মন ভালো করা কবিতার প্রশ্ন উত্তর। মন ভালো করা কবিতার প্রশ্ন উত্তর class 6। মন ভালো করা কবিতার বিষয়বস্তু। শক্তি চট্টোপাধ্যায়। ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা।

 



মন ভালো করা কবিতার প্রশ্ন উত্তর। মন ভালো করা কবিতার প্রশ্ন উত্তর class 6। মন ভালো করা কবিতার বিষয়বস্তু। শক্তি চট্টোপাধ্যায়। ষষ্ঠ শ্রেণি বাংলা।



মন-ভালো-করা

                                             শক্তি চট্টোপাধ্যায়


১। সূচিপত্র:

ক।কবি পরিচিতি

খ।পূর্বকথা

গ।কবিতার সারসংক্ষেপ 

ঘ।কবিতার নামকরণ

ঙ।সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ।(MCQ)

চ।অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।(SAQ)

ছ। ব্যাখ্যা ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।


ebookপেজটিছাত্রছাত্রীদেরজন্যসুখবর-1stইউনিট,2ndইউনিট,3ndইউনিট,টেস্ট,ফাইনাল পর

ক্ষাপ্রস্তুতিরজন্যগুরুত্বপূর্ণভাবেতোমাকেসাহায্যকরবেতাইএইসল্যআমার কাছে বিশেষভাবে

স্মরণীয় হয়ে থাকবে।


ক। কবি পরিচিতি:

১৯৩৩খ্রিস্টাব্দের২৫নভেম্বর দক্ষিণচব্বিশপরগনারবহডুগায়কবিশক্তিচট্টোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ 

করেনতাঁরপিতারনামবামানাথচট্টোপাধ্যায়,মাতাকমলাদেবীশক্তিচট্টোপাধ্যায় প্রথমেকলকাতা

রকাশিমবাজারস্কুলওপরেপ্রেসিডেন্সিকলেজএবংযাদবপুরবিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনাকরেন।

ক্ল্যারিয়নবিজ্ঞাপনকোম্পানিতেভারবিপ্রকাশনায়,টিউটোরিয়ালহোমে,আনন্দবাজারপত্রিকায়

 বিভিন্ন সময়ে কাজকরেছেন।পঞ্চাশের দশকে ‘কৃত্তিবাসপত্রিকার উল্লেখযোগ্য কবি শক্তি

 চট্টোপাধ্যায় গদ্যরচনা দিয়েইসাহিত্যজীবনের সূচনাকরেন। রূপচাঁদ পক্ষীছদ্মনামেকলকাতা

নিয়ে ফিচার লিখতেন।স্ফুলিঙ্গ সমাদ্দার নামেনানা পত্রপত্রিকায় গদ্য রচনা করেছেন। তাঁর

প্রথম কাব্যগ্রন্থ'হেপ্ৰেম, হে নৈঃশব্দ্ অন্যান্যবিখ্যাত কাব্যগ্রন্থের মধ্যে- “যেতে পারি কিন্তু

কেনযাবোসোনারমাছিখুনকরেছি,হেমন্তেরঅরণ্যেআমিপোস্টম্যান,ধর্মেআছিজিরাফেওআছ,

ছিন্নবিচ্ছিন্ন,প্রভু নষ্ট হয়ে যাই পাড়েরকাঁথা মাটির বাড়ি ইত্যাদি।অনুবাদ করেছেন‘মেঘদূত

আর ওমর খৈয়াম,গালিব, রিলকে এবংলোরকার কবিতা।তিনি ‘কবিতা সাপ্তাহিকী সম্পাদনা

করেছেন। ১৯৭৫ খ্রিস্টাব্দে সুরেশচন্দ্রস্মৃতি পুরস্কার এবং ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে ‘যেতেপারি কিন্তু

কেন যাবো?কাব্যগ্রন্থের জন্য সাহিত্যঅকাদেমি পুরস্কার লাভকরেনএছাড়া শক্তিচট্টোপাধ্যায়

আনন্দপুরস্কারেওভূষিতহন১৯৯৫খ্রিস্টাব্দের২৩মার্চবিশ্বভারতীতে অতিথিঅধ্যাপ আকস্মিকভাবে তাঁরমৃত্যু ঘটে।


খ।পূর্বকথা:

প্রকৃতি বিভিন্নভাবে মানুষের মনে প্রভাব ফেলে।সে কখনো আনন্দ দেয় আবার কখনো দুঃখ

নিয়ে আসে। সকল জীবের প্রতিই প্রকৃতি অকৃপণ হাতে দানের ডালি উজাড় করে দেয়।

মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। আলোচ্য কবিতায় তারই প্রকাশ ঘটেছে।


 গ।সারসংক্ষেপ:

কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় তাঁর মন ভালো-করা শীর্ষক কবিতায় মাছরাঙাপাখির গায়ের রঙের

সঙ্গে মন-ভালো-করা রোদের আশ্চর্য মিল লক্ষ করে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। তাঁর মনে এই

প্রশ্নই বারবার জেগে উঠছে যে,কেন মন ভালো-করা উজ্জ্বল রোদ্দুরের রঙের সঙ্গে

মাছরাঙাটির গায়ের রঙের এত মিল?দিনের নানা সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে রোদ্দুর যেমন

লাল, হলুদ নানান রং ধরে,মাছরাঙা পাখির গায়েও তেমনি নানান রং দেখতে পাওয়াযায়।

কবির মনে হতে থাকে,যেভাবে মাছরাঙা পাখিটির রঙিন গায়ে আলো পড়ে পিছলে যায়, ঠিক

সেরকমই অল্প হাওয়াতে পাতা নড়ে ওঠে।সেই হাওয়ার ছোঁয়া যেন মাছরাঙার শরীরেও

লাগে। কবির শুধুই মনে হয়, মন-ভালো-করা এই রোদ্দুর কেন যাছরাঙার গায়ের মতো এত

বর্ণময়,এত সুন্দর!


 ঘ। নামকরণ:

নামকরণের মধ্যে দিয়ে কবিতার মূলভাবের সঙ্গে পাঠকের প্রথম পরিচয় ঘটে। তাই

নামকরণ কবিতার একটি বিশেষ অংশ।কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় একটি মাছরাঙা পাখির

সৌন্দর্যকে অবলম্বন করে কবিতাটি লিখেছেন।কবি বলেছেন যে,সূর্যের ঝলমলে আলো

যেমন মন ভালো করে দেয়,তেমনি মাছরাঙার বর্ণময় সৌন্দর্যও মনকে আনন্দ দেয। সূর্যের

আলো বা রৌদ্রে সাতটা রং থাকে।মাছরাঙা পাখিও বহু রঙে রঙিন। এই রং কোথাও তীব্র

আবার কোথাও স্নিগ্ধ। বাতাসে গাছের পাতারা যেমন দোল খায়, তেমনি মাছরাঙা পাখিটার

গায়ে বাতাস লেগে তাকে দুলিয়ে দেয় । তখন মাছরাঙার রঙের বাহার কবির মন ভরিয়ে

তোলে। মাছরাঙা পাখিটি কবিতাটির কেন্দ্রে থাকলেও প্রকৃতির রঙের বাহার কেমন করে মন

ভালো করে দেয়, তা ‘মন ভালো করা’ শব্দগুলির মধ্য দিয়ে কবিতাটিতে তিনবার প্রকাশিত

হয়েছে। তাই আলোচ্য কবিতাটির ‘মন-ভালো করা নামটি যথাযোগ্য ও সার্থক বলে মনে হয় ।


ঙ।সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখ।(MCQ)


১।কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় জন্মগ্রহণ করেন-

(বনগায় / বহডুগায় / চাটগায়)।

উত্তর:বহডুগায়


২। মন ভালো করে-

রোদ / বৃষ্টি / ঝড়)।

উত্তর:রোদ


৩।রোদ্দুর (মাছ / হাঁস / মাছরাঙা)-এর মতো।

উত্তর: মাছরাঙা


৪।মাছরাঙাটির গায়ে পড়ে-

রোদ / বৃষ্টি / আলো

উত্তর:আলো


৫।হাওয়া-বাতাসে নড়ে-

 ফুল / ফল / পাতা

উত্তর:পাতা


চ।অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর।(SAQ)


১। মনকে কে ভালো করে ?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের রচিত'মন ভালো করা, কবিতায় রোদ্দুর মনকে ভালো করে।


২।রোদ্দুর কার গায়ের মতন ?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের রচিত'মন ভালো করা, কবিতায় রোদ্দুর মাছরাঙ্গা গায়ের মতন।


৩।মাছরাঙার গায়ে আলো পড়ার সঙ্গে তার কী ঘটে?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায় রচিত 'মন-ভালো-করা, কবিতায় মাছরাঙ্গার গায়ে আলো পড়ার

সঙ্গে হাওয়ায়-বাতাসে পাতার নড়ে,প্রকৃতির গায়েও হাওয়া লাগে।


৪।‘মন-ভালো-করাকবিতায় উল্লিখিত রঙের সংখ্যা কয়টি ও কী কী?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের রচিত'মন-ভালো-করা, কবিতায় উল্লেখিত রঙের সংখ্যা চারটি-

নীল, লাল, হলুদ (হরিদ্রা), সবুজ (সবুজাভ)।


৫। মাছরাঙ্গা পাখিটির গায়ের রঙটি কেমন?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের রচিত'মন-ভালো-করা,কবিতায়,মাছরাঙ্গা পাখিটির গায়ের কোথাও

ছোট বড় নীলের ছোঁয়াচে,কোথাও বা লাল হলুদ সবুজের স্পর্শ রয়েছে।


১।নীচের প্রশ্নগুলির একটি বাক্যে উত্তর দাও:


১.১।শক্তি চট্টোপাধ্যায় কোন কলেজের ছাত্রছিলেন?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায় কলকাতার বিখ্যাত প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র ছিলেন।


১.২।তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম লেখো।

উত্তর:তাঁর রচিত দুটি কাব্যগ্রন্থের নাম হল-'যেতে পারি কিন্তু কেন যাব,এবং'হেমন্তের অরণ্যে

আমি পোস্টম্যান,


২। নীচের শব্দগুলির বিপরীতার্থক শব্দ লিখে তা দিয়ে বাক্য রচনা করো:

উত্তর: হ্রস্ব-- দীর্ঘ--বিকাল বেলায় ছায়া দীর্ঘ হয়।

খর--মৃদু--মৃদু আলোয় বই পড়া চোখের পক্ষে ভালো নয়।

শান্ত--চঞ্চল--রাহুল খুব চঞ্চল প্রকৃতির ছেলে।


৩।নীচের শব্দ গুলি কোন মূল শব্দ থেকে এসেছে লেখো।

মূলশব্দ

রোদ্দুর<রৌদ্র--সংস্কৃত শব্দ

গা<গাত্র--সংস্কৃত শব্দ

৪।'হাওয়ায়-বাতাসে পাতারাও নড়ে,--হাওয়া বাতাসের মতো একই অর্থবোধক পাঁচটি শব্দবন্ধ রচনা করে স্বাধীন বাক্যে প্রয়োগ করো।

উত্তর:ক) নদনদী: বাংলাদেশে অনেক নদ নদী আছে।

খ) হার বাজার: হাটবাজারে বহু মানুষ আসেন কেনা বেচা করার জন্য।

গ) ব্যথা বেদনা: রাজু শক্ত মানুষ সহজে ব্যথা বেদনায় ভেঙে পড়েন না।

ঘ) বিপদ আপদ: বিপদ আপদ ঘুরতে পারে কিছু অর্থ সঞ্চয় করে রাখো।

ঙ) অভাব অনটন: পারিবারিক অভাব অনটনের জন্য অনেক শিক্ষার্থী পড়াশোনা করতে পারে না।


৫।'মন-ভাল-করা,নীল-নীলান্তর মতো একাধিক শব্দ বন্ধ তৈরি করো।

উত্তর: মন ভালো করার মতো শব্দ বন্ধের উদাহরণ--ঘর আলো করা, বুক ভারকরা, চোখ

বড়ো করা, হাড় হিম করা ইত্যাদি।

নীল-নীলান্তর মতো শব্দবন্ধের উদাহরণ---দূর- দূরান্ত, ভর-ভরন্ত, বাপ-বাপান্ত ইত্যাদি।


৬। গদ্যে লেখো:

মন ভাল করা রোদ্দুর কেন/মাছরাঙ্গাটির গায়ের মতন?

উত্তর:মন ভালো করা রোদ্দুর মাছরাঙাটির গায়ের মতন কেন?


২।নীচের প্রশ্নগুলি উত্তর নিজের ভাষায় লেখো:


২.১।কবিতায় কবিমনে কোন্ কোন্ প্রশ্ন জেগেছে তা নিজের ভাষায় লেখো।

উত্তর:কবিতাটিতে যে প্রশ্ন কবির মনে বারে বারেই এসেছে,তা হল,মন-ভালো-করে যে রোদ,

তা কেন মাছরাঙা পাখির গায়ের রঙের মতন? যে রং মাছরাঙার গায়ে ছড়িয়ে আছে তা

কেনই বা এত তীব্র অর্থাৎ গাঢ়,আবার কেনই বা তা শান্ত-স্নিগ্ধ?মাছরাঙার গায়ের রং কি

লাল-হলুদ আর সবুজ মাখানো বনের মতো?—এমন প্রশ্নই কবির মনে সৃষ্টি হয়েছে।


৭.২।মন ভালো-করা রোদ্দুরকে কবি কীসের সঙ্গে তুলনা করেছেন?

উত্তর:শক্তি চট্টোপাধ্যায় রচিত‘মনভালো-করা কবিতায় কবি মন-ভালো-করা রোদ্দুরকে

মাছরাঙার সঙ্গে তুলনা করেছেন। মাছরাঙার সারা শরীরে নীল, লাল, হলুদ, সবুজ প্রভৃতি

বিভিন্ন রঙের শোভা দেখা যায়, যা মনকে তৃপ্তি দেয় রোদের মতনই।তাই মন-ভালো-করা

রোদ্দুরকে কবি মাছরাঙার সঙ্গে তুলনা করেছেন।


৭.৩ মাছরাঙা পাখির পালকের রং কবির দৃষ্টিতে কীভাবে ধরা পড়েছে ? 

উত্তর:প্রকৃতি তার অকৃপণ দানে জীবকে সাজিয়ে তোলে।প্রকৃতির বিভিন্ন রং মাছরাঙার

পাখায় অর্থাৎ সারা শরীরে মাখামাখি হয়ে আছে। সূর্যের আলোর বিচ্ছুরণ যেন ঘটেছে

মাছরাঙার শরীরে।তাই সেখানে নীলের তীব্র ও শান্ত বাহার যেমন আছে,তেমনই লাল-হলুদ-

সবুজের সমাবেশ ও রয়েছে।প্রকৃতির এত রং যেমন মন-ভালো-করা রোদের মধ্যে আছে,

তেমনই আছে মাছরাঙার সৌন্দর্যেও।সৌন্দর্যের পূজারি কবির চোখে মাছরাঙার রঙের

বাহার উজ্জ্বলভাবে ধরা পড়েছে।

৭.৪।গাছের ডালে বসা মাছ রাঙা পাখিটি কীভাবে কবি কল্পনাকে প্রভাবিত করেছে,তা বুঝিয়ে দাও।

উত্তর:ডালে বসা মাছরাঙা তার বর্ণময় রঙের বাহারে কবিকে মুগ্ধ করেছে।কবি অনুভব

করেছেন মনকে ভালো করে তোলা রোদের মতনই মাছরাঙার অঙ্গের শোভাও

মনোমুগ্ধকর।প্রকৃতি নানা রং দিয়ে মাছরাঙাকে সাজিয়ে তুলেছে।সেই রং যেমন তীব্র,

আবার তা শান্ত-স্নিগ্ধও। কবির কল্পনাপ্রবণ মানসিকতায় তা রাঙা রোদের মতোই বর্ণময় হয়ে

উঠেছে। এভাবে মাছরাঙাটি তার রঙের যাদুতে কবি কল্পনাকে প্রভাবিত করেছে।


৭.৫।'মন-ভালো-করা রোদ্দুর,-রোদ্দুর কেন মনকে ভালো করে?

উত্তর: কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের'মন-ভালো-করা,কবিতা থেকে বুঝতে পারি যে,মনকে ভালো

করার জন্য খুবই প্রয়োজন রোদ্দুরের। সূর্যের কিরণ দানের ফলে প্রকৃতি উপকৃত হয়,প্রকৃতি

পায় নানান ধরনের রঙের ছোঁয়া। রোদ উঠলে মন সতেজ হয়ে ওঠে। মানুষ যেমন খাদ্য চায়

বায়ু চায় তেমনি চায় ঝলমলে রোদ্দুর।রোদের মধ্যে লুকিয়ে থাকে সূর্যের দান। সুতরাং

মনকে তৃপ্তি দেয়,মনের কালিমা দূর করে।


Contents:

আরো পড়ুন:

ভরদুপুরে কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

শংকর সেনাপতি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

পাইন দাঁড়িয়ে আকাশে নয়ন তুলি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here

মন-ভালো-করা কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here

পশু পাখির ভাষা গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

ঘাসফড়িং কবিতা প্রশ্ন উত্তর Click Here

কুমোরে-পোকা বাসাবাড়ি গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here

চিঠি কবিতার প্রশ্ন উত্তর Click Here


It all began with drip drip part 1 Click Here

It all began with drip drip part 2 Click Here

It all began with drip drip part3 Click Here


 the adventurous clown part 1 Click Here

the adventurous clown part 3 Click Here



The rainbow poem Lesson 3 

part-1 Click Here



মরশুমের দিনে গল্পের প্রশ্ন উত্তর Click Here











Post a Comment

0 Comments