বোঝাপড়া কবিতা
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ক।কবি পরিচিতি
খ।বোঝাপড়া কবিতার উৎস
গ।বোঝাপড়া কবিতার সারাংশ
ঘ।সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ।(MCQ)প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
ঙ।অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (SAQ)একটি-দুটি বাক্যের মধ্যে।প্রতিটি প্রশ্নের মান-২
চ।বিশ্লেষণধর্মী ও রচনাধর্মী বা বড়ো প্রশ্নোত্তর।প্রতিটি প্রশ্নের মান-৫
e-bookপেজটি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য সুখবর-1st ইউনিট,2ndইউনিট,3ndইউনিট,ফাইনাল
পরীক্ষা প্রস্তুতির জন্য গুরুত্বপূর্ণভাবে তোমাকে সাহায্য করবে।তাই এই সাফল্য আমাদের
কাছে বিশেষভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
ক।কবি পরিচিতি:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
১৮৬১ খ্রিস্টাব্দে রবীন্দ্রনাথের জন্ম হয় কলকাতার জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়িতে। তাঁর পিতার
নাম মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মাতার নাম সারদা দেবী। বিদ্যালয়ের বাঁধা ধরা শিক্ষার
প্রতি রবীন্দ্রনাথের কোনদিনই আকর্ষণ বোধ করেননি।গৃহশিক্ষকদের কাছেছোটবেলাথেকেই
তিনিবিভিন্নবিষয়েশিক্ষালাভকরেছেনঠাকুরবাড়িথেকে প্রকাশিত'ভারতী,ও'বালক,পত্রিকায় তি
নি নিয়মিত লিখতেনতাঁর লেখা'কথাওকাহিনী,সহজপাঠ,ছেলেবেলা,শিশু,ভোলানাথ,ডাকঘর
প্রভৃতি রচনা শিশু ও কিশোর মনকে আলোড়িত করে।শুধুবাংলাসাহিত্যেইনয়,বিশ্বসাহিত্যের
আকাশেও রবীন্দ্রনাথ এক উজ্জ্বল নক্ষত্র।১৯১৩ খ্রিস্টাব্দেতাঁর'গীতাঞ্জলি,কাব্যের ইংরেজি
অনুবাদ'song offerings,এর জন্য তিনিসাহিত্যের'নোবেল,পুরস্কার লাভ করেন। তিনি১৯০১
খ্রিস্টাব্দে শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যবিদ্যালয় পাঠভবন স্থাপন করেন,যা ১৯২১
খ্রিস্টাব্দে'বিশ্বভারতী,বিশ্ববিদ্যালয়নামেপরিচিতহয়তাঁরঅসংখ্যছোটগল্পগুলিরমধ্যেউল্লেখযো
বলাই,পোস্টমাস্টার,ছুটি,দেনাপাওনা,একরাত্রি,শাস্তি, অতিথি প্রভৃতি। ১৯৪১ খ্রিস্টাব্দে
কবিপরলোকগমন করেন।
খ।বোঝাপড়া কবিতার উৎস:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত'বোঝাপড়া,কবিতাটি'ক্ষণিকা,কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।
গ।বোঝাপড়া কবিতার সারাংশ:
রবীন্দ্রনাথ তাঁর কবিতায় পাঠককে আগাম ধারনা দিতে থাকেন।'বোঝাপড়া,শব্দটি আক্ষরিক
অর্থ হল- মীমাংসা বা মানিয়ে নেওয়া। আলোচ্য কবিতায় কবি এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে,
মনকে বোঝাতে হবে জীবনে ভালো-মন্দ যায় ঘটুক না কেন,যা সত্য তাকে সহজভাবে মেনে
নিতেই হবে।কোন ব্যক্তি সকলেরই ভালোবাসা পাবে-তা নাও হতে পারে।কারো ভালোবাসা
সে পাবে আবার কারো ভালোবাসা থেকে সে বঞ্চিত হবে-এটাই স্বাভাবিক।প্রতিটি মানুষের
স্বভাব ও চরিত্র আলাদা হয়। স্বার্থের কারণে কখনো আমরা অন্যদের ঠকাই,আবার কখনো
অন্যদের কাছে ঠকে যাই।এটা অতীত থেকেই চলে আসছে এইভাবে অল্পবিস্তর মেনে
নেওয়া ও মানিয়ে নেওয়ার পালা।
জীবনে অনেক সময় নানা রকম বিপদ আপদ আসে।কখনো আনন্দের মাঝেও হঠাৎই
নেমে আসে বিপর্যয়।তখন তা নিয়ে নিষ্ফল অভিযোগ না করে সেই বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠার
চেষ্টা করতে হবে। প্রত্যেক মানুষের স্বভাব অন্যের থেকে আলাদা।তাই কখনোই আশা করা
উচিত নয়,সবাই আমাদের মনের মতো হবে।কবির দেখান পথই হল-দুঃখ ও দুঃসহ বেদনা
থেকে মুক্তি পাওয়ার একমাত্র পথ-দ্বন্দ্ব মারামারি ভুলে গিয়ে সকলের দিকে বন্ধুর মতো হাত
বাড়ালেই প্রকৃত সুখের সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।ব্যক্তিগত ক্ষতির কথা ভুলে,মনের সঙ্গে
বোঝাপড়া করে নেওয়া কথায় কবি এই কবিতায় বলেছেন।
ঘ।সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ।MCQ)প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
১।‘বোঝাপড়া কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের কবিতা?-
ক) পত্রপুট
খ) ক্ষণিকা
গ)গীতাঞ্জলি
(ঘ) পুনশ্চ
উত্তর:(খ) ক্ষণিকা
২.বোঝাপড়া কবিতার রচয়িতা হলেন—
ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
গ) বিষ্ণু দে
ঘ)তারাপদ রায়
উত্তর:(ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩।পরের ভোগে থাকবে—
ক) ফাঁকি
খ) বাকি
(গ) খাঁটি
উ:(খ) বাকি
৪।'আমল থেকে/চলে আসছে এমনি করে,--তোমারি কি এমন ভাগ্য/বাঁচিয়ে যাবে সকল জখম--
ক)প্রাচীন যুগেরই
খ)সত্যযুগেরই
গ)কলিযুগের
ঘ) মান্ধাতারই
উত্তর:(ঘ)মান্ধাতারই
৫।'সহজে মেনে নিতে হবে,-
ক)সত্যকে
খ)অসত্যকে
গ)মিথ্যাকে
উ:(খ) সত্যকে
৬।'ভালো-মন্দ যাহাই আসুক---লও সহজে,-
ক) আনন্দকে
খ) মজাকে
গ) দুঃখকে
ঘ) সত্যেরে
উ:(ঘ) সত্যেরে
৭।'ভেসে থাকতে না পেরে টুক করে ডুবে যাওয়ার ঘটনাটি হল,-
ক) সামান্য
খ) অপূর্ব
গ) দারুন
ঘ) অসাধারণ
উত্তর:(খ) অপূর্ব
ঙ।অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর (SAQ)একটি-দুটি বাক্যের মধ্যে।প্রতিটি প্রশ্নের মান-১
১।বোঝপড়া কবিতায় কবি মনকে কী বলতে চেয়েছেন ?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া, কবিতাটি 'ক্ষণিকা, কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত
আলোচ্যকবিতায় কবি মনকে বলতে চেয়েছেন যে, ভালে বা মন্দ যা-ই আসুক, সত্যকে
সহজভাবে স্বীকার করে নিতে হবে।
২।'বোঝাপড়া’ কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ?
উত্তর:‘বোঝাপড়া’ কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত 'ক্ষণিকা,কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
৩।রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কবিতায় কোন বিষয়ে সহজে গ্রহণ করতে বলেছেন?
উত্তর:রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর ‘বোঝাপড়া’ কবিতায় জীবনের সত্যে সহজে গ্রহণ করতে
বলেছেন।
৪।মান্ধাতার আমল থেকে কী নিয়ম চলে আসছে?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া, কবিতাটি 'ক্ষণিকা, কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত
আলোচ্য অংশটিতে, মান্ধাতার আমল থেকে এই নিয়মই চলে আসছে যে, প্রত্যেকেই কিছু
ফাঁকি দেয় এবং কিছু ফাঁকির মধ্যে নিজেও পড়ে।
৫।“মান্ধাতারই আমল থেকে”–‘মান্ধাতার আমল বলতে কী বোঝ ?
উত্তর:‘মান্ধাতার আমল’ একটি প্রচলিত বাগধারা। মান্ধাতা ছিলেন অতি প্রাচীনকালের
সূর্যবংশীয় এক রাজা।বহু প্রাচীনকালের অনুষঙ্গ ব্যবহার করতে ‘মান্ধাতার আমল
বাগধারাটি প্রয়োগ করা হয়।
৬।জোড়াসাঁকর ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত কোন পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নিয়মিত
লিখতেন?
উত্তর:জোড়াসাঁকোর ঠাকুরবাড়ি প্রকাশিত'ভারতী,ও'বালক,পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
নিয়মিত লিখতেন।
৭। ভারতের কোন প্রতিবেশী দেশের তার লেখা গান জাতীয় সংগীত হিসাবে গাওয়া হয়?
উত্তর:ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা গান জাতীয় সংগীত
হিসাবে গাওয়া হয়।।
নীচের প্রশ্নগুলির কয়েকটি বাক্যে উত্তর দাও।
১। সেইটে সবার চেয়ে শ্রেয়।”-কোটি সবার চেয়ে শ্রেয়?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া,কবিতাটি 'ক্ষণিকা,কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত
আলোচ্য অংশে, কবির মতে, জীবনের খারাপ সময়ে অথবা বিপদেরসময়ে ভেঙে না পড়ে
পরিস্থিতির সঙ্গে মানিয়ে চলতে হয়। চলারপথে এই মানিয়ে নেওয়াই সবার চেয়ে শ্রেয়।
২।“ঘটনা সামান্য খুবই।”—কোন্ ঘটনার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া,কবিতাটি 'ক্ষণিকা,কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত
আলোচ্য অংশে,মানুষের জীবন ক্ষণিকের জন্য। কেননা মানুষের জীবনে এমন এমন ঘটনা
ঘটে যায় যার ফলে মানুষ দিশাহারা হয়ে যায়। এমনটা নয় যে কোন ঘটনা মানুষের জীবনে
ঘটেনি। তাই কবি এই সহজ ব্যাপারটিকে সামান্য ঘটনা বলেছেন।
৩।'তেমন করে হাত বাড়ালে/সুখ পাওয়া যায় অনেকখানি,--লাইনটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা কর।
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া,কবিতাটি 'ক্ষণিকা,কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত
আলোচ্য অংশে,জীবনে আমরা যা চাই, সবসময় তা পাই না। না পাওয়ার বেদনা আমাদের
মনকে বিষণ্ণ করে তোলে। আমরা যদি আমাদের সামর্থ্যের সঙ্গে চাহিদাগুলির সামঞ্জস্য
বজায় রাখি, তবে জীবনে সহজেই সুখী হওয়া যায়।
৪।'মরণ এলে হঠাৎ দেখি/মরার চেয়ে বাঁচাই ভালো,-- লাইনটি তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া, কবিতাটি 'ক্ষণিকা, কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত
আলোচ্য অংশে,প্রতিকূল পরিস্থিতিতে মানুষ কখনো-কখনো জীবনের প্রতি শ্রদ্ধা হারিয়ে
মৃত্যু কামনা করে। সে মনে করে মৃত্যুতেই বুঝি সব দুঃখের অবসান। কিন্তু মৃত্যু যখন
সামনে এসে দাঁড়ায়, তখন মানুষ আকুল হয়ে ভাবে, এ জীবন বড়ো সুন্দর। মানুষ আর
প্রকৃতির মাঝে থাকার মধ্যেই রয়েছে জীবনের সার্থকতা।
৫।'তাহারে বাদ দিয়েও দেখি /বিশ্বভুবন মস্ত ডাগর,-লাইনটির মধ্য দিয়ে মানব জীবনের
কোন সত্য প্রকাশ পেয়েছে ?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া, কবিতাটি 'ক্ষণিকা, কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত
আলোচ্য অংশে,এই বিশ্বসংসারে সব কিছুই পরিবর্তনশীল। প্রিয়জনের চ্ছেদে কোনো ব্যক্তি
গভীর শোক পেলেও বিশ্বসংসার কিন্তু তার ভাবিক নিয়মেই চলে । কারণ ব্যক্তিগত ক্ষুদ্র
চাওয়া-পাওয়া, মোহ বা সক্তির চেয়েও মানবজীবন মহত্তর। জীবনের এই সহজ এবং জনীন
সত্যটিই প্রশ্নে উদ্ধৃত পক্তি দুটির মধ্য দিয়ে ফুটে উঠেছে।মূল পাঠ বোঝাপড়া
৬। কীভাবে মনের সঙ্গে বোঝাপড়া করতে হবে?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া, কবিতাটি 'ক্ষণিকা, কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গত
আলোচ্য অংশে, জীবনে চাওয়া ও পাওয়ার মধ্যে অনেক ফারাক থাকে। যদি আমরা চাহিদার
ওপর বেশি নজর দিই ও ভেঙে যাওয়া স্বপ্নগুলো নিয়ে হাহাকার করতে থাকি, তাহলে
কোনোদিনই জীবনে সুখী হতে পারব না। আমাদের সুখী থাকার উপকরণটুকুও জীবন থেকে
তখন হারিয়ে যাবে। তাই না-পাওয়ার কষ্ট ও হতাশা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঝেড়ে ফেলতে
হবে। প্রয়োজনে খানিক কেঁদে মনের বোঝা হালকা করে নিতে হবে। এভাবেই নিজেদের
মনকে বশে রাখতে হবে।
৭।'দোহাই তবে এ কার্যটা /যত শীঘ্র পারো সারো,কবি কোন কার্যের কথা বলেছেন? সেই
কার্যটি শীঘ্র সারতে হবে কেন?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া, কবিতাটি 'ক্ষণিকা, কাব্যগ্রন্থের
অন্তর্গতআলোচ্য অংশে,মিথ্যা অহংকার আর আমিত্বে পূর্ণ মানুষ নিজেকে অন্য মানুষজনের কাছ
থেকে দূরে সরিয়ে নেয়। ধীরে ধীরে একা হয়ে যায় সে। এমন মানুষ যত তাড়াতাড়ি নিজের
ভুল বুঝতে পারে, ততই মঙ্গল। ‘এ কার্যটা বলতে এই ভুল বুঝে নিজেকে শুধরে নেওয়ার
কথাই বলা হয়েছে।
নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখ:
৩।'ভালো মন্দ যাহাই আসুক/সত্যেরে লও সহজে,-তুমি কি কবির সঙ্গে একমত?জীবনে
চলার পথে নানা বাধাকে তুমি কীভাবে অতিক্রম করতে চাও?
উত্তর:বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত 'বোঝাপড়া,কবিতাটি,ক্ষণিকা,কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত।
কবিতায় কবির উল্লিখিত এই মতামতকে আমি সমর্থন করি।
আলোচ্য অংশে,বোঝাপড়া কবিতা পড়ে আমি শিক্ষালাভ করেছি যে, হঠাৎ পাওয়া আনন্দে
আত্মহারা হয়ে যেমন জীবনকে তাচ্ছিল্য করব না,তেমনই সামান্য দুঃখকষ্টে ভেঙেও পড়ব
না। এতে জীবনের ছন্দ বাধাপ্রাপ্ত হতে পারে। চলার পথে বাধা এলে আমি গুরুজনদের এবং
বন্ধুদের পরামর্শ নিতে লজ্জাবোধ করব না। বিপদ বা বাধাকে এড়িয়ে না গিয়ে তাকে জয়
করে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব। তবুও যদি কখনও দুর্বল হয়ে পড়ি,তবে মহাপুরুষদের
জীবনী পাঠ করে মনের জোর বৃদ্ধি করব। জীবনকে সুন্দর করে তোলার জন্য মানুষের
পাশে দাঁড়িয়ে তাদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেব।
CONTENTS:
আরো পড়ুন:
বোঝাপড়া কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
অদ্ভুত আতিথেয়তা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
চন্দ্রগুপ্ত নাট্যাংশের প্রশ্ন উত্তর Click Here
বনভোজনের ব্যাপার গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here
সবুজ জামা কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here
the wind cap lesson 1 part 1 Click Here
the wind cap lesson 1 part 2 Click Here
the wind cap lesson 1 part 3 Click Here
Clouds Lesson 2 part 1 Click Here
Clouds Lesson 2 part 2 click Here
একটি চড়ুই পাখির কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here
কার দৌড় কতদূর গল্পের প্রশ্ন উত্তর click Here
গাছের কথা প্রশ্ন উত্তর click Here
ঘুরে দাঁড়াও কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
মাসি পিসি কবিতার প্রশ্ন উত্তর click Here
পরাজয় গল্পের প্রশ্ন উত্তর part-1 click here
টিকিটের অ্যালবাম গল্পের প্রশ্ন উত্তর part -1 click here
লোকটা জানলই না কবিতা প্রশ্ন উত্তর click Here
Midnight Express Lesson-11 part-1 question answer Click Here
Midnight Express lesson-11 part-2 question answer click Here
Midnight Express Lesson-11 part-3 question answer click Here
চা পানের উপকারিতা click Here
ভেষজ উদ্ভিদ click here
সুভা গল্পের প্রশ্ন উত্তর click here
আদাব গল্পের প্রশ্ন উত্তর click here
সমাসের প্রশ্ন উত্তর Click here
0 Comments