চিরদিনের কবিতার বিষয়বস্তু।class 7 চিরদিনের কবিতার প্রশ্ন উত্তর। চিরদিনের কবিতার প্রশ্ন উত্তরclass7। চিরদিনের কবিতার নামকরণ।

 

চিরদিনের কবিতার বিষয়বস্তু।class 7 চিরদিনের কবিতার প্রশ্ন উত্তর। চিরদিনের কবিতার প্রশ্ন উত্তরclass7। চিরদিনের কবিতার নামকরণ।



                                          চিরদিনের 

                                                                    সুকান্ত ভট্টাচার্য


সূচিপত্র:

ক।কবি পরিচিতি

খ) উৎস

গ। বিষয়সংক্ষেপ

ঘ। নামকরণ

ঙ) হাতে-কলমে সমাধান


e-bookap পেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st- ইউনিট,2nd ইউনিট,3nd ইউনিট,টেস্ট

ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্যগুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাদের সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য

আমাদের কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।


ক) লেখক পরিচিতি:

সুকান্ত ভট্টাচার্য

সুকান্ত ভট্টাচার্য বাংলা সাহিত্যের একজন জনপ্রিয় কবি। তিনি ‘কিশোর কবি' নামেও

 পরিচিত। বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলায় ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দের ১৫ আগস্ট তাঁর জন্ম হয়। তাঁর

 পিতার নাম নিবারণ ভট্টাচার্য, মা সুনীতি দেবী। তিনি বাংলা কবিতায় সাম্যবাদের কথা তুলে

 ধরেন। তাঁর কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হল- ‘ছাড়পত্র,ঘুম নেই, পূর্বাভাস,মিঠে কড়া,।

তিনি সেকালের দৈনিক পত্রিকা স্বাধীনতার কিশোর সভা প্রতিষ্ঠাতা-সম্পাদক ছিলেন। ভারত

স্বাধীন হওয়ার তিন মাস আগে অর্থাৎ ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৩ মে মাত্র ২১ বছর বয়সে যক্ষ্মা

রোগে তাঁর মৃত্যু হয়।


উৎস: 

‘চিরদিনের' কবিতাটি কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের ‘ঘুম নেই' কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।


সারসংক্ষেপ:

চিরদিনের' কবিতাটির মধ্য দিয়ে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য বৃষ্টিভেজা একটি গ্রামের ছবি

 এঁকেছেন। ঘড়ির কাঁটা যেন সেই লাজুক গ্রামে গিয়ে একেবারে থেমে গেছে। অর্থাৎ,

 জীবনযাত্রা সেখানে বড়ো বেশি  শান্ত। সবুজ মাঠের আলপথ ধরেই এই গ্রামে ঢুকতে হয়।

 জোড়া দিঘি, আর তার পাড়ে তালের সারি,নুয়ে পড়া বাঁশঝাড়,পচা জল আর মশার উপদ্রব

 নিয়ে গড়ে ওঠে কিষাণপাড়ার প্রকৃতির চালচিত্র।গ্রামের পাশের নদী যেন এই বর্ষায় বিদ্রোহ

 করে ওঠে। চারপাশে সবুজের সমারোহ দেখে মনে হয় এই গ্রাম যেন সবুজ রঙের ঘাগরা

 পরেছে।সন্ধেবেলায় শাঁখের আওয়াজে, আলপথ ধরে কৃষকদের কাজ সেরে ঘরে ফিরে

 আসে এবং সন্ধেবেলায় বটতলায় বসে গ্রামবাসীদের গল্পগুজব চলে।

দুর্ভিক্ষের সাথে লড়াই করে গ্রামটি আবার জীবনের আয়োজনে মেতে ওঠে। চাষিবউরা

 ঢেঁকিতে ধান ভানে। গ্রামের ঘরে ঘরে সন্ধ্যাবেলা প্রদীপের আলো জ্বলে। রাত হলেই ঘরের

 দাওয়ায় বসে ঠাকুমা তার নাতনিকে দুর্ভিক্ষের গল্প শোনায়।

তবুও জীবনের ছোঁয়া লেগে থাকে সেই সুন্দর, শান্ত, লাজুক গ্রামটিতে। গ্রামটি আজও পাখির

 ডাকে জেগে ওঠে, কামার, কুমোর, তাঁতি যে যার কাজে লেগে পড়ে। সবুজ খেতে সারাটা

 দুপুর চাষ করতে করতে চাষিদের কানে আসে কর্মব্যস্ত জীবনের নানা শব্দ। এরই মাঝে

 একদিন হঠাৎ চাষির বউ জল আনতে গিয়ে ঘোমটা সরিয়ে দেখে,জমিতে সবুজ ফসল

 ধরেছে। তার মন আনন্দে ভরে ওঠে। সে অনুভব করে- ওই সবুজ ফসলের মধ্য দিয়েই সেই

 সাধারণ গ্রামটির ভালো সময় আসবে।


নামকরণ:

সাহিত্যের যে-কোনো শাখার ক্ষেত্রেই নামকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।চিরদিনের'

 কবিতাটির মাধ্যমে কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য গ্রামবাংলার একটি সুন্দর চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন।

 কবিতায় বর্ণিত গ্রামটি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে পরিপূর্ণ হলেও তা ছিল দুর্ভিক্ষ-কবলিত।

 কিষাণপাড়ায় দাওয়ার অন্ধকারে বসে ঠাকুমা আকাল, দুর্ভিক্ষ,অনাহার আর মানুষ অন্য

 দেশে চলে যাওয়ার গল্প শুনিয়ে চলেন তাঁর নাতনিকে। দুর্ভিক্ষের সঙ্গে লড়াই করে টিকে

 থাকা সেই গ্রামে আজও সকাল ঘোষিত হয় পাখির গানের মধ্য দিয়ে। কামার, কুমোর, তাঁতি

—যে যার দৈনন্দিন কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। সারা দুপুর মাঠে ফসল কাটায় ব্যস্ত থাকে চাষি।

 বর্ষার জল পেয়ে গ্রাম যেন সবুজ ঘাগরায় সেজে ওঠে। সন্ধ্যায় শাঁখ বাজিয়ে, ঘরে ঘরে দ্বীপ

 জ্বেলে রাত্রিকে স্বাগত জানানো হয়। সন্ধ্যার সময় বুড়ো বটতলা বহু মানুষের জমায়েতে

 ভরে ওঠে।বাংলাদেশে চিরকালের এমনই নানান ছবি এই কবিতায় আঁকা হয়েছে। দুর্ভিক্ষ

 গ্রামের মানুষের জীবনকে তছনছ করে দেয়। তবুও তারা মনের জোরে সেই দুর্দশাকে

 কাটিয়ে এগিয়ে চলে। চিরদিনের সেই চলাই সুকান্ত ভট্টাচার্যের এই কবিতায় ‘চিরদিনের’

 নামকরণের মধ্য দিয়ে প্রকাশিত হয়েছে।তাই কবিতার নামকরণ হিসেবে ‘চিরদিনের’

 কবিতাটি সার্থক হয়েছে।


ঙ) হাতে-কলমে সমাধান:

৯) একটি বাক্যে উত্তর দাও

৯.১) ব্যস্ত ঘড়ির কাঁটা কোথায় গিয়ে থেমে গেছে?

উত্তর: ব্যস্ত ঘড়ির কাঁটা বৃষ্টিমুখর লাজুক গাঁয়ে গিয়ে থেমে গেছে।


৯.২) তালের সারি কোথায় রয়েছে?

উত্তর: জোড়া দিঘির পাড়ে তালের সারি রয়েছে।


৯.৩) কিষাণপাড়া নীরব কেন?

উত্তর: দুর্ভিক্ষের কারণে অনেক মানুষ প্রাণ বাঁচাতে শহরে চলে যাওয়ায় কিষাণপাড়া নীরব।


৯.৪) বর্ষায় কে বিদ্রোহ করে?

উত্তর: বর্ষায় জল পরিপুষ্ট হয়ে গ্রামের পাশের নদী বিদ্রোহ করে।


১.৫)কে গোয়ালে ইশারা পাঠায়?

উত্তর: নতুন সবুজ ঘাস গোয়ালে ইশারা পাঠায়।


১.৬) রাত্রিকে কীভাবে স্বাগত জানানো হয়?

উত্তর: সন্ধ্যাবেলায় শাঁখের আওয়াজের মধ্য দিয়ে রাত্রিকে স্বাগত জানানো হয়।


৯.৭) কোথায় জনমত গড়ে ওঠে?

উত্তর: গ্রামের বুড়ো বটতলায় সন্ধের সময় কৃষকদের জনমত গড়ে ওঠে।


১.৮) ঠাকুমা কাকে, কখন গল্প শোনান?

উত্তর: ঠাকুমা তার নাতনিকে রাত্রিবেলায় দাওয়ায় বসে গল্প শোনান।


১.৯) কোন গল্প তিনি বলেন?

উত্তর: ঠাকুমা নাতনিকে দুর্ভিক্ষের ভয়াবহ দিনগুলোর গল্প বলেন।


 ৯.১০) সকালের আগমন কীভাবে ঘোষিত হয়?

উত্তর:সকালের আগমন পাখির গানের মধ্য দিয়ে ঘোষিত হয়।


 ১.১১) কবিতায় কোন কোন জীবিকার মানুষের কথা আছে?

উত্তর:কবিতায় কৃষক, কামার, কুমোর আর তাঁতির কথা আছে।


১০) আট দশটি বাক্যে উত্তর দাও।

১০.১)এই কবিতায় বাংলার পল্লিপ্রকৃতির যে বর্ণনা আছে তা নিজের ভাষায় সংক্ষেপে লেখো।

উত্তর:'চিরদিনের' কবিতায় কবিএকটি গ্রামের বর্ষাভেজা দিনের ছবি তুলে ধরেছেন। সবুজ

 মাঠে ঘেরা গ্রামটি, চলার পথ বলতে কেবল মাঠের মাঝখানের আল পথটুকুই রয়েছে।

 কাছেই জোড়া দিঘির পাড়ে রয়েছে তালগাছের সারি। বর্ষাকালে গোটা গ্রাম যেন সবুজ

 ঘাগরা পরে অতিথিকে স্বাগত জানানোর জন্য তৈরি থাকে। গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলেছে

 একটি নদী। নদীটিতে অন্যসময় জল না থাকলেও এখন বর্ষার জলে ভরে উঠেছে। শাঁখের

 আওয়াজে এখানে সন্ধ্যা নামে আর সকাল শুরু হয় পাখিদের গানে। বর্ষার প্রকৃতিকে স্বাগত

 জানিয়ে গ্রামের মাঠে সবুজ ফসল ফলতে শুরু করেছে। এই ফসলের মধ্য দিয়েই দুর্ভিক্ষ

 কবলিত গ্রামে নতুন প্রাণের ছোঁয়া লাগে।


১০.২)কবিতাটিতে গ্রামীণ মানুষের জীবনযাপনের যে ছবিটি পাওয়া যায় তা নিজের ভাষায়

বর্ণনা করো।

উত্তর: ‘চিরদিনের' কবিতায় যে শান্ত-লাজুক গ্রামটির কথা কবি বলেছেন, সেখানে কৃষক

 পরিবারের সংখ্যা বেশি হলেও তাঁতি, কুমোর, কামার প্রভৃতি পেশার মানুষেরাও বাস করেন।

 দুর্ভিক্ষ এই গ্রামে খারাপ সময় নিয়ে আসে। সন্ধেবেলায় নাতনিকে বলা ঠাকুমার গল্পে সেই

 আকাল বা খারাপ সময়ের কথাই প্রকাশ পায়। অনেক মানুষ দুর্ভিক্ষের সময় অভাবের

 কারণে গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে অন্য কোথাও। কাছের মানুষদের হারানোর দুঃখ এবং

 দুর্ভিক্ষের যন্ত্রণাকে বুকে চেপে রেখে গ্রামের কিষাণ পাড়ার মানুষজন আজও নতুন করে

 বেঁচে থাকার চেষ্টা করছে। কৃষক বউরা ঢেঁকিতে ধান ভানে, নদীতে জল আনতে যায়।সেই

 গ্রামে সন্ধ্যায় প্রতিটি ঘরে সন্ধ্যাপ্রদীপ জ্বলে ওঠে, শাঁখের আওয়াজের মধ্য দিয়ে সেখানে

 রাত্রিকে স্বাগত জানানো হয়। সকাল থেকেই তাঁতি, কামার, কুমোররা নিজেদের

কাজে লেগে পড়ে। সবুজ মাঠের আলপথ ধরেই তারা বাড়ি ফিরে আসে। বুড়ো বটতলায়

 সমবেত হয়ে গল্প জুড়ে দেয় গ্রামবাসীরা। এরই মাঝে জল আনতে যাওয়ার পথে কৃষক বউ

 ঘোমটা সরিয়ে অবাক চোখে দেখে যে জমিতে সবুজ শস্য ফলতে শুরু করেছে। কবির

 ধারণা,ওই সবুজ ফসলের মধ্যেই রয়েছে সুবর্ণযুগ।


১০.৩) আকাল ও দুর্ভিক্ষের প্রেক্ষাপটে মানুষের সম্মিলিত শ্রম আর জীবনীশক্তি কীভাবে

বিজয়ী হয়েছে, কবিতাটি অবলম্বনে তা বুঝিয়ে দাও।

উত্তর:'চিরদিনের' কবিতায়  দুর্ভিক্ষ কাটিয়ে ওঠা বাংলার একটি শান্ত গ্রামের বর্ণনা দিয়েছেন

 কবি। এই দুর্ভিক্ষের দিনগুলিতে প্রাণ বাঁচাতে বহু মানুষ গ্রাম ছেড়ে চলে গেছে। তাদের চলে

 যাওয়ার কারণে গ্রামটি বর্তমানে অনেকখানি স্বপ্নহারা হয়ে গেছে। তাই মনে হচ্ছে, ব্যস্ত

 ঘড়ির কাঁটা বুঝি এই গ্রামে এসে থেমে গেছে। দুর্ভিক্ষের যন্ত্রণা সহ্য করে আজও টিকে আছে

 কৃষক, কামার, কুমোর ও তাঁতি পরিবারগুলি। সকালবেলা এদের ঘুম ভাঙে পাখির গানে এবং

 তারপর এরা যে যার নিজেদের কাজে লেগে পড়ে। কৃষক বউরা ঢেঁকিতে ধান ভানে, পুকুরে

 জল আনতে যায়। আলপথ দিয়ে কৃষকরা নিজেদের ঘরে ফিরে আসে। সন্ধ্যাবেলায় ঘরে

 ঘরে জ্বলে ওঠে প্রদীপ, শাঁখের আওয়াজে রাত্রিকে স্বাগত জানায় গ্রামের বউরা। গ্রামবাসীরা

 বুড়ো বটতলায় জড়ো হয়ে গল্পগুজব করে। এরই মাঝে একদিন, জল আনতে গিয়ে এক

 কৃষক বউরা তার ঘোমটা সরিয়ে হঠাৎ দেখে, খেতে সবুজ ফসল ধরেছে। তার মন আনন্দে

 ভরে যায়। সে ভাবে, গ্রামের মানুষের আর খাবারের অভাব হবে না। খেতভরা সবুজ ফসলের

 এই দৃশ্য  সুসময় আসার খবর বয়ে আনে কবির কাছে।


১০,৪)'কোনো বিশেষ সময়ের নয়, বরং আবহমান কালের বাংলা দেশ তার প্রকৃতি ও

মানুষকে নিয়ে জীবনের যে জয়গান গেয়ে চলেছে, এই কবিতায় তারই প্রকাশ দেখতে

পাই।,-উপরের উদ্ধৃতিটির সাপেক্ষে কবিতাটির নামকরণের সার্থকতা বিচার করো।


উত্তর: 'চিরদিনের' কবিতাটিতে কবি সুকান্ত একটি বৃষ্টি ভেজা শান্ত গ্রামের ছবি এঁকেছেন।

সেই গ্রামটি পাখির গানের মধ্যে দিয়ে সকাল হয়। কামার, কুমোর, তাঁতি, কৃষক তাদের

 নিজেদের কাজে লেগে পড়ে। বৃষ্টিতে ভেজা গ্রামটি যেন সবুজ ঘাগরা পরে অতিথিদের

 স্বাগত জানায়। বিভিন্ন পেশার মানুষের কাজের ফলে তার প্রভাব দেখা যায় সবুজ মাঠের

 মধ্যে। কৃষক বউরা ঢেঁকিতে ধান ভানে, ঘরে জল আনে, সন্ধেবেলায় ঘরে প্রদীপ জ্বালে,

 শাঁখের আওয়াজে রাত্রি নেমে আসে। সন্ধেবেলায় আলপথ ধরে কৃষকরা ঘরে ফিরে আসে।

 গ্রামবাসীরা বুড়ো বটতলায় জড়ো হয়ে গল্পগুজব করে। রাতের অন্ধকারে দাওয়ায় বসে

 ঠাকুমা তার নাতনিকে দুর্ভিক্ষের দিনগুলির গল্প শোনান।এর মধ্যেই একদিন কৃষক বউ জল

 আনবার পথে, থমকে দাঁড়িয়ে ঘোমটা সরিয়ে দেখে খেতভরা সবুজ ফসল। কবির বিশ্বাস,ওই

 সবুজ ফসলের হাত ধরেই গ্রামে ভালো সময় আসছে। পল্লিবাংলার এই ছবি চিরন্তন, তাই 

 কবিতায়'চিরদিনের' নামকরণটি সার্থক হয়েছে।


CONTENTS:

আরো পড়ুন:

ছন্দে শুধু কান রাখো কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

পাগলা গনেশ গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

বঙ্গভূমির প্রতি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

একুশের কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

আত্মকথার প্রশ্ন উত্তর Click Here

খোকনের প্রথম ছবি প্রশ্ন উত্তর Click Here

কুতুব মিনারের কথা প্রশ্ন উত্তর Click Here


মেঘ চোর গল্পের প্রশ্ন উত্তর প্রথম Part Click Here

মেঘ চোর গল্পের প্রশ্ন উত্তর দ্বিতীয় Part Click Here

স্মৃতিচিহ্ন কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here 

নোট বই কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here 

চিরদিনের কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here 














 


Post a Comment

0 Comments