শংকর সেনাপতি প্রশ্ন উত্তর। শংকর সেনাপতি গল্প। ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা। Shankar senapati class 6। শংকর সেনাপতি প্রশ্ন উত্তর class 6।




শংকর সেনাপতি প্রশ্ন উত্তর। শংকর সেনাপতি গল্প। ষষ্ঠ শ্রেণির বাংলা। Shankar senapati class 6। শংকর সেনাপতি প্রশ্ন উত্তর class 6।


                                                  সেনাপতি শংকর

                                          শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়


১। সূচিপত্র:

ক।কবি পরিচিতি

খ।গল্পটির পূর্বকথা

গ।শংকর সেনাপতি গল্পের সারাংশ

ঘ।সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ।(MCQ) প্রতিটি প্রশ্নের মান-১

ঙ।অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (SAQ)একটি-দুটি বাক্যের মধ্যে।প্রতিটি প্রশ্নের মান-২

চ।বিশ্লেষণধর্মী ও রচনাধর্মী বা বড়ো প্রশ্নোত্তর।প্রতিটি প্রশ্নের মান-৫


e-bookপেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st ইউনিট,2ndইউনিট,3ndইউনিট,ফাইনাল

পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য আমাদের

কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। 


ক।কবি পরিচিতি:শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়:

১৯৩৩ খ্রিস্টাব্দে শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন বর্তমান বাংলাদেশের খুলনা জেলায়।

তিনি পেশায় ছিলেন সাংবাদিক।তিনি কথাসাহিত্যের একজন যথার্থ শিল্পী। তাঁর উল্লেখযোগ্য

উপন্যাস গুলি হল-বৃহন্নলা,ঈশ্বরীতলার রূপকথা, অনিলের পুতুল, বেঁচে থাকার স্বাদ,ভাস্কো

দা গামার ভাইপো,মনে কি পড়ে,ক্লাস সেভেনেরমিস্টারব্লেকপ্রভৃতিপাঠ্যাংশটিতাঁর'সেনাপতি

 শংকর,উপন্যাস গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।অসাধারণ সাহিত্য রচনা জন্য তিনি বহু পুরস্কার

লাভ করেছেন।এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল-সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে

'শাহজাদা দারাশুকো,উপন্যাসের জন্য তিনি এই পুরস্কার লাভ করেন। ২০০১ খ্রিস্টাব্দে এই

মহান সাহিত্যিকের মৃত্যু হয়।


খ।গল্পটির পূর্বকথা:

কিশোর বয়সে প্রত্যেকের মনে কিছু না কিছু স্বপ্ন ভিড় করে থাকে।কিশোর বা শিশু

 কল্পনায়,সে কত স্বপ্নের গল্প রচনা করে।সকলে তা অনুভব করে না,তারা শিশুর কল্পনাকে

 উপহাস করে।কিন্তু এই শিশুরা যদি উপযুক্ত পরিচর্যা পেলে তাদের কল্পনাশক্তি ভালো কিছু

 সৃষ্টি করতে পারে। মনের বিকাশ ঘটাতে সাহায্য করে কল্পনাশক্তি।প্রকৃতি বা পরিবেশ থেকে

 আনন্দের উপকরণ সংগ্রহ করে জীবনকে সমৃদ্ধ করে তোলা যায় তা এই পাঠ্যাংশ এখান

 থেকেই শুরু।


গ।শংকর সেনাপতি গল্পের সারাংশ:

শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত'সেনাপতি শংকর,গল্পে আমরা দেখি,প্রকৃতির মধ্যে বেড়ে ওঠা

একটি কল্পনা প্রবণ ছেলের পরিচয় পায়। তার পুরোনামশংকরসেনাপতিঅভিমন্যুসেনাপতির

 ছেলে।বঙ্গোপসাগর থেকে মাত্র পাঁচ-সাত মাইল দূরে তার গ্রাম আকন্দবাড়ি। শংকর

 আকন্দবাড়ি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র।শংকর ক্লাস চলার সময় জানলা দিয়ে

 বাহিরে তাকিয়ে দেখতে পায়,নারকেল গাছের মাথার উপর দিয়ে উঁচুতে উড়ে যাচ্ছে

 শঙ্খচিল।তারমনে পড়ে যায় স্বপ্নের কথা।সে পাখির মত বাতাস কেটে কেটে উঠে যায়

 অনেক উঁচুতে।সেই সময় মাস্টারমশাই প্রকৃতি বিজ্ঞানের এমুপাখি সম্পর্কে আলোচনা

 করছিলেন। হঠাৎমাস্টার মশাই বিভীষণ দাসের প্রশ্নের চমকে ওঠে শংকর। মাস্টারমশাই

 প্রশ্ন করে যেএমুপাখি দেখেছে কিনা?শংকর উত্তরে জানায়, সে আন্দিজ পর্বতমালার

 দৌড়বাজ ইমুপাখিউড়ে এসে বসেছে ঘোলপুকুরের বড়োদিঘির পাড়ে সবেদা গাছের ডালে।

 বাজপাখি থেকেও বড়ো, চওড়া বুক,উড়ে গেলে ডানায় বাতাস কাটার শব্দ হয়।অন্য পাখিরা

 তাকে দেখে ভয়েপালায়।শংকর তার স্বপ্নের কথা বলতে গিয়ে ক্লাসের সব ছাত্র ও শিক্ষকের

 হাসি পায়।শিক্ষকের কাছে সে বকুনিও খায়। মাস্টারমশাই বলে ইমুপাখি উড়ে না,দৌড়ায়।

শংকর বলেএটি তার স্বপ্নে দেখা পাখির বর্ণনা।

ক্লাসের ছাত্ররা খুব হাসাহাসি করে বলে,"ওর খুব পেট গরম তাই প্রতিদিনই ও এমন স্বপ্ন

 দেখে।"মাস্টারমশাই শংকরের বাবার সঙ্গে কথা বলতে চাইলে শংকর জানায়,তার বাবা খুব

 অসুস্থ।অন্য ছাত্ররা মাস্টার মশাইকে জানান,শংকর সারাদিন গাছে গাছে কাটায়- গাব

 ,নোনা, জাম,ডাব,খেয়ে বেড়ায়। তাই পেট গরম হয় ওর।আর তাই এমন স্বপ্ন সে দেখে।

 শংকর মনে মনে ভাবে তার স্বপ্নের কথা বন্ধুদের না বললেই ভাল হত।কারণ কেউ তার

 স্বপ্নের কথা বিশ্বাস করেনি। সে স্বপ্নে পাখি হয়ে উড়ে, এইভাবে উড়তে উড়তে কতবার খাট

 থেকেও পড়ে গেছে সে। মনে মনে ঠিক করে আর কাউকে সে স্বপ্নের কথা জানাবে না।

 স্বপ্নে সে অনেক কিছু জানতে পারে- যেমন,স্বপ্নের বাতাস নীল রঙের,বাড়িঘর খয়েরী,জলের

 নিচে সাঁতার দেওয়ার সময় নিচে পোতা বাঁশের আঘাত টের পাওয়া যায় না স্বপ্নে। সে বন্ধুদের

 আচরণে খুব দুঃখ পায়।

মাস্টার মশাই বিভীষণ দাস শেষপর্যন্ত এই কল্পনাপ্রবণ ছাত্রটির মনের কথা বুঝতে পারেন।

 তাই তিনি শংকরকে উপদেশ দেন এবং বনে বনে পাখি দেখার জন্য তাকে উৎসাহিত

 করেন। তাকে আরো বলেন প্রকৃতির সমস্ত উপকরণ পাখি,গাছপালা,মেঘ,আলো,মন দিয়ে

 দেখার জন্য অনুপ্রাণিত করেন মাস্টার মশাই। প্রকৃতিটাই যে সব থেকে বড়ো বই

 মাস্টারমশাই জানান। তাকে চোখ ভরে দেখায় হল সবচেয়ে বড়ো পড়াশোনা। আর সেই

 কথা শুনে গর্বে শঙ্করের বুকটা ফুলে ওঠে।



ঘ।সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ।(MCQ)প্রতিটি প্রশ্নের মান-১


১।শংকর আকন্দবাড়ি স্কুলের যে শ্রেণীর ছাত্র তা হল-

)পঞ্চম শ্রেণী

খ) ষষ্ঠ শ্রেণী

গ)অষ্টম শ্রেণী

ঘ)সপ্তম শ্রেণী

উত্তর:(ক)পঞ্চম শ্রেণী


২।শংকর ইমু পাখিকে বসতে দেখেছিল-

ক) তালগাছে

খ) নারকেল গাছে

গ) আম গাছে

ঘ)সবেদা গাছে

উত্তর:(ঘ)সবেদা গাছে


৩।এমু পাখির বাসস্থান যে পর্বতমালায়-

ক) হিমালয় পর্বতমালা

খ) আন্ডিজ পর্বতমালা

গ) সিয়াচেন পর্বতমালা

ঘ) নীলগিরি পর্বতমালা

উত্তর:(খ)আন্ডিজ পর্বতমালা


৪।শঙ্করের স্বপ্নে বাতাসের রং-

ক) কালো

খ) লাল

গ) নীল

ঘ) সাদা

উত্তর:(গ) নীল


৫।আকন্দ বাড়ি স্কুলে ক্লাস ফাইভে বিভীষণ দাশ বলেছিলেন-

ক) বাজ পাখির কথা

খ) উট পাখির কথা

গ) ইমু পাখির কথা

ঘ) টিয়া পাখির কথা

উত্তর:(গ) এমু পাখির কথা


৬।'প্রকৃতি বিজ্ঞানের ক্লাস,-শিক্ষক হলেন-

ক)শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় 

খ)বিভীষণ দাস 

গ)সংকর ভট্টাচার্য

ঘ) সমীর গাঙ্গুলী

উত্তর:(খ) বিভীষণ দাস


১।নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও:


১.১।শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা দুটি বইয়ের নাম লেখ।

উত্তর:শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা দুটি বইয়ের নাম হল-'ভাস্কো দাগ আমার ভাইপো, ও

'ক্লাস সেভেনের মিস্টার ব্লেক,।


১.২।তিনি কোন বইয়ের জন্য সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার পেয়েছিলেন?

উত্তর: শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় তার'শাহাজাদা দারাশুকো, উপন্যাসের জন্য'সাহিত্য একাডেমী,

পুরস্কার পেয়েছিলেন।


১.৩। আকন্দবাড়ি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা কোন কোন জায়গা থেকে পড়তে আসে?

উত্তর: শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত'সেনাপতি শংকর,গল্পে বর্ণিত আকন্দবাড়ি স্কুলের ছাত্র-

ছাত্রীরা আকন্দবাড়ি,ভেক্টুরিয়া,সাঁইবাড়ি,ঘোলপুকুর প্রভৃতি জায়গা থেকে পড়তে আসে।


১.৪।স্কুলের জানালা থেকে কি কি দেখা যায়?

উত্তর:শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত'সেনাপতি শংকর,গল্পে বর্ণিত আকন্দবাড়ি স্কুলের শিক্ষক

 জানলা থেকে দেখা যায়-আকাশের মেঘ,উড়তে থাকা পাখি,ধানখেতে ঘন সবুজ লাইন দিয়ে

 রোয়া ধানগাছের ওপর রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরি আর নারকেল গাছের মাথার উপরে ভেসেথাকা শঙ্খচিলের।


১.৫। শংকর কিসের স্বপ্ন দেখে?

উত্তর: শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত'সেনাপতির শংকর,গল্পে বর্ণিত সংকর স্বপ্নে শঙ্খচিলের

মতো ভেসে যায় আবার কখনো কখনো ইমুপাখির স্বপ্ন দেখে।


১.৬। শঙ্করের স্বপ্নে বাতাসের রং কী?

উত্তর: শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত'সেনাপতি শংকর,গল্পে বর্ণিত শঙ্করের স্বপ্নে বাতাসের রং-

নীলচে।


১.৭। এমু ছাড়া উড়তে পারেনা শুধু দৌড়াতে পারে এমন একটি পাখির নাম লেখ।

উত্তর:শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় রচিত সেনাপতির সংকর গল্পে বর্ণিত এমু পাখি ছাড়া উটপাখিও

উড়তে পারে না শুধু দৌড়াতে পারে।


চ।বিশ্লেষণধর্মী ও রচনাধর্মী বা বড়ো প্রশ্নোত্তর।প্রশ্নের মান-৫


১।'পাগলা বাতাসে তার ঢেউয়ের গুঁড়ো সবসময় উড়ে আসছে,-এখানে বাতাসকে পাগলা বলা হলো কেন?

উত্তর:কথা সাহিত্যিক শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত'সেনাপতি শংকর,গল্পে যে আকন্দবাড়ি

 গ্রামের কথা আছে,তার অবস্থান বঙ্গোপসাগর থেকে মাত্র পাঁচ-সাত মাইলের মধ্যে। সমুদ্র

 তীরবর্তী অঞ্চলের বাতাস সাধারণত একটু এলোমেলো ভাবে প্রবাহিত হয়।এর মূল কারণ

 হল,বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ এবং আদ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। তাই বাতাস এখানে

 এলোমেলো আবার কখনো উত্তাল হয়ে প্রবাহিত হয়।এই কারণেই লেখক বাতাসকে পাগলা

 বলেছেন।


২।'বিভীষণ দাস ইমু পাখির কথা বলেছিলেন,-গল্পের বিভীষণ দাসের পরিচয় দাও।এমু পাখি

 ছাড়া গল্পে আর কোন পাখির প্রসঙ্গ এসেছে?

উত্তর:কথা সাহিত্যিক শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত'সেনাপতির শঙ্কর,গল্পে বর্ণিত

আকন্দবাড়ি স্কুলের প্রকৃতি বিজ্ঞানের শিক্ষক বিভীষণ দাস।ছাত্ররা তাঁকে মাস্টারমশাই এর

পরিবর্তে তাড়াতাড়ি 'মাসসাই,বলে ডাকে।তিনি পঞ্চম শ্রেণীতে পাখি নিয়ে আলোচনা করার

সময় অন্যমনস্ক শঙ্করের দিকে দৃষ্টি ফেরান।তার প্রবল কল্পনা প্রবণতা তাকে বিরক্ত করে।

কিন্তু পরে শংকরকে সঠিক বুঝে তিনি পাখিদের সম্পর্কে অনেক কথা বলেন।ছাত্রদের

উদ্দেশ্যে তার মূল্যবান উক্তিটি হলো-'এই খোলামেলা পৃথিবী সবচেয়ে বড় বই।তাকে চোখ

ভরে দেখায় সবচেয়ে বড়ো পড়াশোনা,।আলোচ্য গল্পে এমুপাখি ছাড়া

শঙ্খচিল,কাক,হাঁড়িচাচা,পানকৌড়ি,তিতির ,মাছরাঙ্গা, বাজপাখি প্রভৃতি পাখির প্রসঙ্গ

এসেছে।


৩।'শংকর বুঝল কোথাও একটা বড় ভুল হয়ে যাচ্ছে,-কে এই শংকর?তার স্বভাবের প্রকৃতি

কেমন? তার যে কোথাও একটা বড় ভুল হয়ে যাচ্ছে-এটা সে কিভাবে বুঝতে পারল?

উত্তর:কথার সাহিত্যিক শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের রচিত 'সেনাপতি শংকর,গল্পে বর্ণিত শংকর

সেনাপতি অভিমন্যু সেনাপতির ছেলে ।সে আকন্দবাড়ি স্কুলের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র।

আলোচ্য অংশে,শংকর স্বপ্ন দেখতে ভালবাসে।সে ভাবুক ও কল্পনাপ্রবণ।প্রকৃতি ও পাখিদের

প্রতি তার বিশেষ ভালোবাসা রয়েছে।তার একান্ত নিজস্ব ভাবনা দিয়ে সে তৈরি করে নেয়,

অবাক করা অন্য আর এক পৃথিবী, যার সন্ধান সে ছাড়া আর কেউ পায় না।শংকরকে

মাস্টারমশাই ইমুপাখি কেমন দেখতে জিজ্ঞাসা করায় শংকর বুঝতে পারে কোথাও তার

একটা ভুল হয়ে যাচ্ছে।কারণ সে তো এমুপাখিকে প্রত্যক্ষ করেনি,স্বপ্নে সে পাখি দেখেছে

আর তাকেই সত্যি সত্যি ইমুপাখি বলে মনে করে মাস্টারমশাইকে বলেছে,ঘোলপুকুরের

বড়ো দিঘির পাড়ে সবেদা গাছের ডালে এমুপাখিকে বসতে দেখেছে সে।তখনই সে বুঝতে

পারে যে তার কোথাও একটা বড় ভুল হয়ে যাচ্ছে।



Contents:

আরো পড়ুন:

ভরদুপুরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


শংকর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here


পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


মন-ভালো-করা কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here


পশু পাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here


ঘাসফড়িং কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here


কুমোরে-পোকা বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click

 Here

চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here



It all began with drip drip part 1 Click Here


It all began with drip drip part 2 Click Here


It all began with drip drip part3 Click Here

 

the adventurous clown part 1 Click Here

the adventurous clown Part 2 Click Here


the adventurous clown part 3 Click Here



The rainbow poem Lesson 3 

part-1 Click Here


The Shop That Never Was Lesson 4 Part-1 Click Here












Post a Comment

0 Comments