


গ) রচনাধর্মী বা বর্ণনাধর্মী প্রশ্নোত্তর। প্রশ্নমান-৫

১)বাংলা উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথের অবদান সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।

উত্তর:রবীন্দ্রনাথ বাংলা উপন্যাস রচনায় একটা নতুন প্রবাহ এনেছিলেন। বিষয়বস্তুর ওপর নির্ভর করে রবীন্দ্রনাথের উপন্যাসগুলিকে নিম্নলিখিত কয়েকটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়।

১) ইতিহাসনির্ভর উপন্যাস:

রবীন্দ্রনাথের এই পর্যায়ের দুটি উপন্যাস হল- বউঠাকুরানীর হাট (১৮৮৩ খ্রি.) ও রাজর্ষি (১৮৮৭ খ্রি.)। ত্রিপুরা রাজবংশের এক বিশেষ সমস্যা নিয়ে রাজর্ষি আর বাংলা দেশের ধূপঘাটের রাজা প্রতাপাদিত্যের কাহিনি নিয়ে রচিত হয়েছে বউঠাকুরানীর হাট উপন্যাসটি।


২) সামাজিক উপন্যাস:

চোখের বালি (১৯০৩ খ্রি.), নৌকাডুবি (১৯০৬ খ্রি.), যোগাযোগ (১৯২৯ খ্রি.) হল রবীন্দ্রনাথের তিনটি সামাজিক উপন্যাস। চোখের বালি উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ মানুষের মনস্তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন। যোগাযোগ উপন্যাসে দুটি মানুষ তথা পরিবারের বিপরীত রুচি, শিক্ষা-দীক্ষা, ক্ষমতা ও অহংকারের স্বরূপ প্রকাশিত হয়েছে।


৩)স্বদেশচেতনামূলক উপন্যাস:

রবীন্দ্রনাথের স্বদেশচেতনা-মূলক উপন্যাসগুলি হল গোরা (১৯১০ খ্রি.), ঘরে বাইরে (১৯১৬ খ্রি.), চার অধ্যায় (১৯৩৪ খ্রি.)। মহাকাব্যধর্মী উপন্যাস গোরায় গোরার ভারতজিজ্ঞাসা আসলে রবীন্দ্রনাথের স্বদেশসন্ধান। ঘরে বাইরে উপন্যাসটি রচিত হয়েছে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে। চার অধ্যায় উপন্যাসে সন্ত্রাসবাদী আন্দোলন প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথের মতাদর্শ খুঁজে পাওয়া যায়।


৪)রোমান্টিক উপন্যাস:

 চতুরঙ্গ-১৯১৬ খ্রি., শেষের কবিতা-১৯২৯ খ্রি., দুই বোন-১৯৩৩ খ্রি., মালঞ্চ-১৯৩৪ খ্রি., রবীন্দ্রনাথের লেখা কয়েকটি রোমান্টিক উপন্যাস। চতুরঙ্গ উপন্যাসে রবীন্দ্রনাথ অনেক রূপক ব্যবহার করেছেন।


আরো পড়ুন:

একাদশ শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় সেমিস্টার বই কেনা প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর click here 

তেলেনাপোতা আবিষ্কার গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর click here 


লালন শাহ ফকিরের গান কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click here 


ভাব সম্মিলন কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click here 

ছুটি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click here 


আগুন নাটকের প্রশ্ন উত্তর click here 

আজব শহর কলকেতা প্রবন্ধ প্রশ্ন উত্তর Click here 


বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান আলোচনা করো। Click here 

বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান আলোচনা করো। Click here 


আড্ডা প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর Click here 








Post a Comment

0 Comments