চন্দ্রগুপ্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর। চন্দ্রগুপ্ত নাটকের বিষয়বস্তু। চন্দ্রগুপ্ত নাটক অষ্টম শ্রেণী। নামকরণের সার্থকতা। Class 8 চন্দ্রগুপ্ত প্রশ্ন উত্তর।


                                                     

চন্দ্রগুপ্ত নাটকের প্রশ্ন উত্তর। চন্দ্রগুপ্ত নাটকের বিষয়বস্তু। চন্দ্রগুপ্ত নাটক অষ্টম শ্রেণী। নামকরণের সার্থকতা। Class 8 চন্দ্রগুপ্ত প্রশ্ন উত্তর।


                                                 চন্দ্রগুপ্ত

                                                                            দ্বিজেন্দ্রলাল রায়


১। সূচিপত্র:

ক। কবি পরিচিতি:

খ। কবিতার উৎস

গ। বিষয় সংক্ষেপ

ঘ।নামকরণ

ঙ। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ(MCQ) প্রতিটি প্রশ্নের মান-১

চ। অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর(SAQ)২০টি শব্দের মধ্যে প্রতিটি প্রশ্নের মান-১


e-bookap পেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st- ইউনিট,2nd ইউনিট,3nd ইউনিট,টেস্ট

ফাইনাল পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্যগুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাদের সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য

আমাদের কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে


ক।কবি পরিচিতি:

১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে নদিয়া জেলার কৃষ্ণনগরে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্ম হয়। তাঁর পিতা ছিলেন

 কৃষ্ণনগর রাজবংশের দেওয়ান কার্তিকেয় চন্দ্র রায়, মাতা প্রসন্নময়ী দেবী। দ্বিজেন্দ্রলাল

 ছিলেন একাধারে কবি ও নাট্যকার। তিনি হুগলি কলেজ থেকে বিএ এবং প্রেসিডেন্সি কলেজ

 থেকে ইংরেজিতে এমএ পাস করেন। তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘আৰ্য্যগাথা, ১৮৮২ খ্রিস্টাব্দে

 প্রকাশিত হয়।একটি বিদ্যালয়ে কিছুদিন শিক্ষকতার পর তিনি সরকারি বৃত্তি পেয়ে কৃষিবিদ্যা

 শিখতে বিলেত যান। বিলেতে তিন বছর কাটিয়ে দেশে ফেরেন তিনি।১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে

 সরকারি কাজে যোগ দেন। ১৮৮৭ খ্রিস্টাব্দে সুরবালা দেবীর সঙ্গে দ্বিজেন্দ্রলালের বিবাহ হয়।

 দ্বিজেন্দ্রলাল রায় অল্প বয়সে কাব্য রচনা শুরু করে ১৯০৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মূলত কাব্য রচনাই

 করেছেন। এর মধ্যে প্রহসন, কাব্যনাট্য,ব্যঙ্গ ও হাস্যরসাত্মক কবিতাও আছে। শেষ দশ বছর

 তিনি প্রধানত নাটক রচনার দিকে মনোযোগ দিয়েছিলেন-পৌরাণিক,সামাজিক, ঐতিহাসিক

 ইত্যাদি সবরকম নাটক রচনাতেই তিনি দক্ষতার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁর রচিত বিখ্যাত

 সাহিত্য-আলোচনা হল-কালিদাস ও ভবভূতি, সংগীত রচনায় দেশীয় ও পাশ্চাত্য—উভয়

 ধরনের সুরই ব্যবহার করেছেন তিনি। তাঁর রচিত নাটকগুলির মধ্যে হাসির গান,

 চন্দ্ৰগুপ্ত,সাজাহান,মেবার পতন, প্রতাপসিংহ, প্রভৃতি। ভারতবর্ষ,পত্রিকা প্রকাশ ছিল

 তাঁর জীবনের একটি উল্লেখযোগ্য কীর্তি। তবে এই পত্রিকার প্রথম সংখ্যা প্রকাশের পূর্বেই

 ১৯১৩ খ্রিস্টাব্দে তিনি পরলোকগমন করেন।


খ। উৎস:

বিখ্যাত নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের রচিত'চন্দ্রগুপ্ত,নাটকের প্রথম অংকের প্রথম দৃশ্য

 থেকে পাঠ্য চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশটি নেওয়া হয়েছে।


গ। বিষয় সংক্ষেপে:

সিন্ধু নদীর তীরে শিবিরের সামনে ভারতবর্ষের অতুলনীয় ঐশ্বর্য এবং প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক

 বৈচিত্র তুলনাহীন। যুগে যুগে বহু সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আগমন ঘটেছে এই ভারত ভূমিতে।

 বিদেশি শাসকরাও ভারতের এই অপার সৌন্দর্য ও প্রাণশক্তি রহস্য উপলব্ধির চেষ্টা

 করেছেন।গ্রিক সম্রাট সেকেন্দারের চোখে ভারতের দিনের বেলার তীব্র রোদ,রাতের স্নিগ্ধ

 চাঁদের আলো,বর্ষাকালের ঘন মেঘের গর্জন,বরপে ঢাকা হিমালয়ের শান্ত রূপ,নদনদীর

 উদ্যমতা,মরুভূমির রুক্ষতা-এইসব দেখে তিনি মুগ্ধ হয়ে সেনাপতি সেলুকাস এর সঙ্গে

 কথোপকথনে নিমগ্ন। এমন সময় সেখানে হাজির হন এন্টিগোনস, তিনি গুপ্তচর সন্দেহে

 এক ভারতীয় যুবককে সেখানে হাজির করেন।যুবক শিবিরের পাশে বসে তালপাতায় কী সব

 লিখছিল,এন্টিগোলস তা বুঝতে পারিনি।তাই সেকেন্দার সাহার কাছে তাকে নিয়ে আসেন।

সেকেন্দার সাহা যুবকের কাছে জানতে চান-যুবক জানায় যে,সে গ্রিক সম্রাটের বাহিনী

 চালনা,বূ্হরচনা পদ্ধতি,সামরিক নিয়মাবলী একমাস ধরে শিখছিল, গ্রিকসেনারা চলে যাবে

 বলে তা লিখে রাখছিল।সে আরো জানায় যে,সে মগদের মহাপদ্মনন্দের পুত্র চন্দ্রগুপ্ত। 

তার ভাই ধননন্দ সিংহাসন অধিকার করে তাকে নির্বাসিত করেছে,তারই প্রতিশোধ সে নেবে।

 চন্দ্রগুপ্ত জানান তিনি সেলুকসের কাছে গ্রীকবিদ্যা শিখেছিলেন। এই কথাই রেগে গিয়ে

 আন্টিগোনস সেলুকাসকে বিশ্বাসঘাতক বলে অপমান করেন। তখন সেলুকাস ও

 আন্টিগোনস পরস্পর দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ে। আন্টিগোনসের তরবারির আঘাত থেকে

 চন্দ্রগুপ্ত মুহূর্তের মধ্যে সেলুকাসকে রক্ষা করে। তখন আন্টিগোনস চন্দ্রগুপ্তকে আক্রমণ

 করেন,কিন্তু চন্দ্রগুপ্তের আঘাতে আন্টিগোনসের তরবারি পড়ে যায়। এই ঘটনা দেখে

 সেকেন্দার সাহা হতবাক হয়ে যান। তিনি আন্টিগোনসকে নির্বাসিত করেন। চন্দ্রগুপ্তকে

 শত্রুর গুপ্তচর হিসাবে গ্রেফতার করার আদেশ দেন।সেকেন্দার সাহার আদেশে চন্দ্রগুপ্ত

 প্রতিবাদ করে বলেন তাকে বধ না করে বন্দী করা যাবে না। চন্দ্রগুপ্তের এমন সাহসী

 মনোভাবের সেকেন্দার সাহা মুগ্ধ হয়ে তাকে মুক্তি দেন এবং দিগবিজয়ী বীর হয়ে ওঠার

 আশীর্বাদ করেন।


ঘ। নামকরণ:

নামকরণ হল সাহিত্যের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। প্রধানত নামকরণের মাধ্যমেই রচনার

 বিষয়বস্তু সম্পর্কে আগাম ধারণা করা যায়।নামকরণ নানা ধরনের হতে পারে,যেমন-

 নামকরণ পদ্ধতি কাহিনিধর্মী,চরিত্রপ্রধান,ব্যঞ্জনাধর্মী ইত্যাদি। এবার আলোচনা করে দেখা

 যাক যে পাঠ্য নাট্যাংশের নামকরণটি সার্থক কি না।দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের ঐতিহাসিক নাটক

 ‘চন্দ্রগুপ্ত,এর প্রথম অঙ্কের প্রথম দৃশ্য থেকে পাঠ্য নাট্যাংশটি নেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ সমগ্র

 নাটকটির সামান্যতম অংশ আমরা এখানে পাঠ করছি, তবু তারই মধ্য থেকে বিষয়বস্তুর

 একটা ছবি বুঝে নেওয়া যায়। নাটকের শুরুতেই দেখি সিন্ধুনদতটে অস্তায়মান সূর্য দেখে

 অভিভূত কাহিনি সেকেন্দার সাহা ভারতের প্রাকৃতিক ও মানবিক বৈচিত্র্যে মুগ্ধতার প্রকাশ

 ঘটিয়েছেন সেনাপতি সেলুকসের কাছে। তার মুগ্ধতার প্রকাশ ঘটেছে এই উক্তিতে— “সত্য

 সেলুকস ! কী বিচিত্র এই দেশ!” পুরুরাজের বীরত্বেও তিনি মুগ্ধ হয়েছেন। এর পরেই

 সেকেন্দার সাহা-র মুগ্ধতা বৃদ্ধি পায় চন্দ্রগুপ্তের আচরণে। গুপ্তচর সন্দেহেআন্টিগোনস

 তাকে ধরে নিয়ে এলে, সেকেন্দার সাহা-র প্রশ্নের উত্তরে চন্দ্রগুপ্ত জানান সে মগধের

 রাজকুমার এবং ধননন্দের বৈমাত্রেয় ভাই।সিংহাসন উদ্ধারের আকাঙ্ক্ষাতেই তিনি

 সেলুকসের কাছে গ্রিকদের যুদ্ধবিদ্যা আয়ত্ত করেছেন। আন্টিগোনস সেলুকসকে আক্রমণ

 করতে উদ্যত হলে চন্দ্রগুপ্ত তরবারির আঘাতেআন্টিগোনসের উদ্যত তরবারিকে প্রতিহত

 করেন এবং নিজেকেও আন্টিগোনসের আক্রমণ থেকে রক্ষা করেন,আবার চন্দ্রগুপ্তের

 তরবারির আঘাতে আন্টিগোনসের তরবারি হস্তচ্যুত হয়।এই ঘটনায় সেকেন্দার সাহা মুগ্ধ

 হয়ে যান চন্দ্রগুপ্তের সাহসিকতায়। তবু পরীক্ষা করার জন্যই চন্দ্রগুপ্তকে বন্দি করার নির্দেশ

 দেন তিনি। চন্দ্রগুপ্ত জবাবে বলেন- তাকে বধ না করে বন্দি করা যাবে না। মুগ্ধ অভিভূত

 সেকেন্দার সাহা বীর চন্দ্রগুপ্তকে বলেন মুক্ত তুমি’।নাট্যকার চন্দ্রগুপ্তের বীরত্ব

 ওসাহসিকতাই আলোচ্য নাট্যাংশে সার্থকতা বিচার তুলে ধরতে চেয়েছেন।তাই বলতে পারি

 যে নাটকটি চরিত্র প্রধান নামকরণ সার্থক হয়েছে।


ঙ। সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ(MCQ) প্রতিটি প্রশ্নের মান-১


১। চন্দ্রগুপ্ত নাটকটির ঘটনাস্থল হলো--নদতট।

ক) সরস্বতী

খ) শতদ্রু

গ) অজয়

ঘ) সিন্ধু

উত্তর:(ঘ) সিন্ধু


২। চন্দ্রগুপ্ত নাটকের ঘটনাটি ঘটেছে--

ক) দুপুরবেলায়

খ) সন্ধ্যাবেলায়

গ) সকালবেলায়

ঘ) রাত্রিবেলায়

উত্তর:(খ) সন্ধ্যাবেলায়


৩। হেলেন কার কন্যা?--

ক) সেকেন্দারের

খ) চন্দ্রগুপ্তের

গ) সেলুকসের

ঘ) আন্টিগোনসের

উত্তর:(গ) সেলুকসের


৪। চন্দ্রগুপ্ত নাটকের গ্রিক সম্রাট ছিলেন--

ক) চন্দ্রগুপ্ত

খ) সেলুকস

গ) সেকেন্দার

ঘ) পুরু

উত্তর:(গ) সেকেন্দার


৫।'রাজার প্রতি রাজার আচরণ,--কথাটির বক্তা--

ক) রাজাপুরু

খ) চন্দ্রগুপ্ত

গ) সেনাপতি সেলুকস

ঘ) আন্টিগোনস

উত্তর:(ক) রাজাপুরু


৬।'সত্য সম্রাট,---বক্তা যে সত্য বলেছে তা হল--

ক) দ্বিগবিজয় সম্পূর্ণ করতে হলে নতুন গ্রিক সৈন্য চাই

খ) ভারতবর্ষ এক বিচিত্র দেশ

গ) আন্টিগোনস একজন বিশ্বাসঘাতক

ঘ) চন্দ্রগুপ্ত একজন গুপ্তচর

উত্তর:(খ) ভারতবর্ষ এক বিচিত্র দেশ


চ। অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর(SAQ)২০টি শব্দের মধ্যে প্রতিটি প্রশ্নের মান-১

১। চন্দ্রগুপ্তকে গুপ্তচর বলে সন্দেহ করা হয়েছিল কেন?

উত্তর: নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের রচিত চন্দ্রগুপ্ত নাটকে, চন্দ্রগুপ্ত একা নির্জনে বসে তাল

 পাতায় কিছু লিখছিলেন। গ্রীক সেনাধ্যক্ষ আন্টিগোনস তাকে দেখলেও তালপাতার ভাষা

 বুঝতে পারেননি। ফলে চন্দ্রগুপ্তকে গুপ্তচর বলে সন্দেহ করা হয়েছিল এবং সম্রট

 সেকেন্দারের কাছে ধরে নিয়ে আসেন।


২। চন্দ্রগুপ্ত কী কারনে গ্রীক শিবিরে এসেছিলেন?

উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশ মগদের রাজপুত্র চন্দ্রগুপ্ত কে তার সৎ ভাই

 নন্দ রাজ্য থেকে নির্বাচিত করেন। হারানো রাজ্য ফিরে পাওয়ার জন্যই তিনি গ্রিক সেনাপতি

 সেলুকাস এর কাছ থেকে গ্রিকদের যুদ্ধের কৌশল শিখে নিতে চেয়েছিলেন। সেই কারণেই

 তিনি গ্রিক শিবিরে এসেছিলেন।


৩।'যাও বীর! মুক্ত তুমি,-- এ কথা কে,কাকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন?

উত্তর: চন্দ্রগুপ্তের প্রকৃত পরিচয় জেনে এবং তার সাহসিকতায় মুগ্ধ হয়ে,গ্রিক সম্রাট

 সেকেন্দার চন্দ্রগুপ্তের উদ্দেশ্যে আলোচ্য উক্তিটি করেছিলেন।


১। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও।

১.১।দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কৃষিবিদ্যা শেখার জন্য কোথায় গিয়েছিলেন?

উত্তর: দ্বিজেন্দ্রলাল রায় কৃষিবিদ্যা শেখার জন্য বিলেতে গিয়েছিলেন।


১.২। তাঁর রচিত দুটি নাটকের নাম লেখো।

উত্তর:তার রচিত দুটি নাটকের নাম হলসাজাহান, চন্দ্রগুপ্ত।


২। নীচের প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর একটি বাক্যে লেখো:

২.১। নাট্যাংশটির ঘটনাস্থল ও সময় নির্দেশ করো।

উত্তর:দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত'চন্দ্রগুপ্ত,নাট্যাংশটির ঘটনাস্থল হল- সিন্ধু নদের তীর এবং সময়

 হল- সন্ধ্যা।


২.২. নাট্যাংশে উল্লেখিত হেলেন চরিত্রের পরিচয় দাও।

উত্তর: নাট্যাংশে উল্লিখিত হেলেন গ্রিক সম্রাট সেকেন্দারের সেনাপতি সেলুকসের কন্যা।


২.৩।'রাজার প্রতি রাজার আচরণ,--উদ্ধৃতাংশের বক্তা কে?

উত্তর:আলোচ্য অংশ অংশটির বক্তা হলেন রাজাপুরু যিনি সেকেন্দারের কাছে পরাজিত হন।


২.৪।'জগতে একটা কীর্তি রেখে যেতে চাই,--বক্তা কীভাবে এই কীর্তি রেখে যেতে চান?

উত্তর: বক্তাগিরিক সম্রাট সেকেন্দার দিক বিজয়ের মাধ্যমে জগতে একটা কীর্তি রেখে যেতে চান।


২.৫।'সম্রাট আমায় বধ না করে বন্দি করতে পারবেন না,--বক্তাকে বন্দি করার প্রসঙ্গ এসেছে কেন?

উত্তর: গ্রীক রাজা সেকেন্দার চন্দ্রগুপ্তকে গুপ্তচর হিসেবে অভিযুক্ত করে তাকে বন্দি করার

 নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশের প্রতিবাদ করে চন্দ্রগুপ্ত সেকেন্দারকে উদ্দেশ্য করে উপরি উক্ত

 কথাগুলি বলেছিলেন।


CONTENTS:

আরো পড়ুন:

বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

অদ্ভুত আতিথেয়তা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশের প্রশ্ন উত্তর Click Here

বনভোজনের ব্যাপার গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click

Here

the wind cap lesson 1 part 1 Click Here 

the wind cap lesson 1 part 2 Click Here

the wind cap lesson 1 part 3 Click Here



একটি চড়ুই পাখির কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here


গাছ আমাদের বন্ধু প্রবন্ধ রচনা Click here 







Post a Comment

0 Comments