কার দৌড় কতদূর বিষয় সংক্ষেপ। কার দৌড় কতদূর প্রশ্ন উত্তর class 7। Kar dour koto dur question answer। কার দৌড় কতদূর ।শিবতোষ মুখোপাধ্যায়

 

কার দৌড় কতদূর বিষয় সংক্ষেপ। কার দৌড় কতদূর প্রশ্ন উত্তর class 7। Kar dour koto dur question answer। কার দৌড় কতদূর ।শিবতোষ মুখোপাধ্যায়



                                       কার দৌড় কতদ্দূর

                                                                           শিবতোষ মুখোপাধ্যায়


সূচিপত্র:

ক। কবি পরিচিতি

খ। বিষয়সংক্ষেপ

গ। নামকরণ

ঘ) হাতে কলমে সমাধান:


e-bookap পেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st- ইউনিট,2nd ইউনিট,3nd ইউনিট,টেস্ট

ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্যগুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাদের সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য

আমাদের কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।


 ক) লেখক পরিচিতি:

শিবতোষ মুখোপাধ্যায়:


প্রাণিবিজ্ঞানী শিবতোষ মুখোপাধ্যায় ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা ছিলেন

বিচারপতিরমাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় এবং পিতামহ স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায়। তিনি

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রাণীবিজ্ঞানে MAC পাস করেন এবং PHD সম্পূর্ণ করেন

এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। মাত্র ২৭ বছর বয়সে প্রেসিডেন্সি কলেজে প্রাণীবিদ্যা

বিভাগের অধ্যাপকরূপে তাঁর কর্মজীবন শুরু হয়। ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে তিনি আমেরিকার

রকফেলার বিশ্ববিদ্যালয়ে আমন্ত্রিত অধ্যাপক হিসেবে নিযুক্ত হন। সেখানে তিনি অধ্যাপনার

পাশাপাশি নানা ধরনের গবেষণামূলক কাজও করেন। পরে ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দে দিল্লির

জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি অধ্যাপক পদে যোগ দেন। ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে

অক্টোবর মাসে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। জীববিদ্যার উন্নয়নমূলক গবেষণার ক্ষেত্রে

শিবতোষ মুখোপাধ্যায় ছিলেন বিশেষজ্ঞ। জীবনবিজ্ঞানের আধুনিক পরীক্ষানিরীক্ষার ক্ষেত্রে

তাঁর অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করা হয়।তাঁর কাজের সম্মান ও স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি

জুলজিক্যাল সোসাইটি অব ইন্ডিয়ার স্যার দোরাবজি টাটা স্বর্ণপদক, কলকাতার এশিয়াটিক

সোসাইটির জয়গোবিন্দ স্বর্ণপদক লাভ করেন। তাঁর রচিত জনপ্রিয় বিজ্ঞানভিত্তিক বইগুলির

মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হল - 'অণুর উত্তরায়ণ,লাবণ্যের অ্যানাটমি,দিক্‌বিদিক,মানহাটান

ও মার্টিনি,আসা যাওয়ার পথের ধারে' প্রভৃতি। ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ

করেন।


খ) বিষয়সংক্ষেপ: 

আলোচ্য গল্পটির  নাম 'কার দৌড় কদ্দুর' অর্থাৎ জীবজগতে কার দৌড় কেমন এবং তা

 কতদূর হতে পারে তার কথা এখানে বলা হয়েছে। ইঁদুরকে দিয়ে শুরু হয়েছে এই দৌড়ের

 গল্প।লেখক ‘দৌড়' শব্দটিকে বিভিন্ন অর্থে ব্যবহার করেছেন। গাছেরা দৌড়োয় না। এক

 জায়গায় স্থির থেকেই গাছ নিজের খাদ্য তৈরি করতে পারে। কিন্তু প্রাণীদের সেই উপায়

 নেই। তাদের এক জায়গায় চুপচাপ বসে থাকলে চলে না, খাদ্যের খোঁজে নানাদিকে ঘুরে

 বেড়াতে হয়। একখানি সেল বা কোশ ছাড়া যার আর কিছুই নেই, সেই আণুবীক্ষণিক জীব

 অ্যামিবাও  চলে বেড়ায়। এককোশী জীব প্যারামোসিয়াম সিলিয়ার সাহায্যে জলের মধ্যে

 হাজার দাঁড়ে নৌকো চালানোর মতো এগোতে বা পিছোতে পারে। উচ্চতর প্রাণীদের মধ্যে

 গমনাগমনের ব্যাপারটি একটু উন্নত। ডানা নাড়িয়ে পতঙ্গ দ্রুত উড়ে চলে। এফিড পতঙ্গ

 একনাগাড়ে আট মাইল পর্যন্ত উড়ে যেতে পারে। চিতাবাঘ ঘণ্টায় ৭০ মাইল পর্যন্ত দৌড়োতে

 পারে। তার দেহের ওজন একশো তিরিশ পাউন্ড। ওই একই ওজনের নেকড়ে প্রতি ঘণ্টায়

 ৩৬ মাইল দৌড়োয়। গোবি মরুভূমির গ্যাজেলি হরিণ ৮০ পাউন্ড ওজন নিয়ে ঘণ্টায় প্রায়

 ৬০ মাইল বেগে দৌড়োয়। ১১০ পাউন্ড ওজনের এন্টিলোপ হরিণ দৌড়োয় ঘণ্টায় ৪৫ মাইল

 বেগে। পাখিরা বহু দূরত্ব অতিক্রম করতে পারে। মেরুপ্রদেশের টারস পাখি প্রতি বছর

 ১১০০০ মাইল উড়ে আসে এবং আবার ফিরে যায়। হক জাতীয় কিছু পাখি ঘণ্টায় ১৫০ মাইল

 বেগে উড়তে পারে। কোনো কোনো পাখির গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ মাইল পর্যন্ত হয়।

 আফ্রিকার ইন জাতীয় পাখি ওড়া ছেড়ে হাঁটায় দক্ষ হয়ে উঠেছে। ১১০ পাউন্ড ওজন নিয়েও

 তারা ঘণ্টায় ৩১ মাইল বেগে চলতে পারে। হাতির শরীরটা বিরাট, ওজন ৭০০০ পাউন্ড, সেও

 মন্থর চালে ঘণ্টায় ২৫ মাইল বেগে ছোটে। তবে সব থেকে বেশি দৌড়োতে পারে মানুষের

 মন। মানুষের নিজের মনের চলাই হল প্রকৃত চলা। এই মনকে সঙ্গে নিয়ে মানুষ এই

 পৃথিবীতে কম দৌড়োয় না। সুদূর চিন থেকে পরিব্রাজক হিউয়েন সাঙ এসেছেন বহু পথ

 হেঁটে। শ্রীজ্ঞান দীপঙ্কর ভারত থেকে তিব্বতে গেছেন। ভাস্কো-ডা-গামা তুমুল সমুদ্র পেরিয়ে

 ভারতবর্ষে এসেছেন। কলম্বাস নতুন পৃথিবী আবিষ্কার করেছেন। আচার্য শংকর পায়ে হেঁটে

 পরিক্রমা করেছেন সারা ভারতবর্ষ। মানুষ নিজে চলার পাশাপাশি নানান যানবাহন চালাতেও

 উৎসুক হয়ে উঠেছে। থামা মানে জীবনের শেষ। বিজ্ঞানী শিবতোষ মুখোপাধ্যায় এইভাবেই

 জীবজগতের গমনাগমনের নানান দিক বিচারবিবেচনা করে 'কার দৌড় কদ্দূর'গল্পটি

রচনা করেছেন।


গ) নামকরণ: 

যে কোনো সাহিত্যসৃষ্টির ক্ষেত্রেই নামকরণ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে।

 নামকরণের মধ্য দিয়ে পাঠককে গল্পের বিষয়বস্তু সম্পর্কে একটি আগাম ধারণা দিয়ে

 থাকেন।বিচিত্র এই জীবজগৎ। বিচিত্র প্রতিটি প্রাণীর চলার কৌশল। লেখক আলোচ্য প্রবন্ধে

 অ্যামিবা,প্যারামোসিয়াম থেকে শুরু করে চিংড়ি,এফিড,শামুক,চিতাবাঘ,গ্যাজেলি হরিণ,

 এন্টিলোপ হরিণ, শজারু, খরগোশ, হাতি, ঘোড়া, বুনো গাধা,ক্যাঙারু এমনকি গ্রে হাউন্ডের

 চলনেরও বর্ণনা দিয়েছেন। পাখির জগৎ থেকে এসেছে মেরুপ্রদেশের টারনস ছাড়াও হক্ ও

 ইন জাতীয় পাখিদের প্রসঙ্গ।

লেখকের মূল বক্তব্য হল বাইরের চলার চেয়ে তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন ‘সত্যকারের চলা’-কে,

 যে চলা রয়েছে মানুষের মনের মধ্যে। মনের দৌড়ে মানুষই শ্রেষ্ঠ। শুধু নিজে চলেই সে তৃপ্ত

 হয় না। অন্য সব কিছুকেও সে চালিয়ে নিয়ে যেতে চায়।এই এগিয়ে চলার মন্ত্রে যেন দীক্ষা

 নিয়েছে পৃথিবীও। সেও যেন 'পাগলের মতো হনহন করে ছুটে চলেছে,। এই দৌড় শাশ্বত

 সত্যের দিকে। সত্যটি হল যে—থামা মানেই জীবনের শেষ।


ঘ) হাতে-কলমে সমাধান:

১) সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো।


১.১)উপনিষদে উক্ত ‘চরৈবেতি' শব্দের অর্থ-

ক) যাত্রা থামাও

খ)এগিয়ে যাও

গ ) দাঁড়িও না

উত্তর:(গ)এগিয়ে যাও।


১.২)পৃথিবী যে নিজের কক্ষপথে সূর্যের চারিদিকে ঘোরে তা প্রথম বলেন-

ক)গ্যালিলিও

খ )কোপারনিকাস

গ)সক্রেটিস

উত্তর: (খ)কোপারনিকাস


১.৩)ভাস্কো-ডা-গামা ছিলেন -

ক) মার্কিন

খ )পোর্তুগিজ

গ)গ্রিক)

উত্তর:( গ)পোর্তুগিজ


১.৪ )যে বৈজ্ঞানিক কারণে আপেল দৌড়ায় মাটির দিকে', সেটি হল -

ক)মাধ্যাকর্ষণ

খ)প্লবতা

গ )সন্তরণ-নিয়ম

উত্তর: (ক)মাধ্যাকর্ষণ


১.৫ আইনস্টাইন ছিলেন-

 ক)সপ্তদশ শতাব্দীর মানুষ

খ )অষ্টাদশ শতাব্দীর মানুষ

গ)ঊনবিংশ শতাব্দীর মানুষ। 

উত্তর: (গ)ঊনবিংশ শতাব্দীর মানুষ


২)শূন্যস্থান পূরণ করো।


২.১ এফিড উড়বার সময় প্রতি সেকেন্ডে

উত্তর: চারশো বার ডানা নাড়ায়।


২.২ গমন শক্তিকে বিচার করতে হয় সবসময়ে

হিসাব করে।উত্তর: দৈহিক ওজনের পরিমাণ।


২.৩ গোবি মরুভূমিতে নামক এক হরিণ আছে

উত্তর: গ্যাজেলি।


2.৪)টারনস প্রতি বছরে এগারো হাজার মাইল একবার উড়ে আসে আবার পরে ফিরে যায়। 

উত্তর: মেরুপ্রদেশের।


২.৫ ) ATP-র পুরো কথাটি হল---

উত্তর: এডিনোসিন ট্রাইফসফেট।


৩ )অতি-সংক্ষিপ্ত আকারে নীচের প্রশ্নগুলির যথাযথ উত্তর দাও।


৩.১)অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণীর নাম লেখো।


উত্তর: অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে দেখা যায় এমন দুটি প্রাণী হল অ্যামিবা ও প্যারামোসিয়াম।


৩.২)“শামুক চলে যাবার সময় রেখে যায় জলীয় চিহ্ন”—সেটি আসলে কী?


উত্তর: শামুকের চলার পথে রেখে যাওয়া জলীয় চিহ্ন আসলে তাদের শরীর থেকে ক্ষরিত

 একপ্রকার রস যা তাদের চলার পথ পিচ্ছিল করে তুলতে সাহায্য করে।


৩.৩) “আমাদের নিজেদের শরীরের মধ্যে একরকম ভবঘুরে সেল আছে।”—সেলটিকে

'ভবঘুরে' বলা হয়েছে কেন?


উত্তর: ‘ভবঘুরে' বলার কারণ: ‘ভবঘুরে'-র অর্থ হল বিনা কাজে যে সর্বত্র ঘুরে বেড়াতে পারে।

রক্তের শ্বেতকণিকা নামক সেলটি যেহেতু শরীরের মধ্যে এক জায়গা থেকে অন্য যে-কোনো

জায়গায় যেতে পারে, তাই তাকে ‘ভবঘুরে' বলা হয়েছে।


৩.৪)“নানা জাতের খরগোশের মধ্যে গতির তারতম্য দেখা যায়” কয়েকটি খরগোশের জাতির

নাম লেখো।


উত্তর: খরগোশের বিভিন্ন জাতি: মেরু খরগোশ, আলাস্কা খরগোশ, তুষার খরগোশ, কালো

ল্যাজ খরগোশ, মাঞ্জুরীয় খরগোশ, ভারতীয় খরগোশ প্রভৃতি হল খরগোশের বিভিন্ন

জাতির নাম।


৩.৫)“কোনো কোনো পতঙ্গ উড়বার সময় তাদের ডানা প্রচণ্ড জোরে নাড়ে।”—তোমার

চেনা কয়েকটি পতঙ্গের নাম লেখো। তাদের ছবি সংগ্রহ করে খাতায় লাগাও।


উত্তর: ফড়িং, প্রজাপতি, উচ্চিংড়ে, মথ, মশা প্রভৃতি হল সেই জাতীয় পতঙ্গ, যারা ওড়বার

জন্য ডানা প্রচণ্ড জোরে নাড়ে।


৩.৬)“কত সামুদ্রিক জীব গা ভাসিয়ে মাইলের পর মাইল পাড়ি দেয় তার হিসাব আমরা রাখি

না।” কয়েকটি সামুদ্রিক জীবের নাম লেখো।


উত্তর: কয়েকটি সামুদ্রিক জীবের নাম হল- অক্টোপাস, জেলিফিস, তিমি, হাঙর, সিল

প্রভৃতি।

৩.৭) 'রক্ষে এই যে-'লেখক কোন্ বিষয়টিকে সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন এবং কেন ?


উত্তর: আবির্ভাবের পর থেকে অ্যামিবা আজও শ্লথ গতিতে এগিয়ে চলেছে, কখনও তার চলা

থামায়নি—এই বিষয়টিকে লেখক সৌভাগ্য বলে মনে করেছেন। এর কারণ, লেখক মনে

করেন চলাই জীবন, থেমে যাওয়ার অর্থ মৃত্যু বা ধ্বংস।


৩.৮ )প্যারামোসিয়াম কীভাবে চলাফেরা করে?


উত্তর: অ্যামিবার মতোই একটি এককোশী জীব প্যারামোসিয়াম-এর সেলের চারদিকে ছোটো

ছোটো চুলের মতো অসংখ্য গমনাঙ্গ থাকে। এই গমনাঙ্গগুলিকে সিলিয়া বলা হয়।

এইসব সিলিয়াকে যেভাবে খুশি ব্যবহার করে প্যারামোসিয়াম জলের মধ্যে হাজার দাঁড়ে

নৌকা চালানোর মতো এগোতে বা পিছোতে পারে।


 ৩. ৯)প্যারামোসিয়াম ছাড়া দুটি এককোশী জীবের নাম লেখো।

উত্তর: প্যারামোসিয়াম ছাড়া দুটি এককোশী 'জীবের নাম হল- অ্যামিবাও ডায়াটম। 


৩.১০) 'তার চলাফেরার ভঙ্গিটি বড়ো মজার।-'কার চলার ভঙ্গির কথা বলা হয়েছে?তা ‘মজার'

কীভাবে ?

 উত্তর:উদ্ধৃত অংশে অ্যামিবার চলার ভঙ্গির কথা বলা হয়েছে।অ্যামিবা নিজের দেহ বা সেল

থেকে খানিকটা অংশকে অস্থায়ী বা ক্ষণিকের পা হিসেবে এগিয়ে দেয়, তারপর সেইদিকে

সেলের মধ্যেকার প্রোটোপ্লাজমের বাকি অংশকে গড়িয়ে দেয়। এমনি করে বারবার ক্ষণিক-

পা বের হয় আর প্রোটোপ্লাজম সেইদিকে বয়ে যায়। এভাবেই অ্যামিবা অত্যন্ত ধীরগতিতে

সামনের দিকে এগিয়ে যায়। অ্যামিবার এই চলার ভঙ্গিটি লেখকের মজার বলে মনে হয়েছে।


৩.১১)গমনে সক্ষম গাছ ও গমনে অক্ষম প্রাণীর নাম লেখো।


উত্তর:গমনে সক্ষম একটি গাছ হল-ক্ল্যামাইডোমোনাস এবং অক্ষম প্রাণী হল স্পঞ্জ, প্রবাল।


৩.১২) কয়েকটি ‘হক্’ জাতীয় পাখির নাম লেখো। 

 উত্তর: কয়েকটি ‘হক্’ জাতীয় পাখি হল ইগল, চিল, বাজ, প্যাঁচা।


৩.১৩) আফ্রিকার কী জাতীয় পাখি ওড়া ছেড়ে হাঁটায় পারদর্শী হয়ে উঠেছে? 

উত্তর: আফ্রিকার ‘ইন্’ জাতীয় পাখি ওড়া ছেড়ে হাঁটায় পারদর্শী হয়ে উঠেছে।


৩.১৪ )ক্রমবিকাশের পথ পরিক্রমায় ঘোড়ার আঙুলের কোন্ পরিবর্তন ঘটেছে?

উত্তর: ঘোড়ার আঙুলের পরিবর্তন: ক্রমবিকাশের পথ পরিক্রমায় ঘোড়ার আঙুলের বিশেষ

পরিবর্তন ঘটেছে। ঘোড়ার পূর্বপুরুষদের খুর ছিল না। তারা হাতে-পায়ে পাঁচ আঙুলবিশিষ্ট

প্রাণী ছিল। কিন্তু বিবর্তনের বিভিন্ন পর্যায়ে আস্তে আস্তে তার অন্য আঙুলগুলি অদৃশ্য হয়ে

যায়, থেকে যায় শুধু মাঝের আঙুলটি—যাকে আমরা এখন খুর বলে জানি।


৩.১৫)পাঠ্যাংশে রয়েছে এমন একটি নিশাচর প্রাণীর নাম লেখো।

 উত্তর: পাঠ্যাংশে উল্লেখিত একটি নিশাচর প্রাণী হল শিয়াল।


CONTENTS:

আরো পড়ুন:

 বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

অদ্ভুত আতিথেয়তা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশের প্রশ্ন উত্তর Click Here

বনভোজনের ব্যাপার গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

সবুজ জামা কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


the wind cap lesson 1 part 1 Click Here 

the wind cap lesson 1 part 2 Click Here

the wind cap lesson 1 part 3 Click Here


Clouds Lesson 2 part 1 Click Here


একটি চড়ুই পাখির কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here

কার দৌড় কতদূর গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here 












Post a Comment

0 Comments