সূচিপত্র:
ক।কবি পরিচিত
খ। বিষয়সংক্ষেপ
গ। নামকরণ
ঘ) হাতে-কলমে সমাধান
ক) কবি পরিচিতি:
১৯০৪ খ্রিস্টাব্দের ১৫ মে উড়িষ্যায়সাহিত্যিক অন্নদাশংকর রায়ের জন্ম। পিতা নিমাইচরণ
রায়। শৈশবে লেখাপড়া শুরু করে, ভারতীয় সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় শীর্ষস্থান অধিকার
করেন। প্রথম জীবনে ওড়িয়া ভাষায় সাহিত্য রচনা করলেও বাংলায় একাধিক উপন্যাস,গল্প,
প্রবন্ধ ও ভ্রমণকাহিনি রচনা সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ
হল: ‘পথে প্রবাসে, ‘সত্যাসত্য,যার যেথা দেশ' ইত্যাদি এছাড়াও তাঁর‘উড়কি ধানের
মুড়কি,রাঙা ধানের খই' ইত্যাদি ছড়ার বই জনপ্রিয়। তিনি 'লীলাময় রায়' ছদ্মনামেও
লিখতেন। দেশ ও বিদেশের বহু সম্মানে তিনি ভূষিত। তাঁর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিশ্বভারতী
থেকে ‘দেশিকোত্তম উপাধি ও ভারত সরকারের ‘পদ্মভূষণ সম্মান’। ২৮ অক্টোবর ২০০২
খ্রিস্টাব্দে এই বিখ্যাত সাহিত্যিকের মৃত্যু হয়।
খ) বিষয় সংক্ষেপ:
বিশ্ব বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজ্যাক নিউটনের কিশোর বয়সের এক টুকরো ছবি কবি
অন্নদাশঙ্কর রায় তাঁর 'কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায় তুলে ধরেছেন। ছেলেবেলায় নিউটন অন্য
সাধারন কিশোরদের মতো ছিল না। অন্যরা যেমন নানা প্রকার খেলা খেলতে ভালবাসেন,
নিউটন তেমনটি করতেন না। অবসর পেলেই তিনি সমুদ্রের মেলাভূমিতে ছুটে যেতেন এবং
সেখানেই সময় কাটাতে ভালবাসতেন। নিজের মনেই সেই বেলাভূমিতে ঘুরে বেড়াতেন,
কখন সন্ধ্যে গড়িয়ে যেত বুঝতেও পারতেন না, অন্ধকার ঘনিয়ে এলেও বাড়ি ফেরার ইচ্ছে
হতো না তাঁর। সমুদ্রের স্রোতে ভেসে আসা নানা ধরনের ঝিনুক জমা হতো বেলাভূমিতে,
নিউটন পরম যত্নে কুড়িয়ে নিতেন সেই ঝিনুক, কেউ না চিনলেও তিনি অনুভব করতেন যে,
এক একটি ঝিনুক যেন এক একটি রত্নের সমান। এই ছিনুক কুড়োতে কুড়াতেই কখন যে
তিনি বড় হয়ে উঠেছেন আর ওই ঝিনুক কুড়োনোর নেশায় পরিণত হয়েছে আবিষ্কারের
নেশায় তা তিনি নিজেও জানেন না। সমগ্র জ্ঞানসাগরের বেলাভূমিতে তিনি বিদ্যারত্ন সংগ্রহ
করতে মগ্ন থাকেন।যখন তিনি বৃদ্ধ হয়েছেন, তখন মানুষ তার কাছে তার বাণী শুনতে
চাইলে তিনি বলেন যে–এই অনন্ত জ্ঞানসাগর হল রত্নের ভাণ্ডার, তিনি তারই মধ্য থেকে
কয়েক মুঠো জ্ঞানের নুড়ি কুড়িয়েছেন মাত্র।
আসলে সারা জীবন মানুষ জ্ঞানের সাধনা করেও অতি সামান্যই গ্রহণ করতে পারে, যা
বিজ্ঞানী তার কথার মধ্য দিয়ে বলে গেছেন। আলোচ্য কবিতায় কবিও সেই সত্যকেই প্রতিষ্ঠা
করতে গিয়ে বিজ্ঞানী নিউটনের ঝিনুক কুড়োনোর প্রসঙ্গকে তুলে ধরেছেন।
গ) নামকরণ:
সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল নামকরণ। প্রধানত নামকরণের মাধ্যমেই রচনার
বিষয়বস্তু সম্পর্কে আগাম ধারণা করা যায়।একটি কিশোর, যে তার বয়সের অন্যান্য
কিশোরের মতো নয়, যে খেলাধুলায় মনোযোগী নয়-সময় পেলেই ছুঁটে যায় সাগরবেলায়।
সেখানে জলে ভেসে আসা নানা প্রকার ঝিনুক সংগ্রহ করে সেই কিশোর। এভাবে ঝিনুক
কুড়োতে কুড়োতেই একসময় সে বড়ো হয়ে ওঠে। তখনো সে ঝিনুক সংগ্রহের জন্য
সাগরবেলায় যায়, তবে সেই ঝিনুক হল 'বিদ্যা' আর সেই সাগর হল 'জ্ঞানসাগর’।
জ্ঞানসাগরের কূলে কূলে সে ঘুরে বেড়ায় আর জ্ঞান বা ঝিনুক তথা রত্ন সে কুড়িয়ে বেড়ায়।
পরিণত বয়সে জ্ঞানসমুদ্রের মাঝে লুকিয়ে থাকা রত্নগুলিকে খুঁজে নিতে থাকে।সাধারণ
মানুষের মতো চিনতে ভুল করেনি সে। সেই কিশোর পরিণত বয়সে উপলব্ধি করেছিলেন যে
জ্ঞান আহরণের কোনো পরিসীমা হয় না।তিনি তাই বলেছিলেন যে-তিনি বিপুল
জ্ঞানসাগরের কূল থেকে কয়েকটি নুড়ি কুড়িয়েছেন কেবল।তাই কবিতাটির চরিত্রপ্রধান
নামকরণ সার্থক ও যথার্থ হয়েছে।
ঘ) হাতে কলমে সমাধান:
১)নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:
১.১)অন্নদাশঙ্কর রায় প্রথম জীবনে কোন ভাষায় সাহিত্য রচনা করতেন?
উত্তর: অন্নদাশঙ্কর রায় প্রথম জীবনে ওড়িয়া ভাষায় সাহিত্য রচনা করতেন।
১.২) তাঁর লেখা দুটি ছোটোদের ছড়ার বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর: অন্নদাশঙ্কর রায়ের লেখা দুটি ছোটোদের ছড়ার বইয়ের ‘উড়কি ধানের মুড়কি' এবং
'রাঙা ধানের খই'।
২) নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও:
২.১) কিশোরের মন লাগে না কীসে?
উত্তর :‘কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায় কিশোরের খেলায় মন লাগে না।
২.২) কখন কিশোর মন সমুদ্দুরের বেলায় যেতে চায়?
উত্তর: ছুটি পেলেই কিশোরমন সমুদ্দুরের বেলায় অর্থাৎ সমুদ্রতীরে যেতে চায়।
২.৩)অনুসন্ধিৎসু কিশোরটি সাগরবেলায় কী কুড়িয়ে তোলে?
উত্তর: ‘কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায় অনুসন্ধিৎসু কিশোরটি সাগরবেলায় নকশা আঁকা ঝিনুক
কুড়িয়ে তোলে।
২.৪)কোন পারাবারকে 'অনন্তপার' বলা হয়েছে?
উত্তর:কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায় জ্ঞানসমুদ্রকে অনন্তপার বলা হয়েছে।
২.৫) দুজন প্রখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম লেখো।
উত্তর: দুজন প্রখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম হল- জগদীশচন্দ্র বসু ও প্রফুল্লচন্দ্র রায়।
৫) আবিষ্কারের গল্পগুলির পাশে পাশেআবিষ্কারকের নাম উল্লেখ করো এবং তাঁদের সম্পর্কে
আরও জানার চেষ্টা করো: ঘড়ি, এরোপ্লেন, রেডিও, দূরবীন, টেলিভিশন।
উত্তর:
ঘড়ি:
সময় মাপার ইচ্ছা থেকেই একসময় ঘড়ির জন্ম হয়েছিল। তবে অনেক আবিষ্কারের মতো,
প্রাচীন সূর্যঘড়ি, জলঘড়ি, বালিঘড়ির কথা শোনা যায়। ১৫২৪ খ্রিস্টাব্দে জার্মান আবিষ্কর্তা
পিটার হেনলিন যে ঘড়ি আবিষ্কার করেন, তার অনেক পরে যন্ত্রচালিত দম দেওয়া ঘড়ি তৈরি
করেন হল্যান্ডীয় বিজ্ঞানী ক্রিশ্চিয়ান হাইগেন্জ।
এরোপ্লেন:
এরোপ্লেন আবিষ্কৃত হয় পাখির ওড়ার কৌশল থেকে।পাখির অনুপ্রেরণায় মানুষ নানাবিধ
চেষ্টা করেছে ওড়ার। নকল ডানা, গ্যাস-বেলুন ইত্যাদি বিভিন্নভাবে মানুষ ওড়ার চেষ্টা করে
অবশেষে সফল হয়। আমেরিকানিবাসী ভ্রাতৃদ্বয় উইলবার রাইট ও অরভিল রাইট নিজেদের
প্রচেষ্টায় এরোপ্লেন তৈরি করেন ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দে। তবে তাঁদের প্রথম উড়ান ছিল অল্প
সময়ের জন্য।
রেডিয়ো:
বাতাসের মধ্য দিয়ে বিদ্যুৎ তরঙ্গের চলন যদি সম্ভব হয়, তবে তারহীনভাবে শব্দতরঙ্গকেও
যে একস্থান থেকে অন্যস্থানে পাঠানো সম্ভব, এ বিজ্ঞানীদের মাথায় আসে। সাধারণ ব্যবহার
উপযোগী রেডিয়ো তৈরি করেন ইটালীয় বিজ্ঞানী গুলিয়েলসো মার্কনী ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দে।
তারপর ভারতীয় বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুও এই একই আবিষ্কার করেন।
দূরবিন:
দূরের জিনিসকে কাছে দেখার যন্ত্রের নাম দূরবিন। এই যন্ত্রের আবিষ্কার প্রথম মাথায় আসে
হল্যান্ডবাসী হ্যানস লিপার্সের। ইটালীয় বিজ্ঞানী গ্যালিলিয়ো আলোর রেখাপথের নিখুঁত
বিচার ও বিশ্লেষণ করে এই যন্ত্রকে আরও উন্নত করে তোলেন। ১৬০৯ খ্রিস্টাব্দে তিনি এই
যন্ত্র আবিষ্কার করে তাঁর জ্যোতির্বিজ্ঞান গবেষণায় প্রয়োগ করেছিলেন।
টেলিভিশন:
রেডিয়োর মতো বিনা তারে ছবিকে প্রেরক যন্ত্রের মাধ্যমে বাতাসে ক্ষেপণ করে গ্রাহক যন্ত্রের
মাধ্যমে ধরা যায় কি না, এই প্রচেষ্টার ফসল টেলিভিশন। এই যন্ত্রের সাহায্যে ‘অডিও' ও
‘ভিস্যুয়াল' দুই ব্যবস্থারই উপস্থিতি ঘটানো হয়। স্কটল্যান্ডের অধিবাসী বিজ্ঞানী জন লোগি
বেয়ার্ড ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে টেলিভিশন আবিষ্কার করেন।
৮)নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো:
৮.১)পাঠ্য ছড়াটির প্রথম পদ্ধতিটি শুরু হয়েছে 'এক যে ছিল কিশোর.. ' -- এইভাবে।
সাধারণত কোন ধরনের রচনা এভাবে শুরু হয়ে থাকে? সেই ধরনের রচনার বিষয়ের সঙ্গে
ছড়াটির বিষয়গত সাদৃশ্য/বৈসাদৃশ্য আলোচনা করো।
উত্তর 'এক যে ছিল কিশোর...'রূপকথার গল্প। এইভাবে শুরু হয় সাধারণত
সাদৃশ্য:
ক)উভয় ক্ষেত্রেই বিখ্যাত মানুষকে নিয়ে আলোচনা
হতে পারে। যেমন— রূপকথায় রাজা আর এখানে বিজ্ঞানী নিউটন দুজনেই খ্যাতিমান।
খ) রূপকথার গল্প বা কিশোর বিজ্ঞানী ছড়া- উভয় রচনারই উদ্দেশ্য হল শিশুমনকে আনন্দ দেওয়া।
বৈসাদৃশ্য:
ক) রূপকথার গল্পে রাজা, রানি, রাজপুত্র প্রভৃতির কাহিনি থাকে কিন্তু আলোচ্য কবিতাটির
কাহিনি গড়ে উঠেছে একজন বিজ্ঞানীকে নিয়ে।
খ) রূপকথার গল্পে হীরে, জহরত, প্রভৃতি মূল্যবান মণিমুক্ত, পক্ষিরাজ ঘোড়া ইত্যাদির প্রসঙ্গ
থাকে, কিন্তু ‘কিশোর বিজ্ঞানী’ কবিতায় আছে সাগরবেলার ঝিনুক আর বিদ্যারত্নর প্রসঙ্গ।
৮.২)মন লাগে না খেলায়'-কার খেলায় 'মন লাগে না'? কিশোরেরা সাধারণত কোন ধরনের
খেলাধুলো করে থাকে? তার পরিবর্তে ছড়ার কিশোরটি কী করতে পছন্দ করত?
উত্তর:কবি অন্নদাশংকর রায়ের রচিত 'কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায় কিশোরটির খেলায় মন
লাগে না।
**ছোটাছুটি, দৌড়াদৌড়ি হইহল্লা যেসব খেলায় করা যায় সাধারণভাবে সেই খেলাধুলাই
কিশোররা করে থাকে।
*** এই খেলার পরিবর্তে কিশোরটি যখনই সময় পেত তখনই ছুটে যেন সমুদ্রের
বেলাভূমিতে। আপন মনে সে সেখানে হাঁটত আর নানা ধরনের ঝিনুক কুড়োত।
৮.৩)'এক একটি রতন যেন/নাই বা কেউ চিনুক'।-কোন জিনিসকে রত্নের সঙ্গে তুলনা করা
হয়েছে?কেনই বা এ ধরনের তুলনা?তাকে চেনা বা না চেনার প্রসঙ্গই বা এল কেন?
উত্তর:অন্নদাশঙ্কর রায়ের রচিত 'কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায়-বড়ো হয়ে কিশোর, জ্ঞানসাগরের
বেলাভূমি থেকে বিদ্যারূপ ঝিনুক সংগ্রহ করত, তাকেই রত্নের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।
**রত্ন অত্যন্ত মূল্যবান পাথর বা বস্তু, যে এই রত্নের অধিকারী হন, তিনি হন অনেক
সম্পদের অধিকারী। বিদ্যাও মূল্যবান, হয়তো অর্থের মাপকাঠিতে বিদ্যাকে মাপা যায় না
ঠিকইকিন্তু বিদ্যার অধিকারী।সম্মান করে, মেনে চলে। জগতে এই মানসম্মান
পাওয়া তো সম্পদের মতোই মূল্যবান। তা ছাড়া রত্নকে যেমন অনেক সাধ্য সাধনায় লাভ
করা যায়, তেমনই বিদ্যাও অনেক সাধনায় অর্জন করতে হয়; তাই কবি আলোচ্য কবিতায়
বিদ্যাকে রত্নের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
* রত্ন সকলে চিনতে পারে না, তাই তার গুরুত্ব সবাই বোঝেনা।কেবল জহুরি রত্নের প্রকৃত
মূল্য বুঝতে পারেন। তেমনি বিদ্যারত্নের গুরুত্বও সকলে বুঝতে পারেন না।তাই সকলে
বিদ্যারত্নকে আপন সম্পদে পরিণত করতে পারেন না। বিদ্যা তাদের কাছে অচেনা থেকে
যায়। এই কারণেই কবি রত্ন বা বিদ্যারত্ন চেনা বা না চেনার প্রসঙ্গ এনেছেন।
৮.৪ সেদিনের কিশোরটি পরিণত বয়সে উপনীত হলে তাকে কী করতে দেখা যায় ?
উত্তর: অন্নদাশঙ্কর রায়ের রচিত'কিশোর বিজ্ঞানী' কবিতায়- সেদিনের কিশোরটি, যে
কৈশোরে সমুদ্রের বালুকাবেলায় বিভিন্ন রঙের নকশা করা ঝিনুক কুড়োত।ওই কিশোর
পরিণত বয়সে বাস্তবের সাগরের মতোই অগাধ -অজস্র জ্ঞানসমুদ্রের তীরে বিদ্যারত্ন সংগ্রহ
করার কাজে নিজেকে নিমগ্ন রাখে। অর্থাৎ কিশোরটি পরিণত বয়সে জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা
বিষয়ের চর্চায় ডুবে থেকে জ্ঞান-সাগরবেলা থেকে নানা মণিমুক্তা কুড়াতে থাকে।
Contents:
আরো পড়ুন:
ভরদুপুরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
শংকর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
মন-ভালো-করা কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here
পশু পাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
ঘাসফড়িং কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here
কুমোরে-পোকা বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
It all began with drip drip part 1 Click Here
It all began with drip drip part 2 Click Here
It all began with drip drip part3 Click Here
the adventurous clown part 1 Click Here
the adventurous clown Part 2 Click Here
the adventurous clown part 3 Click Here
The rainbow poem Lesson 3 part 1 Click Here
The Shop That Never Was Lesson 4 Part-1 Click Here
The Shop That Never Was Lesson-4 part-2
The Shop That Never Was Lesson -4 part-3
মরশুমের দিনে গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
মাটির ঘরের দেওয়াল চিত্র প্রশ্ন উত্তর click Here
পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
ফাঁকি গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
আশীর্বাদ গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
এক ভুতুড়ে কান্ড গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
বাঘ কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
বঙ্গ আমার জননী আমার কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
শহীদ যতীন্দ্রনাথ দাস গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
হাবুর বিপদ গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
কিশোর বিজ্ঞানী কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
Land of the pharaohs part 1 click Here
Land of the pharaohs part 2 click Here
0 Comments