ঘুরে দাঁড়াও কবিতার বিষয়বস্তু। ঘুরে দাঁড়াও প্রণবিন্দু দাশগুপ্ত। ঘুরে দাঁড়াও কবিতা class 8। অষ্টম শ্রেণী ঘুরে দাঁড়াও কবিতা।


ঘুরে দাঁড়াও কবিতার বিষয়বস্তু। ঘুরে দাঁড়াও প্রণবিন্দু দাশগুপ্ত। ঘুরে দাঁড়াও কবিতা class 8। অষ্টম শ্রেণী ঘুরে দাঁড়াও কবিতা।


                                             ঘুরে দাঁড়াও 

                                                                          প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত


সূচিপত্র:

ক।কবি পরিচিতি

খ) উৎস

গ। বিষয়সংক্ষেপ

ঘ। নামকরণ

ঙ) হাতে-কলমে সমাধান


e-bookap পেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st- ইউনিট,2nd ইউনিট,3nd ইউনিট,টেস্ট

 ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্যগুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাদের সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য

 আমাদের কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।


ক)কবি পরিচিতি: 

প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত ১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা নির্মলেন্দু দাশগুপ্ত এবং

 মায়ের নাম নীলিমা দাশগুপ্ত। প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাহিত্য বিভাগের

 অধ্যাপক ছিলেন। অধ্যাপনার পাশাপাশি তিনি 'অলিন্দ,নামে একটি কবিতা পত্রিকাও

 সম্পাদনা করতেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ গুলি হল-এক ঋতু,সদর স্ট্রীটের

 বারান্দা',নিজস্ব ঘুড়ির প্রতি,হাওয়া স্পর্শ করো,রৌদ্রের নখরে' প্রভৃতি।‘কবিতা সমগ্র,শ্রেষ্ঠ

 কবিতা,নির্বাচিত কবিতা' প্রভৃতি তাঁর কবিতার সংকলন। তাঁর লেখা কাব্যনাটকের সংকলনটি

 হল “তিনটি কাব্যনাটিকা'। তিনি ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে মারা যান।


খ) উৎস:

‘ঘুরে দাঁড়াও' কবিতাটি কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্তের 'কবিতা সংকলন' গ্রন্থ থেকে নেওয়া

 হয়েছে।


গ)সারসংক্ষেপ: 

কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত তাঁর ‘ঘুরে দাঁড়াও' কবিতায় নানান সামাজিক চাপে জর্জরিত,

 কোণঠাসা মানুষকে ‘ঘুরে দাঁড়ানোর বার্তা দিয়েছেন। শেষ পর্যন্ত মানুষের পিঠ দেয়ালে

 থেকে গেছে। অন্যায়ের প্রতিবাদ না করতে করতে আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছে

 তারা। কিন্তু মানবতার এই অবমাননা, লাঞ্ছনা আর সহ্য করা যাবে না। জাদুমন্ত্রে এক মুহূর্তে

 বাইরেটাকে পালটে দিতে হবে। সাইকেল রিকশাগুলোকে পথ রাস্তা থেকে সরিয়ে জঙ্গলে

 ফেলে দিতে হবে।কাদা-ভরতি রাস্তা উঠে পড়বে ছায়াপথের কাছাকাছি।গাছগুলো নদীর

 জলে স্নান করে আসবে আর সা রা রা রা করে জেগে উঠবে উপান্তের শহরতলি।সব মিলিয়ে

 কবি বলতে চান, মানুষের ইচ্ছা শক্তি থাকলে, সুন্দর জগতকে বদলে সুন্দর বাসযোগ্য করে

 তুলতে পারবে। ফলে সে বাঁচার আনন্দ নিয়ে নিজের জীবন কাটাতে পারবে।

কিন্তু মানুষ  তা না পারলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চরম ক্ষতি মেনে নিতে হবে। তাই কবির বক্তব্য-

 এখনও পরিবর্তনের সময় আছে। ঘুরে দাঁড়িয়ে যদি সব কিছু বদলে দেওয়ার চেষ্টা করা

 হয়,তবেই সেই কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন দেখা যাবে। না হলে, মানুষকেই বিন্দুর মতো একদিন

 আস্তে আস্তে বিলীন হয়ে যেতে হবে।


ঘ)নামকরণ: 

নামকরণের মধ্য দিয়েই সাহিত্যের অন্তর্নিহিত অর্থটি প্রতিফলিত হয়। কবি প্রণবেন্দু

 দাশগুপ্ত ‘ঘুরে দাঁড়াও' কবিতায় মানুষের প্রতিবাদী মনকে জাগ্রত করা কথা বলেন।প্রতি

 মুহূর্তে অবমাননা, বিপর্যস্ত মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এবার তাই মানুষের ভেতরের

 শক্তি দিয়ে বাইরের জগৎটাকে বদলে ফেলার জন্য ঘুরে দাঁড়াতে হবে। অন্যায়-অত্যাচারের

 বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে হবে।ইচ্ছাশক্তির সাহায্যে সব নতুনভাবে শুরু করতে হবে। কবি

 তাঁর 'ঘুরে দাঁড়াও' কবিতায় মানুষকে এই ঘুরে দাঁড়ানোর আহ্বানই জানিয়েছেন। তাই বলা

 যায়,‘ঘুরে দাঁড়াও’ নামকরণটি কে সার্থক ও যথার্থ হয়েছে।


ঙ)হাতে কলমে সমাধান:

১) নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।


১.১)প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত সম্পাদিত কবিতা-পত্রিকাটির নাম কী?

উত্তর: প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত সম্পাদিত কবিতা-পত্রিকাটির নাম-অলিন্দ। 


১.২) তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।

উত্তর: প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থ হল- 'এক ঋতু' এবং ‘সদর স্ট্রীটের বারান্দা।


২ )নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো।

২.১) কবিতায় কবি কেন আহ্বান জানিয়েছেন?

উত্তর:কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্তের রচিত 'ঘুরে দাঁড়াও' কবিতায় একঘেয়ে চারপাশের

 জগৎটাকে বদলে দেওয়ার জন্য ঘুরে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। কিন্তু মানুষ ভয় আর

 আপস করতে করতে হারিয়ে ফেলছে তার নিজের অবস্থানটুকু। সরতে সরতে সরার

 জায়গাও ছোট হয়ে আসছে। কবি এখানে  একটা তুক করে বাইরেটা পালটে দেওয়ার ডাক

 দিয়েছেন।

কবিতার শেষপর্বে কবি এই কথা বলে মানুষকে সাবধান করে দিয়েছেন,যদি বাইরেটা না

 বদলে ফেলা যায়, তাহলে মানুষের বেঁচে থাকাটাই মূল্যহীন হয়ে যাবে এবং একদিন মানুষকে

 এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে।


২.২)"ছোট্ট একটা তুক করে বাইরেটা পালটে দাও- বাইরেটায় কী ধরনের বদল ঘটবে বলে

 কবি আশা করেন? সেই কাঙ্ক্ষিত বদল ঘটলে জীবন কীভাবে অন্যরকম হবে বলে কবি

 মনে করেন?


উত্তর:কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্তের রচিত 'ঘুরে দাঁড়াও’ কবিতায়, জাদু মন্ত্রের বলে- সাইকেল-

রিকশাগুলো শিস দিয়ে বনে-জঙ্গলে চলে যাবে। কাদা রাস্তা উঠে পড়বে ছায়াপথের কাছে।

 গাছগুলো সব নদীর জলে স্নান করে আসবে আর স্যা রা রা রা করে জেগে উঠবে উ-পাড়ের

 শহরতলি।

কবি মনে করেন, মানুষের ইচ্ছা শক্তি বদলালে নাগরিক জীবনের গ্লানি ও একঘেয়োমি

 অনেকটাই দূর হবে। সুন্দর হবে চলাচলের পথ, যাতায়াত। গাছপালা আরও সবুজ, সতেজ,

 স্বাস্থ্যকর, প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে। এভাবেই সমাজকে মনের মতন পরিবর্তন করা যায়।


 ২.৩) “সরতে সরতে সরতে/তুমি আর কোথায় সরবে?”-কবি কোথা থেকে এই 'সরণ' লক্ষ

 করেছেন?এক্ষেত্রে তাঁর দেওয়া পরামর্শটি কী?

উত্তর: কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্তের রচিত‘ঘুরে দাঁড়াও’কবিতায় পাঠকদের কাছে কবির প্রশ্ন

 মানুষ ধীরে ধীরে আপস করতে করতে, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ শক্তি হারিয়ে ফেলেছে।

 ফলে সমাজের উন্নতি পথ একেবারে বন্ধ হয়ে যাবে। নানান ভয় আর প্রলোভনের কারণে

 মানুষ মর্যাদাপূর্ণ ও আদর্শ  থেকে সরে আসাকেই কবি দুঃখের সঙ্গে লক্ষ করেছেন।

** মানবতার এই লাঞ্ছনায় কবি দুঃখিত ও ব্যথিত। তিনি মানুষের কাছে কাতর আবেদন

 জানিয়েছেন, সমাজবদলের প্রচেষ্টায় শামিল হতে হবে। এই চেষ্টা না করে হার মেনে পৃথিবী

 ছেড়ে চলে যাওয়ার মধ্যে কোনো মাহাত্ম্য নেই। বরং ঘুরে দাঁড়িয়ে  নিজের আয়ত্তে নিয়ে

 আসাকেই জীবনের সার্থকতা। সেই উদ্দেশ্যেই কবি কবিতায় ঘুরে দাঁড়ানো'-র আহ্বান

 জানিয়েছেন। 


২.৪)“এবার ঘুরে দাঁড়াও।” আর “এখন ঘুরে দাঁড়াও।”—পক্তি দুটিতে ‘এবার’ আর ‘এখন' শব্দ

 দুটির প্রয়োগ সার্থকতাবুঝিয়ে দাও।


উত্তর:কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্তের রচিত ‘ঘুরে দাঁড়াও' কবিতার তৃতীয় পঙক্তিতে “এবার ঘুরে

 দাঁড়াও” এবং শেষ পঙ্ক্তিতে “এখন ঘুরে দাঁড়াও”-আহ্বানে করা হয়েছেন।

‘এবার' ব্যবহারের সার্থকতা-“এবার ঘুরে দাঁড়াও” বলতে কবি বোঝাতে চেয়েছেন, ক্রমাগত

 সরতে সরতে সরে দাঁড়ানোর জায়গাও যখন শেষ হয়ে যাবে, তখন ঘুরে দাঁড়াতেই হবে। যখন

 মানুষের কাছে আর কোনো উপায় থাকবে না, তখন মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোর ইচ্ছাশক্তিকে

 বোঝাতেই কবি কবিতায় 'এবার' শব্দটি ব্যবহার করেছেন।


** 'এখন' শব্দটির মধ্য দিয়ে কবি ‘বিন্দুর মতো মিলিয়ে যাওয়ার' অর্থাৎ একেবারে শেষ হয়ে

 যাওয়ার আগের সময়টিকে বোঝাতে চেয়েছেন। নিজের চেষ্টায় চারপাশের বদলে ফেলতে

 না পারলে জীবন আর এগিয়ে যাবে না। কারণ গতিই জীবন আর থেমে থাকাই মৃত্যু। অল্প

 সময়ের মধ্যে কাজটি করে ফেলতে হবে,সেই সময়ের স্বল্পতাটুকুকেই ‘এখন' শব্দটির

 মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে।


৩)নির্দেশ অনুযায়ী বাক্য পরিবর্তন করো।


৩.১) তুমি আর কোথায় সরবে? (প্রশ্ন পরিহার কর)

উত্তর: তোমার আর কোথাও সরার জায়গা নেই।


৩.২)এবার ঘুরে দাঁড়াও। (না-সূচক বাক্য)

উত্তর: এবার ঘুরে না দাঁড়ালে চলবে না।


৩.৩) তুমি যদি বদলে দিতে না পারো-তাহলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মরতে হবে। (সরল বাক্যে) 

উত্তর: বদলে দিতে না পারলে তোমায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মরতে হবে। 


৩.৪) নইলে সরতে সরতে সরতে-তুমি বিন্দুর মতো মিলিয়ে যাবে। (প্রশ্নবোধক বাক্যে)

 উত্তর: নইলে সরতে সরতে সরতে কি তুমি বিন্দুর মতো মিলিয়ে যাবে না?


৩.৫) গাছগুলো নদীর জলে স্নান করে আসুক। (নির্দেশক বাক্যে)

উত্তর:গাছগুলো নদীর জলে স্নান করুক।


৪) ব্যাসবাক্যসহ সমাসের নাম লেখো:

ক)বনান্তর

খ ছায়াপথ

গ) উপাস্ত

ঘ)সাইকেল-রিকশো


উত্তর: 

ক)বনান্তর-অন্য বন (নিত্য সমাস)

খ)ছায়াপথ-ছায়া অধ্যুষিত পথ (মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস)

গ) উপান্ত-অন্তের সমীপে (অব্যয়ীভাব সমাস)

ঘ) সাইকেল-রিকশা-সাইকেল ও রিক্সা (দ্বন্দ্বসমাস)


ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত উত্তর:

১. “তুমি যদি বদলে দিতে না পারো-সমাজকে বদলে দেওয়ার কথা তুমি যেভাবে ভাবো, সে

 সম্পর্কে সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর:

* আমি মনে হয়, সমাজকে বদলে দেওয়ার প্রথম ধাপ হল নিজেকে বদলে ফেলা। প্রতিটি

 মানুষ যদি নিজেকে বদলেফেলে,ফেলে, জীবন সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পালটে ফেলতে

 পারে, তবেই সমাজে বদল আসবে।প্রত্যেকে যদি একে অপরের দুঃখে-সুখে শামিল

 হয়ে,নিজের ভীরু মানসিকতা ত্যাগ করে একজোট হয়ে প্রতিবাদী হয়, তবেই সমাজে  বদল

 আসবে বলে আমি মনে করি।


বিশ্লেষণধর্মী ও রচনাধর্মী উত্তর:

১) “তুমি যদি বদলে দিতে না পারো-তাহলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মরতে হবে।”-কোন বদলের কথা

 কবি বলেছেন?বদলে দিতে না পারলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মরতে হবে কেন?

উত্তর: 

কবি প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত চারপাশের সমাজকে পালটে দেওয়ার কথা বলেছেন। সেই পরিবর্তন

 মানুষ নিজেকে পাল্টে ফেলার পরিবর্তন। কবি চেয়েছেন, সাইকেল-রিকশা গুলো শিস দিয়ে

 চলে যাক বনে-জঙ্গলে কাদা-ভরতি রাস্তাগুলো উঠে পড়ুক ছায়াপথের কাছাকাছি।

 গাছগুলো নদীর জলে স্নান করে আসুক আর পরস্পরের মমতায় জেগে উঠুক শহরতলি।

 অর্থাৎ কবির কাছে বদল হল- সমাজ প্রতিষ্ঠা করা এবং মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যে বসবাস করতে

 পারে।

কবির মতে,এই বদল না হলে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে মরতে হবে। সুন্দর এই জীবন এবং দলবদ্ধ

 হয়ে অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে না পারলে নিজেদের জীবন বিপন্ন হয়ে পড়বে। ক্রমশ বেড়ে

 ওঠা অন্যায় একসময় গ্রাস করে নেবে সকল মহত্ত্বকে। তা থেকে রক্ষা পাওয়ার পথ যাবে

 রুদ্ধ হয়ে।তাই ঐক্যবদ্ধভাবে বদল ঘটিয়ে এক নতুন পৃথিবী গড়ে তুলতে হবে।


CONTENTS:

আরো পড়ুন:

 বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

অদ্ভুত আতিথেয়তা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশের প্রশ্ন উত্তর Click Here

বনভোজনের ব্যাপার গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

সবুজ জামা কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


the wind cap lesson 1 part 1 Click Here 

the wind cap lesson 1 part 2 Click Here

the wind cap lesson 1 part 3 Click Here


Clouds Lesson 2 part 1 Click Here

Clouds Lesson 2 part 2 click Here 


একটি চড়ুই পাখির কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here

কার দৌড় কতদূর গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here 

গাছের কথা প্রশ্ন উত্তর click Here 

ঘুরে দাঁড়াও কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here 


Midnight Express Lesson-11 part-1 question answer Click Here 

Midnight Express lesson-11 part-2 question answer click Here 

Midnight Express Lesson-11 part-3 question answer click Here 











Post a Comment

0 Comments