নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
সূচিপত্র:
ক। কবি পরিচিতি
খ) উৎস
গ। বিষয়সংক্ষেপ
ঘ। নামকরণ
ঙ) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ (MCQ)
চ) অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর(SAQ)
e-bookap পেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st- ইউনিট,2nd ইউনিট,3nd ইউনিট,টেস্ট
ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্যগুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাদের সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য
আমাদের কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
ক) কবি পরিচিতি:
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী আধুনিক যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি। নীরেন্দ্রনাথের কবিতার প্রধান
বৈশিষ্ট্য হল তার সহজবোধ্যতা। সমাজসচেতন এই কবির কাব্যে মিশে আছে গ্রামবাংলার
মাটির গন্ধ আর প্রাণের প্রাচুর্য।
জন্ম ও শৈশব:
১৯২৪ খ্রিস্টাব্দের ১৯ অক্টোবর, বর্তমান বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলার চান্দ্রা গ্রামে
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা জিতেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ছিলেন ইংরেজি
ভাষা ও সাহিত্যের কৃতি অধ্যাপক। কবির মায়ের নাম প্রফুল্লনন্দিনী দেবী।
ছাত্রজীবন:
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর ছাত্রজীবন শুরু হয়েছিল গ্রামের পাঠশালায়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে
গ্রামের পাঠশালার পাঠ শেষ করে তিনি কলকাতার মিত্র ইন্সটিটিউশন এবং বঙ্গবাসী
কলেজিয়েট স্কুলে পড়াশোনা করেন। ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে ম্যাট্রিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পর
তিনি কলকাতার সেন্ট পলস্ কলেজ থেকে বিএ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস
বিষয়ে এমএ পাশ করেন।
কর্মজীবন:
তিনি সাংবাদিকতাকে তাঁর পেশা হিসেবে বেছে নেন। ‘দৈনিক প্রত্যহ, মাতৃভূমি, স্বরাজ,
ভারত, ইউনাইটেড প্রেস অব ইন্ডিয়া, সত্যযুগ,ইত্যাদি পত্রিকায় সাংবাদিক হিসেবে কাজ
করার পর ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে তিনি আনন্দবাজার পত্রিকা'য় যোগদান করেন। এই পত্রিকার
সংবাদবিভাগে কিছুদিন কাজ করার পর তিনি ‘রবিবাসরীয়' বিভাগে চলে আসেন। এরপর
১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে তিনি এই পত্রিকা গোষ্ঠীরই শিশু-কিশোর পত্রিকা ‘আনন্দমেলা' সম্পাদনার
দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
সাহিত্যজীবন:
খুব অল্প বয়স থেকেই নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী কবিতা লিখতে শুরু করেন। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ
'নীল-নির্জন' প্রকাশিত হয় ১৯৫৪ খ্রিস্টাব্দে এই কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হওয়ার পরই
নীরেন্দ্রনাথ পাঠকমহলে সমাদর লাভ করে।রাতারাতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তাঁর
উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ গুলি হল-অন্ধকার বারান্দা' (১৯৬১), 'নীরক্ত করবী' (১৯৬৫), 'নক্ষত্র
জয়ের জন্য' (১৯৬১), 'কলকাতার যীশু' (১৯৬৯), 'উলঙ্গ রাজা' (১৯৭১), 'খোলামুঠি'
(১৯৭৪),আজ সকালে' (১৯৭৮), 'পাগলা ঘণ্টি' (১৯৮১), প্রভৃতি। ছোটোদের জন্য তাঁর রচিত
গ্রন্থগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—‘সাদা বাঘ ,বিবির ছড়া’বারো মাসের ছড়া ,ও'
কলকাতা' প্রভৃতি।তিনি গদ্য রচনাতেও উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন। তাঁর রচিত
উপন্যাস ‘পিতৃপুরুষ , আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস ‘নীরবিন্দু', কাব্যনাট্য 'প্রথম নায়ক'
পাঠকমহলের জনপ্রিয়তা আদায় করে নিয়েছে। তাঁর কবিতা বিষয়ক আলোচনা গ্রন্থের
মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-'কবিতার ক্লাস ,কবিতা কী ও কেন’ ইত্যাদি। ‘গঙ্গা-যমুনা' তাঁর
লেখা একটি অনবদ্য ভ্রমণ-কাহিনি।
সম্মান ও স্বীকৃতি:
তিনি ১৯৫৮-তে ‘উল্টোরথ পুরস্কার’, ১৯৭০-এ ‘তারাশঙ্কর পুরস্কার', ১৯৭৪-এ সাহিত্য
আকাদেমি পুরস্কার' (‘উলঙ্গ রাজা' কাব্যগ্রন্থের জন্য) এবং ১৯৭৬-এ আনন্দ পুরস্কার'-এ
তিনি ভূষিত হন। ২০০৭ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে সাম্মানিক ডক্টরেট ডিগ্রি
প্রদান করে।
মৃত্যু:
২০১৮ খ্রিস্টাব্দে ২৫ শে ডিসেম্বর তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন
খ) উৎস:
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী রচিত 'আবহমান, কবিতাটি 'অন্ধকার বারান্দা,কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত
হয়েছে।
গ) বিষয়সংক্ষেপ:
উঠোনের লাউমাচাটির পাশে সান্ধ্য বাতাসে একটা ফুল দোলে।এই উঠোন ফেলে আসা
শৈশবের উঠোন। এই ফুল জীবনের এক-একটা অতীত মুহূর্ত। এই অতীতের মুহূর্তের কথাই
কবি আমাদের স্মরণ করিয়ে দেন। এখানেই একদিন অনেক বছর আগে নিবিড় অনুরাগে
ঘর বাঁধা হয়েছিল। হয়তো পরিস্থিতির কারণে একদিন হারিয়ে গিয়েছিলাম আমরা, হয়তো
অনেক দূরে কোথাও চলে গিয়েছিলাম। এই মাটি,এই হাওয়াকে ভালোবেসেই আবার ত ফিরে
এসেছি। আসলে শৈশবের প্রতি মানুষের ভালোবাসা আকর্ষণ যে কোনোদিনই ফুরোয় না।
তাই অতীতকে মনে রেখে আমরা আবার ফিরে আসি এবং আপন মনে সারাটা দিন ঘাসের
গন্ধ মাখি; সারাটা রাত স্বপ্নের জাল বুনি। সেই দুঃখকে আমরা লালন করি বুকের ভিতর।
কারণ সে-দুঃখ কখনও বাসি হয় না। আসলে মানুষ বড়ো হয়, বৃদ্ধ হয়, তার বয়স বাড়ে;
কিন্তু মনের বয়স বাড়ে না। নটে গাছটি বুড়িয়ে গেলেও, । মুড়িয়ে যায় না। উঠোন-লাউমাচা-
সান্ধ্য হাওয়ায় ফুল দোলা অর্থাৎ ফেলে আসা জীবন ও প্রকৃতির রূপচ্ছবি থেকে যায়। আসলে
মাতৃভূমির সঙ্গে, শৈশবস্মৃতির সম্পর্ক এক আবহমান চিরন্তন সাক্ষ্য বহন করে চলে।
জীবনের সমস্ত দুঃখযন্ত্রণার পাশাপাশি ছোটো ছোটো সুখানুভূতিগুলি এভাবেই জীবন
এগিয়ে চলে তাঁর।
,
ঘ) নামকরণ:
‘আবহমান' শব্দটির আভিধানিক অর্থ চিরকালীন। অর্থাৎ যা চিরকাল চলে আসছে তাই হল
'আবহমান'। আলোচ্য কবিতাটিতে কবি নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তেমনই এক চিরকালীন
সত্যকে আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।
জীবনের প্রতি সমস্ত মানুষেরই এক গভীর মমতা আর ভালোবাসা লুকিয়ে থাকে। তার
আজন্ম চেনা ঘরবাড়ি, খোলা উঠোন, উঠোনের চারপাশের জল, হাওয়া, মাটি, সবুজ
গাছগাছালি, ঘাসের গন্ধ, বাগান থেকে ভেসে আসা ফুলের সুঘ্রাণ, নদীর সান্ধ্য জলীয় হাওয়া
অর্থাৎ তার বড়ো হয়ে ওঠার সঙ্গে যে-প্রাকৃতিক জগতের শিকড়ের যোগ, ক্রমে সে সেখান
থেকেই বিচ্ছিন্ন হতে শুরু করে। শৈশবের চেনা জীবন থেকে দূরে কর্মময় জগতে তার
নির্বাসন ঘটে। তবু সেই ফেলে আসা অতীত, ছেলেবেলার শৈশব-গন্ধ মাখা নানান আনন্দঘন
মুহূর্ত; তাকে হাতছানি দিয়ে ডাকে তার শৈশবের বাসভূমিতে। সেখানকার মাটি, বাতাস,
মানুষ, লাউমাচায় ঘেরা উঠোনের হাওয়ায় আন্দোলিত ছোট্ট ফুলটির আদুরে আহ্বান; যেন
জন্মভূমির এক সন্তানের প্রতি আবেগ-আকুলতা হয়ে তার স্মৃতিভূমিকে আন্দোলিত করে।
সেই সুখস্বর্গ থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার যন্ত্রণায় সে বেদনার্ত হয়। দিনভর ঘাসের গন্ধমাখা
ছেলেবেলার স্মৃতি অনুভূতি বুকে নিয়ে সে সারারাত স্বপ্নসন্ধান করে ফেরে। এভাবেই
পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ বিচ্ছিন্নতার যন্ত্রণায় ভোগে, আবার প্রত্যেকের হৃদয়েই শৈশবের প্রতি
এক আকর্ষণ ও ভালোবাসা চিরজাগরুক অবস্থায় থাকে। তাই সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত
হওয়া নটে গাছটি ক্রমশ বুড়োয়, ‘কিন্তু মুড়োয় না’। যার অর্থ-শিকড়ের খোঁজে ফিরে
যাওয়ার অনুভূতি; তাকে চিরন্তন মুক্তির আকুলতায় জাগিয়ে রাখে। এ এক শাশ্বত অনুভূতি।
আর এই অনুভূতি সর্বজনীন।
ঙ) সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো (MCQ)
১)ছোট্ট ফুল কোন্ সময়ের বাতাসে দোলে ?
ক) সকালের
খ)সন্ধ্যার
গ) বিকালের
ঘ) গোধূলির
উত্তর:(খ) সন্ধ্যার
২)'আবহমান' কবিতায় কবি কার পাশে গিয়ে দাঁড়াতে বলেছেন ?
ক) পুঁইমাচার
খ) কুমড়োমাচার
গ) লাউমাচার
ঘ) চালকুমড়োর মাচার
উত্তর:(খ) কুমড়ো মাচার
৩) কোন্ গাছটি 'বুড়িয়ে ওঠে কিন্তু মুড়য় না'?
ক) নটে
খ)শটি
গ)পাট
ঘ) বট
উত্তর:(ক) নটে
৪) সারাটা দিন আপনমনে কীসের গন্ধ মাখে ?
ক) মাটির
খ) ফুলের
গ) ঘাসের
ঘ)পাতার
উত্তর:(গ) ঘাসের
৫) বাগান থেকে কোন্ ফুলের হাসি হারায় না ?
ক) জবা
খ) চাঁপা
গ)কেয়া
ঘ)কুন্দ
উত্তর:(ঘ) কুন্দ
৬)সান্ধ্য' শব্দের অর্থ কী?
ক) অপরাহ্ন
খ) সন্ধ্যাকালীন
গ) প্রাক্ সন্ধ্যা
ঘ) সায়াহ্ন
উত্তর:(খ) সন্ধ্যাকালীন
৭) 'আবহমান' কবিতায় লাউমাচাটি ছিল-
ক) বারান্দায়
খ) উঠোনে
গ) প্রতিবেশীর বাড়িতে
ঘ) পুকুর পাড়ে
উত্তর:(খ) উঠোনে
৮) 'কে এইখানে হারিয়ে গিয়েও আবার ফিরে আসে-তারা ফিরে আসে-
ক) মানুষকে ভালোবেসে
খ)মাটিকে আর হাওয়াকে ভালোবেসে
গ)নদী আর আকাশকে ভালোবেসে
ঘ)তারা আর চাঁদ ভালোবেসে
উত্তর:(খ) মাটিকে আর হাওয়াকে ভালবেসে
৯) একগুঁয়েটার যে জিনিস না ফেরানোর কথা বলা হয়েছে, তা হল-
ক) দুরন্ত দুষ্টুমি
খ) দুরন্ত ছটফটানি
গ) দুরন্ত পিপাসা
ঘ) অনন্ত ছেলেমানুষি
উত্তর:(খ) দুরন্ত ছটফটানি
১০) 'আবহমান' কবিতায় যা না হারানোর কথা বলা হয়েছে,তা হল-
ক) চাঁদের হাসি
খ) রোদের হাসি
গ) কুন্দফুলের হাসি
ঘ) আলোর হাসি
উত্তর:(গ) কুন্দ ফুলের হাসি
চ) অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (SAQ)
১) কবি লাউমাচার পাশে কেন দাঁড়াতে বলেছেন?
উত্তর: কবি লাউমাচার পাশে গিয়ে দাঁড়াতে বলেছেন কারণ পল্লিবাংলার প্রকৃতিলালিত
সহজসরল জীবনকে সেখানে খুঁজে পাওয়া যায়।
২) কোথায় ছোট্ট ফুল দুলছে?
উত্তর: নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর 'আবহমান' কবিতায় গ্রামবাংলায় গরিবের উঠোনের লাউমাচায়
ছোট্ট লাউফুল দোলার কথা বলা হয়েছে।
৩)কোন্ ফুল দুলছে?
উত্তর: পল্লিবাংলায় উঠোনের লাউমাচায় ছোট্ট লাউফুল দোলে।
৪)লাউফুল কখন দোলে?
উত্তর: সন্ধ্যার মৃদুমন্দ বাতাসে দোলে লাউফুল।
৫)আবহমান' কবিতায় অনেক বছর আগে কার আসার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: অনেক বছর আগে বাংলায় আশ্রয়ের খোঁজে মানুষের আসার কথা বলা হয়েছে, যারা
এদেশেরই বাসিন্দা হয়ে গেছে।
৫)আবহমান' কবিতায় বাংলার ভূখণ্ডে এসে মানুষ কী করেছিল বলা হয়েছে ?
উত্তর: বাংলার ভূখণ্ডে এসে মানুষ এই দেশকে নিবিড়ভাবে ভালোবেসে এখানেই ঘর বেঁধে
বাস করতে শুরু করেছে।
৬)আবহমান' কবিতায় মানুষ হারিয়ে গিয়েও আবার কেন ফিরে আসার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর: গ্রাম বাংলার মাটিকে, তার জলহাওয়াকে ভালোবাসে বলেই মানুষ হারিয়ে গিয়েও
আবার বাংলার বুকে ফিরে আসে।
৭) কবির মতে কোন গাছ বুড়িয়ে গেলেও শেষপর্যন্ত মুড়য় না?
উত্তর:কবির মতে নটে গাছ বুড়িয়ে গেলেও শেষপর্যন্ত মুড়য় না।
৮) 'আবহমান' কবিতায় মানুষের কোথায় হারিয়ে গিয়েও আবার কোথায় ফিরে আসার কথা
বলা হয়েছে ?
উত্তর: গ্রামবাংলার নতুন প্রজন্মের মানুষরা নাগরিক যন্ত্রসভ্যতায় হারিয়ে গিয়েও আবার
বাঁচার জন্য গ্রামবাংলার বুকেই ফিরে আসে।
৯) ‘আবহমান' কবিতায় কাকে একগুঁয়ে বলা হয়েছে?
উত্তর: যে মানুষ তার নাগরিক জীবনকে পিছনে ফেলে গ্রাম এবং মাটির কাছাকাছি ফিরে
আসে,তাকেই একগুঁয়ে বলা হয়েছে।
১০) 'একগুঁয়েটা'র পিপাসা কী রকমের?
উত্তর:একগুঁয়েটা’র পিপাসা হল পল্লিবাংলার সহজসরল জীবন ও প্রকৃতিকে উপভোগের
পিপাসা।
১১) ‘আবহমান' কবিতায় কার যন্ত্রণা নেভে না ?
উত্তর: গ্রামবাংলার সহজসরল মানুষের জীবনে যন্ত্রণার আগুন কখনও নেভে না।
১২)আবহমান' কবিতায় গ্রামবাংলার বাগান থেকে কোন্ ফুলের হাসি হারায় না?
উত্তর: গ্রামবাংলার বাগান থেকে কুন্দফুলের হাসি হারায় না।
১৩)'আবহমান' কবিতায় ছায়া নামলে পরে কী ছুটে আসার কথা বলা হয়েছে?
উত্তর:পল্লিবাংলার বুকে সন্ধ্যার ছায়া নামলে পরে সন্ধ্যাকালীন নদীর হাওয়া ছুটে আসার
কথা বলা হয়েছে।
১৪) আবহমান' কবিতায় এখনও ফুল দুলছে কেন?
উত্তর: আবহমান কাল ধরে গ্রামবাংলার মানুষের দুঃখকষ্ট-জর্জরিত জীবনপ্রবাহ আর
প্রকৃতির সহজ রুপ একইরকম থাকায় এখনও লাউফুল দুলছে।
CONTENTS:
আরো পড়ুন:
কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
ধীবর-বৃত্তান্ত নাট্যাংশের প্রশ্ন উত্তর Click Here
ইলিয়াস গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
দাম গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
নব নব সৃষ্টি প্রবন্ধের প্রশ্ন উত্তর Click Here
হিমালয় দর্শন গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
Teles of Bhola grandpa Lesson1 Unit 1 Click Here
Teles of Bhola grandpa Unit 2 Click Here
All about a Dog Lesson 2-Unit -1 -Click Here
All about a Dog Lesson 2 Unit 2 Click Here
Autumn poem Lesson 3 Part 1 Click Here
A Day in the zoo Lesson 4 Part 1 Click Here
A Day in the zoo Lesson 4 part 2 Click Here
All Summer in a Day Lesson 5 part 1 Click Here
আবহমান কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
0 Comments