ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা পিঁপড়ে প্রশ্ন উত্তর। পিঁপড়ে কবিতার উৎস।Pipre Kabita question answer।পিঁপড়ে কবিতা।পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর।

 

ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা পিঁপড়ে প্রশ্ন উত্তর। পিঁপড়ে কবিতার উৎস।Pipre Kabita question answer।পিঁপড়ে কবিতা।পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর।


                                                   পিঁপড়ে 

                                                                               অমিয় চক্রবর্তী


সূচিপত্র:

ক। কবি পরিচিতি

খ) উৎস

গ। বিষয়সংক্ষেপ

ঘ। নামকরণ

ঙ) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ (MCQ)

চ) অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর(SAQ)


e-bookap পেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st- ইউনিট,2nd ইউনিট,3nd ইউনিট,টেস্ট

ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্যগুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাদের সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য

আমাদের কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।


কবি পরিচিতি:

বাঙালি সাহিত্যিক অমিয় চক্রবর্তী একজন খুব বড়ো মাপের আধুনিক কবি ছিলেন। কবি

 রবীন্দ্রনাথের খুব কাছের মানুষ ছিলেন।১৯০১ খ্রিস্টাব্দের ১০ এপ্রিল তাঁর জন্ম হয়। তাঁর পিতা

 দ্বিজেশচন্দ্র চক্রবর্তী আসামে গৌরীপুর কোর্টের দেওয়ান ছিলেন। মাতা অনিন্দিতা দেবী,

 যিনি ভালো সংস্কৃত জানতেন। তাঁর শৈশব শিক্ষা হয়েছিল আসামের গৌরীপুরের প্রতাপচন্দ্র

 ইনস্টিটিউশনে, তারপর হেয়ার স্কুলে। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এম এ পাস করেন।

 পরবর্তীকালে ন্যু পলজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন তিনি।তাঁর উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ

 হল-'খসড়া,একমুঠো, এরপর ‘পারাপার,পালাবদল,পুষ্পিত,ইমেজ’, ‘হারানো অর্কিড,মাটির

 দেয়াল' প্রভৃতি লেখেন। ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে তাঁর ‘ঘরে ফেরার দিন, কাব্যগ্রন্থটি আকাদেমি

 পুরস্কার পায়। ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকার দেয় ‘পদ্মভূষণ’। বিশ্বভারতী থেকে পান

 ‘দেশিকোত্তম,।জীবনে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা তাঁর প্রচুর। রবীন্দ্রনাথের সহকারীরূপে তিনি

 ১৯৩০ খ্রিস্টাব্দে ভ্রমণ করেন জার্মানি, ডেনমার্ক, রাশিয়া, আমেরিকা। আবার ১৯৩২

 খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে পারস্য এবং মধ্যপ্রাচ্যে ভ্রমণ করেন। এ ছাড়াও বহু দেশ

 ঘোরেন। তাঁর শান্তিনিকেতনের বাড়ি ‘রাজকা’-তে ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে ৮৬ বছর বয়সে তাঁর

 জীবনাবসান ঘটে।


উৎস: 

কবি অমিয় চক্রবর্তীর রচিত 'পিঁপড়ে,কবিতাটি তাঁর 'পারাপার, কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত 'দুই তীর

অংশ, থেকে নেওয়া হয়েছে।


বিষয়সংক্ষেপ: 

কবি অমিয় চক্রবর্তীর একটি উল্লেখযোগ্য কবিতা হল ‘পিঁপড়ে’।কবি সূক্ষ্ম দৃষ্টি দিয়ে

 পিঁপড়েদের চলাফেরা, কাজকর্ম লক্ষ করেছেন, আলোচ্য কবিতায় তারই প্রকাশ ঘটিয়েছেন

 কবি, সেই সঙ্গে মাটির ক্ষুদ্র জীব পিঁপড়েদের প্রতি কবির গভীর ভালোবাসা প্রকাশ ঘটেছে

 এখানে। কবি বলেছেন পিঁপড়েরা যেন সব সময় ব্যস্তভাবে চলাফেরা করে, কিন্তু সেই চলার

 মধ্যে যে ছন্দ আছে, তা কবির কাছে বড়ো ‘মধুর লাগে। কবি চান এই ছোটো-ছোটো

 পিঁপড়েরা নিজেদের মতো করেই ঘুরে-ফিরে দেখুক পৃথিবীটাকে, আলোর গন্ধ গায়ে মাখুক,

 ফুলরেণুর আভরণে না হোক ধুলোর রেণু  তাদের আভরণ। নীরবেই তারা চলে বেড়ায় অথচ

 তাতেই তারা যেন কত কথা বলে ফেলে। কবি তাদের কখনোই দুঃখ দিতে চান না, তাই

 তাদের চলার পথ থেকে সরিয়ে দিতেও চান না। কবি দেখেছেন ভোরের বাতাসে গাছের

 তলায় মাথা নীচু করে চলেছে পিঁপড়েরা, মাটির তলাতেই আশ্রয় নেয় তারা। পিঁপড়েদের এই

 আচরণ যেন মনে করিয়ে দেয় সবাইকেই,একদিন এই মাটিতেই মিশে যেতে হবে। কবি তাই

 আশা করেছেন- সকল জীব যেমন পৃথিবীর আলো-বাতাসকে সঙ্গী করে বেঁচে থাকে,

পিঁপড়েরাও যেন আলো-বাতাসের ভালোবাসা নিয়ে বেঁচে থাকতে পারে।


নামকরণ: 

সাহিত্যের নামকরণ একটি জরুরি বিষয়। নামকরণ ব্যঞ্জনাধর্মী, চরিত্রকেন্দ্রিক, ঘটনামূলক,

 বক্তব্যপ্রধান যা কিছুর মাধ্যমেই হোক-না-কেন, তার মধ্য দিয়ে লেখকের অভিপ্রায় প্রকাশিত

 হবেই।কবি অমিয় চক্রবর্তীর ‘পিঁপড়ে' কবিতাটিতে ছোটো পিঁপড়েদের কথাই বিশাল।

 পিঁপড়েদের চলা, নীরব কথা বলা, গায়ে ধুলোর রেণু মেখে ভুবন ভরিয়ে তোলা প্রভৃতির মধ্যে

 ছোটো এক কীটের সাদামাঠা জীবনের অস্তিত্ব আশ্চর্য হয়ে উঠেছে। বলাবাহুল্য এই ছোটো

 কীটের কথা বলে কবি তাঁর বক্তব্য শেষ করেননি। পিঁপড়ের জীবনকে তিনি টেনে এনেছেন

 মানবজীবনের একটি দিকে। মাটির এই পৃথিবীতে ছোটো পিঁপড়ে ও বৃহৎ মানুষের মধ্যে

 কোনো তফাত নেই। ঈশ্বরের দৃষ্টিতে সকলেই সমান। পার্থিব জীবন শেষ হলে দুজনকেই

 পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে। এই যে প্রথমত পিঁপড়ের কথা এবং পরে পিঁপড়ের

 মানবজীবনের কথা বলে কবি একটি বৃহৎ ভাবকে প্রকাশ করেছেন, সে কারণেই কবিতার

 নামকরণটি সার্থক হয়েছে।


হাতে-কলমে: 

১)নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:


১.১)অমিয় চক্রবর্তী কোথায় অধ্যাপনা করতেন?

উত্তর:অমিয় চক্রবর্তী ন্যু পলজ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করতেন।


 ১.২) তাঁর দুটি কবিতার বইয়ের নাম লেখো।

উত্তর: তাঁর দুটি কবিতার বইয়ের নাম হল – ‘পারাপার’ও ‘ঘরে ফেরার দিন'।


 ২)নীচের প্রশ্নগুলির নিজের ভাষায় উত্তর লেখো:


২.১)কবির কী দেখে ‘কেমন যেন চেনা লাগে' মনে হয়েছে?

উত্তর:ছোটো ছোটো পিঁপড়েদের ব্যস্ততা এবং তাদের মিষ্টি-মধুর চলন-বলন দেখে কবির

মনে হয়েছে ‘কেমন যেন চেনা লাগে'।


২.২) 'কেমন যেন চেনা লাগে'— কথাটির অর্থ বুঝিয়ে দাও। 

উত্তর:কবি পিঁপড়েদের চলার মধ্যে যে ব্যস্ততা ও শৃঙ্খলার প্রকাশ দেখেছেন, তা

মানবজীবনেও লক্ষ করা যায়। তাই পিঁপড়েদের চলা দেখে তিনি বলেছেন যে—ওইরূপ

আচরণ তার চেনা লেগেছে।


 ২.৩) কবি কাউকে দুঃখ দিতে চাননি কেন?


উত্তর: কবি অমিয় চক্রবর্তী ছোটো ছোটো পিঁপড়েদের গভীরভাবে নিরীক্ষণ করেছেন এবং

সহানুভূতিতে আপ্লুত হয়েছেন। ওদের তো ক্ষণস্থায়ী জীবন। দু-দিনের জীবনে ওদের আর

দুঃখ দিয়ে কী লাভ।


২.৪)‘সেই অতলে ডাকুক।’- কে, কাকে এই ডাক দেয়?


উত্তর:মাটির তলায় গভীর গহ্বরে গর্ত খুঁড়ে খুঁড়ে চলে যায় পিঁপড়েরা। ধরিত্রী মায়ের আকুল

ডাকে পিঁপড়েরা এগিয়ে চলেছে।


 ২.৫)কবি আজ প্রাণের কোন পরিচয় পেয়েছেন?


উত্তর:পিঁপড়েরা আপন খেয়ালে, আপন কাজে ব্যস্ত থাকে। আলোর গন্ধ, ধুলোর রেণু গায়ে

মেখে অন্যান্য প্রাণীর মতোই তারা বেঁচে থাকতে চায়— তাদের এই আচরণের মধ্যে কবি

প্রাণের গভীর আকুতি বা সজীব প্রাণের পরিচয় পেয়েছেন।


২.৬) ‘দু-দিনের ঘর' বলতে কী বোঝো?


উত্তর: পৃথিবীতে আসা-যাওয়া যে কেবল স্বল্প সময়ের খেলা এ কবি জানেন। যে-কোনো প্রাণী

নিতান্ত অল্প সময়ের জন্যই পৃথিবীতে আসে। আদর-সোহাগ-স্নেহ-ভালোবাসায় তারা

একদিন ঘর বাঁধে, আবার সময় হলে একদিন তা ফেলে রেখেই তাদের চলে যেতে হয়।

সুতরাং ‘দু-দিনের ঘর' বলতে প্রাণীকুলের ক্ষণস্থায়ী জীবন কালকে বোঝানো হয়েছে।


৯) নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো:


৯.১)পিঁপড়ের ভাষাহীন চলাচলের মধ্যে বিনিময়ের ভঙ্গিটি কেমন?

উত্তর: শব্দ করে ভাববিনিময়ের জন্য কথা বলতে পারে না পিঁপড়েরা। কিন্তু শুঁড় শুঁড়ে

 ঠেকিয়ে নিজেদের মধ্যে ভাবের আদানপ্রদান করতে পারে তারা। তারা সবসময়ই ব্যস্ত,

 তাদের জীবন ছোটো হলেও গতিময়। স্তব্ধতার মধ্যেও আকারে, ইঙ্গিতে, ভঙ্গিতে যে কত

কথা বলে যায় ওরা, সে-কথার আদানপ্রদান এবং বিনিময় করতেও জানে পিঁপড়েরাই


৯.২) ‘মাটির বুকে যারাই আছি এই দু-দিনের ঘরে’– ‘এই দু-দিনের ঘরে' বলতে কী বোঝো?

কে সবাইকে কীভাবে ‘এই দু-দিনের ঘরে' আদরে ঘিরে রাখে?


উত্তর:প্রকৃতির বুকে পিঁপড়ে ও মানুষ দুজনেই সমান। কারণ ক্ষুদ্র প্রাণী পিঁপড়ে ও বৃহৎ প্রাণী

 মানুষ উভয়েরই বসবাস মাটিতে। মাটির বুকে পিঁপড়েদের ঘর স্থায়ী নয়, বৃষ্টিতে তাদের ঘর

 ডুবে যায়। মানুষকেও ঘর ফেলে রেখেই একদিন চলে যেতে হয়। তাই দুটি প্রাণীর বানানো

 ঘর দু-দিনেরই জন্য।পিঁপড়ে বাস করে মাটির নীচে, মানুষ বাস করে মাটির উপরে। কিন্তু

 দুজনেরই পৃথিবীবাস অল্প সময়ের জন্য। তাই এই পৃথিবীতে যারা ক্ষণস্থায়ী তাদের সকলকে

 আদর করে ঘিরে রাখে স্মৃতি।


৯.৩) এই কবিতায় কবির কীরূপ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে তা বুঝিয়ে দাও।


উত্তর:পৃথিবীর ছোটো-বড়ো সকল জীবরেই অধিকার আছে এই পৃথিবীর রূপ-রস-গন্ধ

 আস্বাদনের, পৃথিবীর জল-বাতাসে নিজেকে মেলে ধরার। কবি অমিয় চক্রবর্তী এ কথা মনে

 করতেন। পিঁপড়েরা ক্ষুদ্র জীব, মাটির দিকে মুখ রেখে মাথা নীচু করে আপন খেয়ালে

 এগিয়ে চলে তারা। তাদের এরূপ চলন কবিকে মুগ্ধ করেছে, পিঁপড়েদের শৃঙ্খলায় কবি

 অবাক হয়েছেন। তাই তাদের চলার পথ থেকে সরিয়ে দিয়ে তাদের দুঃখ দিতে চাননি তিনি।

 ভোরের বাতাসে নীচে আশ্রয় নেয় পিঁপড়েরা, কবির মনে হয়েছে সকল মাটির জীবই যে

 একদিন মাটির বুকে মিশে যাবে- তা পিঁপড়েদেরওইরূপ আচরণেই প্রকাশ পেয়েছে।

 পিঁপড়েরা মুখে কিছু বলে না, তাদের নীরবতাই যেন অনেক কিছু বুঝিয়ে দিয়েছে। কবি

 তাদের প্রতি অনুভূতিশীল বলেই তাদের উদ্দেশে ‘আহা’ অব্যয়টি ব্যবহার করেছেন।

 এভাবেই ‘পিঁপড়ে' কবিতায় কবির জীবের প্রতি মমতাবোধ ও সহানুভূতিশীল মনোভাবের

 প্রকাশ ঘটেছে।


 ৯.৪)বিভিন্ন রকমের পিঁপড়ে এবং তাদের বাসস্থান, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনপ্রণালী সম্বন্ধে

তোমার পর্যবেক্ষণগুলি একটি খাতায় লেখো। প্রয়োজনে ছবিও আঁকতে পারো।


উত্তর:আমাদের বাড়ির আশপাশে নানা ধরনের পিঁপড়ে দেখা যায়-এক প্রকার পিঁপড়ে খুব

 বেশি দেখা যায়, কোথায় মিষ্টি জাতীয় কোনো পদার্থ থাকলেই তার চারদিকে এরা জড়ো হয়।

 এরা লাল পিঁপড়ে ২-৩ মিলিমিটার দৈর্ঘ্য এদের।গরমের দিনে বিছানা বা জামাকাপড়ে এক

 প্রকার গুড়ি পিঁপড়ে দেখা যায়। এরা মশা, মাছির মৃতদেহ বা মিষ্টি পদার্থ খাদ্য হিসেবে গ্রহণ

 করে। এরা আকৃতিতে আরও ছোটো। অনেক সময় গায়ের চামড়ায় লেগে থাকে। এদের

 গায়ের রং লাল। এই দুই শ্রেণির পিঁপড়ে সুযোগ পেলে কামড়ায়। বাড়িতে কালো কালো

 ছোটো পিঁপড়ে দেখা যায়। এরা খুব দ্রুত ঘুরে বেড়ায়। এরা কিন্তু কামড়ায় না। গায়ে উঠলে

 সুড়সুড়ি লাগে। সাধারণভাবে গাছের ডালপালায় কালচে-বাদামি একপ্রকার পিঁপড়ে দেখা

 যায়, যারা কামড়ালে খুব জ্বালা করে। কামড়ানো জায়গাটি ফুলেও ওঠে। এদের কাঠপিঁপড়ে

 বলা হয়। অনেকে,এদের বিষ পিঁপড়েও বলে থাকে।বর্ষার দিনে মাটির নীচ থেকে ঝাঁকে

 ঝাঁকে বড়ো বড়ো কালো রঙের মোটা পিঁপড়ে বেরোয়। এদেরকে অনেকে ডেওয়া পিঁপড়ে

 বা ওল্লা বলে।সাধারণভাবে সবধরনের পিঁপড়েই খুব শৃঙ্খলাবদ্ধ। পিঁপড়েদের তিনটি শ্রেণি

 আছে পুরুষ, রানি ও কর্মী পিঁপড়ে। কর্মীরাই সকল পরিশ্রম করে। মাটির তলায়, গাছের

 ফাটলে পিঁপড়েরা থাকে। পিঁপড়েরা খাবার ভাগাভাগি করে খায়। তারা নিজের ওজনের

 তুলনায় অনেক বেশি ওজন বহন করতে পারে।


Contents:

আরো পড়ুন:

ভরদুপুরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

শংকর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

মন-ভালো-করা কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here

পশু পাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

ঘাসফড়িং কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here

কুমোরে-পোকা বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


It all began with drip drip part 1 Click Here

It all began with drip drip part 2 Click Here

It all began with drip drip part3 Click Here

 

the adventurous clown part 1 Click Here

the adventurous clown Part 2 Click Here

the adventurous clown part 3 Click Here


The rainbow poem Lesson 3 part 1 Click Here


The Shop That Never Was Lesson 4 Part-1 Click Here



মরশুমের দিনে গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

মাটির ঘরের দেওয়াল চিত্র প্রশ্ন উত্তর click Here 

পিঁপড়ে কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here 






Post a Comment

0 Comments