সূচিপত্র:
ক।কবি পরিচিত
খ। বিষয়সংক্ষেপ
গ। নামকরণ
ঘ) হাতে-কলমে সমাধান
ক) কবি পরিচিতি:
অজেয় রায় জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে। তাঁর বাসস্থান ছিল শান্তিনিকেতনে।তিনি শিশু
ও কিশোরদের গল্প রচনায় তিনি দক্ষ ছিলেন। ‘কিশোরভারতী,সন্দেশ,শুকতারা' প্রভৃতি
পত্রপত্রিকার নিয়মিত তিনি লিখেছিলেন। বাংলার গ্রামীণ জীবন তিনি চোখের সামনে
প্রত্যক্ষ করেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল-কেল্লাপাহাড়ের গুপ্তধন,আমাজনের
গহনে' ইত্যাদি।অভিনেতা হিসেবেও তিনি খ্যাতিমান ছিলেন। ২০০৮ খ্রিস্টাব্দে এই জনপ্রিয়
সাহিত্যিকের জীবনাবসান হয়।
খ) বিষয় সংক্ষেপ:
গরমের দিনে সকালে স্কুল হচ্ছে। স্কুলের গেটের সামনে দাঁড়িয়ে হাবু ভাবে বাড়ি ফিরেই যাবে,
নাকি স্কুলে ঢুকবো -উভয় দিকেই চিন্তা করে। স্কুলে গেলে সুধীরবাবুর কাছে শাস্তি পেতে
পারে বাড়ির কাজ করেনি বলে, আবার অনুপস্থিত হলে বাড়িতে বাবার কাছে মার খেতে
পারে। শেষ অবধি হাবু স্কুলে গিয়ে মাঝের দিকের বেঞ্চে বসে,কারণ সেখানে
মাষ্টারমশাইদের নজর কম থাকে। টিফিনের ঠিক আগের ক্লাসে সুধীরবাবুর বাংলা ক্লাস।
তিনি খুব কড়া। ছাত্রদের জন্য খুব খাটেন। ছাত্ররা তাকে ভয় ও ভক্তি দুই-ই করে। সেদিন
সুধীরবাবু ছাত্রদের বাড়ির কাজ দিয়েছিলেন 'বাংলাদেশে বর্ষাকাল'। ছেলেরা লিখে আনে
বাড়ি থেকে, তিনি প্রথমে সবার লেখাই শোনেন, তারপর সংশোধনের জন্য বাড়ি নিয়ে যান।
তিনি পড়া ধরতে থাকেন। প্রফুল্ল, নিতাই, প্রশান্তর পরে ডাক পরে হাবুর। হাবু এই ভয়টাই
করছিল। হঠাৎ করে হাবু একটা খাতা তুলে নিয়ে রচনা পড়তে থাকে। হাবুর রচনা শুনতে
শুনতে মুগ্ধ হয়ে সুধীরবাবু হাবুর লেখার খুব প্রশংসা করেন। এরপর সংশোধনের জন্য যখন
সবার খাতা নেওয়া হয়, তখন দেখা গেল হাবু কিছুই লেখেনি, সে এতক্ষণ বানিয়ে বানিয়ে
বলছিল। সুধীরবাবুর ২০ বছরের শিক্ষকতা জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। তিনি
হাবুকে ভালবাসলেও হাবুর এমন আচরণে তিনি মনে মনে ক্রুদ্ধ ও বিরক্ত হলেন। হাবু কেন
লেখেনি জিজ্ঞাসা করায় হাবু বলে যে বিকালে গোপালপুরের মেলায় গিয়েছিল সে, ফিরতে
রাত হওয়ায় আর লেখা হয়নি। সুধীরবাবু হাবুর আচরণে রেগে গেলেও, তার তার প্রতি মুগ্ধ
হয়েছে। তাই গভীরভাবে পরের দিন লেখাটি করে আনতে নির্দেশ দেন। হাবুর রচনাটি
সম্পূর্ণ মৌলিক হয়েছে, আবার সে সত্যি ঘটনা বলতেও কুণ্ঠা প্রকাশ করেনি। এই দুই গুণের
কারণেই বড়ো বিপদের হাত থেকে হাবু সেদিন রক্ষা পেয়েছিল।
গ) নামকরণ:
প্রধানত নামকরণের মাধ্যমেই রচনার বিষয়বস্তু সম্পর্কে আগাম ধারণা করা যায়। নামকরণ
নানা প্রকারের হতে পারে। যেমন— চরিত্র প্রধান,কাহিনিকেন্দ্রিক, ব্যঞ্জনাধর্মী ইত্যাদি।
অজেয় রায়ের রচিত ‘হাবুর বিপদ' গল্পে দেখা যায় স্কুলে যাওয়ার সময় হাবু চিন্তায় পড়ে
গেছে, যাবে কী যাবে না। স্কুলে গেলেও বিপদ কারণ সুধীরবাবু বাংলার মাস্টারমশাই-র রচনার
কাজ সে করেনি, তাই তাকে বকুনি খেতে হবে আবার বাড়ি থেকে বেরিয়ে স্কুলে না গেলেও
বিপদ- সেক্ষেত্রে কারণ দেখানোর উপায় খুঁজতে গিয়ে বাবার কাছে যাতনা পেতে হবে।
অর্থাৎ হাবুর বিপদ উভয় দিকেই। শেষ পর্যন্ত সে স্কুলেই গেল।
স্কুলে গিয়ে মাঝের দিকের বেঞ্চির কোনায় গিয়ে বসলে- কারণ সেখানে মাস্টারমশাইদের
নজর একটু কম পড়ে কিন্তু তার মনে হচ্ছে বিপদ এসে গেছে, দু-তিনজনকে পড়া ধরার
পরেই সুধীরবাবু হাবুকে রচনা বলতে বলে খাতা দেখে, কিন্তু হাবু খাতা দেখার ভান করে
বানিয়ে বানিয়ে রচনা বলে সে। মাস্টারমশাই এর কাছে সে প্রশংসা পেলেও খাতা জমা
দেওয়ার সময় ধরা পড়ে যায়। মাস্টারমশাই বুঝতে পারেন হাবু তাকে ঠকিয়েছে তখন হাবু
ভয় পেয়ে যায়। শেষ অবধি হাবুর সততায় মাস্টারমশাই মুগ্ধ হয়ে হাবুকে কঠিন শাস্তি
দেননি।এইভাবে আলোচনার প্রেক্ষাপটে বলতে পারি, গল্পটির কাহিনিধর্মী নামকরণ সার্থক
হয়েছে।
ঘ) হাতে কলমে সমাধান:
১)নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।
১.১) অজেয় রায়ের লেখা একটি জনপ্রিয় বইয়ের নাম লেখো।
উত্তর:অজেয় রায়ের লেখা একটি জনপ্রিয় বইয়ের নাম ‘আমাজনের গহনে'।
১.২)তিনি কোন্ কোন্ পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন?
উত্তর:অজেয় রায় মূলত ‘ছোটোদের পত্রিকা’, ‘সন্দেশ,কিশোরভারতী,শুকতারা, প্রভৃতি
পত্রিকায় নিয়মিত লিখতেন।
২)নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর লেখো:
২.১)প্রফুল্লর রচনা সুধীরবাবুর কেন পছন্দ হয়নি?
উত্তর: প্রফুল্ল দে-সরকারের রচনা বই থেকে ‘বাংলাদেশে বর্ষাকাল' রচনা হুবহু টুকে লিখেছে
বলেই প্রফুল্লর রচনা সুধীরবাবুর পছন্দ হয়নি।
২.২) নিতাই শাস্তি পেল কেন?
উত্তর:নিতাই রচনা লিখে আনেনি এবং তার কারণ হিসেবে মায়ের অসুস্থতার কথা বলে যা
একদম মিথ্যে—তাই নিতাই শাস্তি পেল।
২.৩) সুধীরবাবু কোন অন্যায়কে ক্ষমা করেন না?
উত্তর: ক্লাসে পড়া না করে আসার মতো অন্যায়কে সুধীরবাবু ক্ষমা করেন না।
২.৪) সুধীরবাবুর কপালের ভাঁজ কীসের চিহ্ন?
উত্তর: সুধীরবাবুর কপালের ভাঁজ প্রকাশ করে যে তিনি বিশেষ সন্তুষ্ট হননি।
৩)নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর লেখো :
৩.১) তিনকড়ি হাঁ করে হাবুর খাতার দিকে তাকিয়ে ছিল কেন?
উত্তর:অজেয় রায়ের রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে, তিনকড়ির পাশেই বসেছিল হাবু। সুধীরবাবু
যখন হাবুকে তার লেখা রচনাটা পড়ার কথা বলেন তখন হাবু হাই বেঞ্চের উপর রাখা তার
বইখাতাগুলোর উপর থেকে একটা খাতা তুলে নিয়ে পড়তে শুরু করে। এই ঘটনায় অবাক
হয়ে তিনকড়ি হাঁ করে হাবুর খাতার দিকে তাকিয়েছিল।
৩.২) 'ছেলেটা চৰ্চা রাখলে বড়ো হয়ে নির্ঘাত সাহিত্যিক হবে”-ছেলেটি সম্পর্কে এ কথা বলার
কারণ কী?
উত্তর: অজেয় রায়ের রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে-ছেলেটা অর্থাৎ হাবুলচন্দ্র 'বাংলাদেশে
বর্ষাকাল' রচনায় একদম নিজের অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছিল। কোনো বই-টই থেকে
সে লেখেনি। একদম নিজের চোখে দেখা ঘটনাকে সহজসরলভাবে প্রকাশ করেছে। তাই
সুধীরবাবুর মনে হয়েছে হাবুর এই মৌলিক রচনার চর্চা অবশ্যই সাহিত্যিক হিসেবে পরিচিত
হবে।
৩.৩) “মাঝে মাঝে পাতা উলটিয়ে বলে চলে”-পাতা ওলটানোর কারণ লেখো।
উত্তর: অজেয় রায়ের রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে-হাবু রচনা পড়ার মাঝে পাতা উলটিয়ে যায়-
তার কারণ যাতে বোঝা না যায় যে, হাবু লিখে আনেনি।
৩.৪) “বেমালুম ঠকাল আমাকে”-হাবুল কি সত্যিই মাস্টারমশাইকে ঠকিয়েছিল ?
উত্তর: অজেয় রায়ের রচিত'হাবুর বিপদ'গল্পে-হাবুল রচনা লিখে আনেনি। ক্লাসে এমনভাবে
রচনা পড়ার ভঙ্গিতে হাবুল খাতার পাতা উলটিয়ে রচনা পড়েছিল যাতে করে স্যার হাবুল-এর
চালাকি ধরতে পারেননি। তবে হাবুল সত্যিই মাস্টারমশাইকে ঠকায়নি; কারণ মৌলিকতাই
সুধীরবাবু অন্যান্য ছাত্রদের কাছ থেকে আশা করেন, আর হাবুল সেই মৌলিকতার জোরেই
বিপদ থেকে উদ্ধার পেয়েছিল।
৩.৫ )হাবুলের রচনা শুনে সুধীরবাবুর হাবুলকে কী বলার ইচ্ছে হয়েছিল?শেষ পর্যন্ত সেই
ইচ্ছে তিনি পূরণ করলেন না কেন?
উত্তর: অজেয় রায়ের রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে-হাবুলের রচনা শুনে সুধীরবাবুর ইচ্ছে
করেছিল হাবুলের পিঠ চাপড়ে দিতে আর সাব্বাস বলে উৎসাহ দিতে।শেষপর্যন্ত সেই ইচ্ছে
তিনি পূরণ করলেন না, তার কারণ পরবর্তী সময়ে অনেকেই বাড়ির কাজ না করে স্কুলে
আসবে এবং হাবুর দেখাদেখি না লিখে বানিয়ে বলবে; যার ফলে ক্লাসে ডিসিপ্লিন রাখা শক্ত
হয়ে পড়বে।
১০)নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো:
১০.১) স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে হাবুর কী মনে হচ্ছিল?
উত্তর: অজেয় রায়ের রচিত' হাবুর বিপদ' গল্পে-স্কুলের গেটে দাঁড়িয়ে হাবু মনে মনে ভাবছে
বাড়ি ফিরে যাওয়ার কথা।
১০.২)তার চোখে স্কুলের ভেতরের কোন্ ছবি ধরা পড়ে?
উত্তর: অজেয় রায়ের রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে-তখন গরমকাল। মর্নিং স্কুল চলছে। কয়েক
মিনিট পরেই স্কুল শুরুর ঘণ্টা পড়বে। একতলা স্কুল বাড়ির ঘরে ঘরে ছাত্রদের কলরব
উঠবে। বাংলার শিক্ষক সুধীরবাবুর ভারিক্কি চেহারা, গম্ভীরমুখের ছবিটি হাবুর মনে ভেসে
ওঠে। তাঁর মোটা চশমার কাঁচের আড়ালে থাকা বড়ো বড়ো দুটি চোখের তীক্ষ্ণ দৃষ্টির দৃশ্য
হাবুর চোখে ধরা পড়ে।
১০.৩)হার শেষের দিকের বেঞ্চে বসতে চায় না কেন? সে শেষপর্যন্ত কোথায় গিয়ে বসে?
উত্তর৯:‘হাবুর বিপদ' গল্পে হাবুকে যথেষ্ট বুদ্ধিমান বলেই মনে হয়েছে। সে জানে যারা
ফাঁকিবাজ, ক্লাসে বাড়ির কাজ করে আনে না,তারা শেষের দিকে বেঞ্চে বসে আর স্যারদের
সবসময় সেই দিকেই নজর বেশি থাকে, তাই হাবু শেষ বেঞ্চে বসতে চাই না।
হাবু শেষপর্যন্ত থার্ডবেঞ্চের কোনায় তিনকড়ির পাশে গিয়ে বসে। আসলে হাবু সেদিন আর
পাঁচটা ছেলের মধ্যে মিশে গিয়ে সুধীরবাবুর কড়া নজর থেকে বাঁচতে চেয়েছিল।
১০.৪)‘এইটাই সুধীরবাবুর মেথড'-সুধীরবাবুর মেথডটি কী?তাঁর এমন মেথড অবকাসন করার
যুক্তিটি কী?
উত্তর: অজয় রায়ের রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে-সুধীরবাবু ছেলেদের বাড়ি থেকে লিখে আনা
রচনা বেছে বেছে কয়েকজনকে পড়তে বলেন আর অন্যদের মন দিয়ে শুনতে বলেন-এটিই
সুধীরবাবুর মেথড।তিনি মনে করতেন অন্যদের লেখা শুনলে নিজের লেখার মান সম্পর্কে
একটা ধারণা হবে, তাতে লেখা সমৃদ্ধ হবে। তিনি সবার লেখাই বাড়ি নিয়ে গিয়ে সংশোধন
করে দেবেন কিন্তু তাতে তো একজন অন্যজনের লেখাটা পড়তে বা জানতে পারে না।
১০.৫)রচনা পড়ার সময় প্রফুল্লকে সুধীরবাবু থামিয়ে দিলেন কেন? তাঁকে তিনি কোন
পরামর্শ দিলেন?
উত্তর:অজেয় রায় রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে- প্রফুল্লর রচনা লেখায় মৌলিকতা ছিল না। সেটি
যে দে সরকারের বই থেকে টুকে আনা, তা সুধীরবাবু বুঝতে পেরেছিলেন তাই তিনি
প্রফুল্লকে থামিয়ে দেন।তিনি প্রফুল্লকে পরামর্শ দেন পরের দিন সে যেন নতুন করে লিখে
আনে এবং দু-একখানা বই যেন কষ্ট করে উলটে-পালটে দেখে নেয়।
১০.৬)'সুধীরবাবুর একটি মুদ্রাদোষ'।-কী সেই 'মুদ্রাদোষ'? কখনই-বা এর বহিঃপ্রকাশ
ঘটেছিল?
উত্তর: অজয় রায় রচিত 'হাবুর বিপদ' গল্পে- সুধীরবাবুর মুদ্রাদোষ হল- কথার শেষে ‘মনে
থাকবে’ শব্দবন্ধটি বলা। মনে থাকুক বা না থাকুক, তিনি সবাইকে তাই বলে যান।
ক্লাসের লাস্ট বেঞ্চে বসা নিতাই যখন রচনা লিখে না আনার জন্য মায়ের অসুস্থতার মিথ্যে
অজুহাত দিয়ে ধরা পড়ে গিয়েছিল তখন সুধীরবাবু নিতাইকে পরদিন রচনা লিখে আনার
নির্দেশ দিয়েছিলেন। নিতাই ভুলে গেলে আরও কঠিন শাস্তি হবে এমন কথা প্রসঙ্গেই তিনি
‘মনে থাকাবে' শব্দবন্ধটি প্রয়োগ করেছিলেন।
Contents:
আরো পড়ুন:
ভরদুপুরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
শংকর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
মন-ভালো-করা কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here
পশু পাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
ঘাসফড়িং কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here
কুমোরে-পোকা বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
It all began with drip drip part 1 Click Here
It all began with drip drip part 2 Click Here
It all began with drip drip part3 Click Here
the adventurous clown part 1 Click Here
the adventurous clown Part 2 Click Here
the adventurous clown part 3 Click Here
The rainbow poem Lesson 3 part 1 Click Here
The Shop That Never Was Lesson 4 Part-1 Click Here
The Shop That Never Was Lesson-4 part-2
The Shop That Never Was Lesson -4 part-3
মরশুমের দিনে গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
মাটির ঘরের দেওয়াল চিত্র প্রশ্ন উত্তর click Here
পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
ফাঁকি গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
আশীর্বাদ গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
এক ভুতুড়ে কান্ড গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
বাঘ কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
বঙ্গ আমার জননী আমার কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
শহীদ যতীন্দ্রনাথ দাস গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
হাবুর বিপদ গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
Land of the pharaohs part 1 click Here
Land of the pharaohs part 2 click Here
0 Comments