বাক্য কাকে বলে কত প্রকার ও কী কী।অর্থ অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কী কী।



বাক্য কাকে বলে কত প্রকার ও কী কী।অর্থ অনুসারে বাক্য কত প্রকার ও কী কী।





বাক্য (sentence):

বাক্য নির্মাণের শর্ত:

বাক্য নির্মাণের তিনটি প্রধান শর্ত হল-

১)যোগ্যতা

২) আকাঙ্ক্ষা

৩) আসত্তি


১)যোগ্যতা:

 উত্তর:সংক্ষেপে বললে, যথাযথ ভাব প্রকাশের উপরেই বাক্যের যোগ্যতা নির্ভর করে।অর্থাৎ 'সে চোখ দিয়ে শোনে' বললে বাক্য তার যোগ্যতা হারায়। কেননা চোখ দিয়ে শোনা যায় না বা শোনার যোগ্যতা চোখের নেই।সুতরাং বাক্যে ব্যবহৃত পদগুলির,ভাব বা অর্থগত সম্বন্ধ যেন আমাদের জ্ঞানের বাধা না হয়ে দাঁড়ায়,একেই বলে যোগ্যতা।যেমন,মাটি থেকে বৃষ্টি হয়,কান দিয়ে দেখলাম,আমরা রাস্তায় সাঁতার কাটি,- এগুলি আদৌ বাক্য নয়, কেননা মাটি থেকে বৃষ্টি হয় না,কান দিয়ে দেখা যায় না কিংবা রাস্তায় সাঁতার কাটা যায় না। বরং বলা উচিত,মেঘ থেকে বৃষ্টি হয়,কান দিয়ে শুনলাম, আমরা নদীতে সাঁতার কাটি-এই বাক্যগুলির যোগ্যতা আছে,তাই এখানে মনের ভাব যথাযথভাবে প্রকাশ পায়।

২)আকাঙ্ক্ষা:

আকাঙ্ক্ষা বাক্যের অংশ বললে বাকিটুকু বলবার জন্য বক্তার যেমন আগ্রহ থাকে,ঠিক তেমনই বাক্যের অর্থ বোঝার জন্য একটি পদ শোনার পর অন্য অংশটি শোনার জন্য শ্রোতার মনেও একটি আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়।বাক্যে ব্যবহৃত পদগুলি যদি এই আগ্রহ পূর্ণ করে, তবে সেই বাক্যটির আকাঙ্ক্ষা আছে বুঝতে হয়।যেমন,আমি মাঠে গিয়ে, সুজাতা সাইকেলে,দেশকে ভালোবাসতে হলে,-এটুকুই বলা হলে মনের আগ্রহ পুরণ হয় না,আরও শোনার আকাঙ্ক্ষা থাকে।কিন্তু যখন বলা হয়,আমি মাঠে গিয়ে খেলায় যোগ দিলাম,সুজাতা সাইকেলে চেপে স্কুলে যায়,দেশকে ভালোবাসতে হলে দেশের মানুষকে ভালোবাসতে হবে,-তাহলে বক্তা এবং শ্রোতা উভয়েরই আগ্রহ কিংবা কৌতূহল পূরণ হয়, একেই বলে আকাঙ্ক্ষা।

৩)আসত্তি:

বাক্যের পরস্পর সম্পর্কযুক্ত পদসমষ্টিকে যথাস্থানে সন্নিবেশিত করাকেই আসত্তি বা নৈকট্য বলা হয়। যেমন-বেনারস আমরা একসঙ্গে যাচ্ছি বেড়াতে।' পদগুলি বিচ্ছিন্ন এবং এলোমেলোভাবে থাকায় অর্থাৎ গোলমালে ভাবপ্রকাশে সমস্যা হয়। কিন্তু পদগুলি ঠিক ঠিক সাজালে-আমরা একসঙ্গে বেনারস বেড়াতে যাচ্ছি-এই বাক্যটি পাই।


* বাক্যে উদ্দেশ্য ও বিধেয়র ভূমিকা:

বাক্যের গঠনগত বৈশিষ্ট্য লক্ষ্য করলে দেখা যাবে প্রতিটি বাক্যে দুটি অংশ থাকে-

ক) উদ্দেশ্য 

খ) বিধেয়

ক) উদ্দেশ্য কাকে বলে? 

উত্তর:বাক্যে যার সম্পর্কে কিছু বলা হয় সেই অংশটি উদ্দেশ্য বা (কর্তা)।

কখনো কখনো উদ্দেশ্য উহ্য থাকে ঠিকই, কিন্তু উপস্থিত থাকে না। 

উদাহরণ-এখন ভাত খাব 

উদ্দেশ্য: 

উহ্য (আমি) 

বিধেয়:

এখন ভাত খাব।

খ) বিধেয় কাকে বলে:

উত্তর:বাক্যে উদ্দেশ্য সম্পর্কে কিছু বলা হলে তাকে বিধেয় (ক্রিয়া)বলে।

যেমন- এখন ভাত খাব- গোটাটাই বিধেয়।

* উদ্দেশ্য ও বিধেয়র সম্প্রসারক:

উদাহরণ: বাবা লিখছেন-এখানে

 বাক্য বড়ো হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে উদ্দেশ্য ও বিধেয় অংশও ক্রমশ বড়ো হতে থাকে।

এবার যদি বাক্যটিকে বাড়ানো যায় তাহলে কী ঘটবে-

*আমার বাবা লিখছেন। 

*আমার বন্ধুর বাবা লিখছেন। 

*আমার বন্ধু শুভঙ্করের বাবা লিখছেন।-এখানে সব বাক্যে উদ্দেশ্য প্রসারক হচ্ছে। 

*উদ্দেশ্যে প্রসারক কাকে বলে: 

উত্তর:উদ্দেশ্যের সঙ্গে যা কিছু যুক্ত হয়ে উদ্দেশ্যে অংশটিকে বড় করে তোলে, তা হলো উদ্দেশ্যের প্রসারক।

*বিধেয় প্রসারক কাকে বলে:

উত্তর:বিধেয় সঙ্গে যা কিছু যুক্ত হয়ে বিধেয় অংশটিকে বড় করে তোলে, তা হলো বিধেয় প্রসারক।

যেমন-আমার বন্ধু শুভঙ্করের বাবা ভূতের গল্প লিখছেন। 

উদ্দেশ্য: 

আমার বন্ধু শুভঙ্করের 

বিধেয়:

ভূতের গল্প লিখছেন। 


কর্তা-বাবা 

কর্ম-ভূতের গল্প 

ক্রিয়া-লিখছেন


*বিশেষ্যখন্ড,ক্রিয়াবিশেষণখন্ড,ক্রিয়াখন্ড বা ক্রিয়া দল।

*বাক্যের প্রধান দুটি অংশ উদ্দেশ্য এবং বিধেয় সম্পর্কে আমরা আলোচনা করলাম।সেখানে বিভিন্ন উদাহরণ থেকে আমরা বুঝতে পেরেছি সমস্ত পদ পরস্পর মিলিত হয়ে বাক্য তৈরি করে না কিংবা বাক্যের সব পদের সঙ্গে সবার সম্পর্ক তৈরি হয় না। কেউ কেউ কারো সঙ্গে জোর বাঁধে,অন্যের সঙ্গে তার সেভাবে কোন সম্বন্ধ থাকে না। যেমন বিশেষণ কে বিশেষ্যের সঙ্গে আবার ক্রিয়া বিশেষণ কে আমরা ক্রিয়ার সঙ্গে জোট বাঁধতে দেখেছি। তাই বাক্য সংগঠনকে বিশেষ্যখন্ড, ক্রিয়াবিশেষণখন্ড এবং ক্রিয়াখন্ড -এই তিনটি প্রধান ভাগে ভাগ করা চলে।


ক)বিশেষ্য খন্ডের নির্মাণ:

যেকোনো বাক্যর দুটি পদ- একটি বিশেষ্যপদ ও একটি ক্রিয়াপদ।

যেমন-সুভাষ লিখছে।

*বিশেষ্যখণ্ড-সুভাস

*ক্রিয়াখন্ড-লিখছে

এই বাক্যে একটি বিশেষ্যপদ ‘সুভাষ’। তাই একে একক বিশেষ্য বলতে পারি। এবার যদি বাক্যটিকে বাড়িয়ে বলি-আমার বন্ধু সুভাষ লিখছে।

* বিশেষ্যখণ্ড-আমার বন্ধু সুভাষ

* ক্রিয়াখণ্ড-লিখছে

এখানে সুভাষ- এর আগে আমার বন্ধু,বসালে বিশেষ্য অংশ প্রসারিত হলে বিশেষ্যখণ্ড তৈরি হবে।


২) ক্রিয়াবিশেষণখন্ডের নির্মাণ:

উত্তর:যে শব্দ বা শব্দগুলি ক্রিয়াকে বিশেষিত করে, তাকে বলে ক্রিয়াবিশেষণ।যেমন-তাড়াতাড়ি এসো।

ক্রিয়াবিশেষণখণ্ড-তাড়াতাড়ি

 ক্রিয়াখণ্ড-এসো

এই বাক্যে ‘এসো’একটি ক্রিয়াখণ্ড। এই ক্রিয়াখণ্ডের আগে ‘তাড়াতাড়ি’ শব্দটি যোগ হয়ে ক্রিয়াপদটিকে বিশেষিত করেছে। সুতরাং এখানে ‘তাড়াতাড়ি' একটি ক্রিয়াবিশেষণখণ্ড।


৩)ক্রিয়াখণ্ডের নির্মাণ:

তোমরা দেখেছ যে ক্রিয়াভাগ বা ক্রিয়াগুচ্ছ বা Verb Phrase অংশে রয়েছে আরও একটি বিশেষ্যভাগ [যা আসলে গৌণকর্ম ও মুখ্যকর্ম],ক্রিয়াবিশেষণখণ্ড এবং ক্রিয়াখণ্ড বা ক্রিয়াদল বা Verb group।ক্রিয়াখণ্ড সম্বন্ধে বাংলা ব্যাকরণ' বইয়ে বলা হয়েছে-ক্রিয়াভাগ যেখানে বাক্যের বিধেয় অংশ, সেখানে ক্রিয়াদল (verb group) শুধু সমাপিকা ক্রিয়ার অংশটিকে বোঝাবে।

যেমন-আজ আমরা রেল-কলোনি পাড়ায় মিটিং করতে যাব।

এই বাক্যের বিশেষ্যপদ আমরা,ক্রিয়াবিশেষণ দুটি -আজ, আর রেল-কলোনি পাড়ায়,-একটি মুখ্যকর্ম মিটিং করতে, এবং একটি ক্রিয়াদল যাব, রয়েছে। এই বাক্যের ক্রিয়াভাগ তৈরি হয়েছে

আজ,(ক্রিয়াবিশেষণখণ্ড),রেল-কলোনি পাড়ায়,(বিশেষ্যভাগ-মুখ্য কর্ম) এবং যাব,(ক্রিয়াখণ্ড) নিয়ে।আমরা কিন্তু ক্রিয়াদল হিসেবে করতে যাব, অংশটিকেই চিহ্নিত করতে চাই। কেননা অসমাপিকা ক্রিয়া অংশ অর্থাৎ করতে,সমাপিকার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গিভাবে যুক্ত।এই অসমাপিকা ক্রিয়া অংশটি বাদ দিলে সমাপিকা ক্রিয়া অংশটি দাঁড়ায় না সুতরাং ক্রিয়া খন্ড হিসাবে 'করতে যাব'- কেই আমরা গ্রহণ করব।


বাক্য কাকে বলে?

পদ বা পদসমষ্টি মনের সম্পূর্ণ ভাবপ্রকাশক হলে, তবে বাক্য (Sentence) হয়। যেমন- তৃণ জলস্রোতে ভাসিয়া যায়।


বাক্যের দুটি রূপ-গঠনগত ও অর্থগত।

গঠনগত দিক থেকে বাক্য চার প্রকার-

১)সরলবাক্য

২)যৌগিক বাক্য

৩)জটিল বাক্য

৪)মিশ্র বাক্য


১) সরলবাক্য:

যে বাক্যে একটি একটিমাত্র সমাপিকা ক্রিয়া থাকে, তাকে সরল বাক্য বলে।যেমন- আমি বাড়ি গিয়ে পড়তে বসলে, অরুন এল। এখানে 'এল' একটি সমপিকা ক্রিয়া আছে। সরল বাক্যের ক্ষেত্রে একটি সমাপিকা ক্রিয়া থাকলেও এক বা একাধিক অসমাপিকা ক্রিয়া থাকতে পারে যেমন-লোকটি বাসে করে এসে পাঁচ মিনিট হেঁটে অফিসে পৌঁছান।

এসে-অসমাপিকা ক্রিয়া 

হেঁটে-অসমাপিকা ক্রিয়া 

পৌঁছান- সমাপিকা ক্রিয়া


জটিল বাক্য:

যখন একটি প্রধান বাক্যের সঙ্গে এক বা একাধিক খণ্ড বাকা বা অংশ বাক্য যুক্ত হয়ে একটি পূর্ণ বাক্য   গঠিত হয়,তাকে জটিল বাক্য বলে।

জটিল বাক্যে একটি অংশ অন্য একটি অংশ বাক্যের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।যেমন- শ্রাবণী গান গায়, তখন আমি মন দিয়ে শুনি। যদি মন দিয়ে পড়াশোনা করো, তবে পরীক্ষায় ভালো ফল করবে।

যৌগিক বাক্য:

একাধিক সরল বাক্য যখন কোনো অব্যয় দ্বারা যুক্ত হয়ে একটি পূর্ণ বাক্য গঠিত হয়,তখন তাকে যৌগিক থাকো বলে।

যৌগিক বাক্যের মধ্যে যতগুলি বাক্য থাকে ততগুলি সমাপিকা ক্রিয়া থাকে। যেমন-আমি রাত্রে রুটি খাই আর ভাত খায়।

মিশ্র বাক্য:

যে বাক্যের মধ্যে সরল, জটিল ও যৌগিক বাক্যের বৈশিষ্ট্য মিশে থাকে তাকে মিশ্র বাক্য বলে।যেমন সেদিন যখন সে এসেছিল তখন তুমি এ কথা বলোনি কিন্তু এখন বলছ।

এই বাক্যটির চেহারা যৌগিক বাক্যের মতো হলেও এটিকে আমরা মিশ্রবাক্য বলব কারণ এটি একটি জটিল বাক্য ও সরল বাক্যের মিশ্ররূপ।


বাক্যের অর্থগত শ্রেণিবিভাগ:

নির্দেশক বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা সাধারণভাবে কোনো কিছু সম্পর্কে কোনো কিছু বলা হয়, সেই বাক্যটিকে নির্দেশক বা নির্দেশাত্মক বাক্য বলে। যেমন- সে পড়াশোনা করে না।আমি এই কাজ করব।

এই নির্দেশক বাক্য আবার দুই প্রকার-

 ক)হ্যাঁ-বাচক বা অস্তর্থক,

 খ)না-বাচক বা নঞর্থক


ক) হ্যাঁ-বাচক বা সদর্থক বা অস্ত্যর্থক:

যে নির্দেশক বাকো কোনো কিছু স্বীকার করা হয় বা মেনে নেওয়া হয়,তাকে সদর্থক বা অন্ত্যর্থক বা হ্যাঁ-বোধক বা ইতিবাচক বাক্য বলে।

যেমন-অমিতাভ প্রতিদিন বিদ্যালয়ে যায়। পিন্টু মন দিয়ে পড়াশোনা করে।


খ) না-বাচক নঞর্থক বা নাস্তার্থক:

 যে নির্দেশক বাক্যে কোনো কিছু অস্বীকার করা বা আপত্তি করা হয়, তাকে নঞর্থক বা নাস্ত্যর্থক বা না-বোধক বা নেতিবাচক বাক্য বলে।যেমন- তোমার এখানে আসার কোন প্রয়োজন ছিল না।কোন মানুষই অমর নয়।


*প্রশ্নবোধক বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা কোনো কিছু জিজ্ঞাসা করা হয় বা জানতে চাওয়া হয়, তাকে প্রশ্নবোধক বাক্য বলে। যেমন-কেন এই অসন্তোষ? 


*অনুজ্ঞাবাচক বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা কাউকে কোনো কিছু করতে বলা হয় বা নিষেধ করা হয়,তাকে অনুজ্ঞাবাচক বাক্য বলে। যেমন-প্রতিবাদ করো না।দয়া করে একটু সরে দাঁড়ান।


* প্রার্থনাসূচক বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা বক্তার মনের ইচ্ছা প্রকাশ পায় কিংবা কোনো কিছু প্রার্থনা করা বোঝায়, তাকে প্রার্থনাসূচক বা ইচ্ছাসূচক বাক্য বলে। যেমন-এই দন্ড মঞ্জুর করুন। আবার তোরা মানুষ হ।


বিস্ময়াবাধক বা আবেগসূচক বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা আনন্দ, দুঃখ, ভয়, ঘৃণা, ক্রোধ প্রভৃতি আবেগ প্রকাশ করা হয়, তাকে বিস্ময়বোধক বা আবেগসূচক বাক্য বলে। যথা : বাঃ কী চমৎকার দৃশ্য! বাবা। কী বিরাট সাপ। 'ওরে বাবা! পালিয়ে আয়।'


কার্যকারণাত্মক বা শর্তসাপেক্ষ বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা কোনো কারণ বা শর্ত প্রকাশ করা হয়, তাকে কার্যকারণাত্মক বা শর্তসাপেক্ষ বাক্য বলে।যযমন- মন দিয়ে পড়াশোনা করলে ভালোভাবে পাশ করবে। 


* সংশয়াত্মক বা সান্দহবাচক বাক্য:

যে বাক্যের দ্বারা বক্তার সংশয় বা সন্দেহ প্রকাশ করা হয়, তখন তাকে সংশয়াত্মক বা সন্দেহবাচক বাক্য বলে।

যেমন-হয়তো মধু স্টার নম্বর পাবে। অভিজিৎ বোধহয় মন দিয়ে পড়াশোনা করে না।


Contents:

আরো পড়ুন:


জ্ঞানচক্ষু গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

অসুখী একজন কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

আফ্রিকা কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর Click Here

অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

পথের দাবী গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here


প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

সিন্ধুতীরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

নদীর বিদ্রোহ গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

সিরাজদ্দৌলা নাটকের প্রশ্ন উত্তর Click here 

বাংলা ভাষায় বিজ্ঞান প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর Click here

বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click here 

 

the passing away of bapu question answerUnit 1 Click Here

The passing away of bapu question answer unit 2 Click Here

The passing away of bapu question answer unit 3 Click Here


My Own True family poem Lesson 4 Click Here


শসার স্বাস্থ্য উপকারিতা click Here 


Tea benefits for health click hair

চোখ click here

মধুর উপকারিতা click here

শব্দ দূষণ click here 


একাদশ শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় সেমিস্টার

নুন কবিতা প্রশ্ন উত্তর click here 

প্রবন্ধ রচনা দৈনন্দিন জীবনের বিজ্ঞান Click here 

একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা প্রবন্ধ রচনা click here 

বাংলার উৎসব প্রবন্ধ রচনা Click here 

বিজ্ঞান ও কুসংস্কার প্রবন্ধ রচনা Click here 


বাংলা ব্যাকরণ কারক ও অকারক সম্পর্ক Click here 


সমাসের প্রশ্ন উত্তর Click here 

বাক্যের প্রশ্ন উত্তর Click here 






Post a Comment

0 Comments